রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শামসুল আলম বলেন, এসব লোকজন এখন সীমান্তবর্তী চাইংক্ষ্যং পাড়ায় অবস্থান করছেন। এলাকার লোকজন তাদেরকে খাবার-দাবার দিয়ে সাহায্য করছে।
রেমাক্রী প্রাংসা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিরা বম জানান, মঙ্গলবার দুপুরের পর থেকে এসব লোকজন বাংলাদেশে ঢুকতে শুরু করে। প্রাথমিকভাবে তাদের মধ্যে ৩৫ পরিবারের ১৬০ জনের তালিকা করা হয়েছে।
তিনি জানান, খুমি, রাখাইন এবং খ্য নৃ-গোষ্ঠীর এসব লোকেরা এখন খোলা জায়গায় প্লাস্টিকের ছাউনি দিয়ে অবস্থান করছে।
জেলা প্রশাসক মো. দাউদুল ইসলাম বলেন, মিয়ানমার থেকে আসা প্রায় দেড় শতাধিক উদ্বাস্তু এখন রুমা উপজেলার চাইংক্ষ্যং পাড়ার কাছে অবস্থান করছে। তারা লোকালয়ে মিশে যেতে যেন না পারে সে জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে নজর রাখতে বলা হয়েছে ।
তিনি বলেন, এ বিষয়ে এক প্রতিবেদন আমরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠিয়েছি। নতুন করে আর কেউ যেন অনুপ্রবেশ করতে না পারে সে বিষয়ে বিজিবি সতর্কাবস্থায় রয়েছে বলে কর্মকর্তারা আমাদের জানিয়েছেন। নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পাঠকের মতামত: