নিউইয়র্ক: আর্থরাইটিস বা সন্ধিবাত সারিয়ে তুলবে মৌমাছির বিষ দিয়ে তৈরি ইনজেকশন। ইঁদুরের ওপর চালানো গবেষণার ভিত্তিতে এ আশাবাদ করছেন চিকিৎসা-বিজ্ঞানীরা।
বর্তমানের বিশ্বে প্রায় ৩৫ কোটি মানুষ সন্ধিবাতে ভুগছেন। আগামী দিনে তাদের জন্য জন্য এ চিকিৎসা পদ্ধতি নতুন আশার আলো হয়ে উঠবে।
আর্থরাইটিসে ধ্বংস হতে থাকে দেহের নরমাস্থি। দেহ সন্ধিতেই মূলত থাকে নরমাস্থি। গাড়ির ক্ষেত্র শক-অ্যাবজরবার যে দায়িত্ব পালন করে দেহে ঠিক একই দায়িত্ব পালন করে নরমাস্থি। নরমাস্থিতে ক্ষয় ঘটলে বা এটি ধ্বংস হলে রোগীর দেহসন্ধিতে প্রদাহ দেখা দেয়। প্রচণ্ড ব্যথা সৃষ্টি হয়। রোগীর হাঁটাচলা সীমিত হতে থাকে।
গবেষকরা বলেছেন, ভয়াবহ দুর্ঘটনা বা ক্রীড়াক্ষেত্রে হাড়ে মারাত্মক আঘাত পাওয়ার পরই এটি দেয়া হলে সন্ধিবাত হওয়ার আশংকা ঠেকানো যাবে।
এ ছাড়া, সন্ধিবাতে দীর্ঘদিন ভুগছেন এমন রোগীকে এটি দেয়া হলে তারও প্রচণ্ড বেদনাদায়ক পরিস্থিতির অবসান ঘটবে। হুল ফোটানোর পর তীব্র যন্ত্রণা হয়। মৌমাছির বিষের কারণেই এমনটি হয়। এই মৌমাছির বিষের প্রদাহ-নাশক ক্ষমতার কথা অনেককাল ধরেই মানুষ জানে। কিন্তু এ বিষ নিরাপদে সরাসরি মানব শরীরে ঢোকানোর পথ পাওয়া যাচ্ছিল না। কারণ দেহে ঢোকানোর পর তা তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। মারাত্মক এ অ্যালার্জির কারণে জীবন নিয়ে টানাটানিও লেগে যেতে পারে।
ন্যানো প্রযুক্তির মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়েছে। খালি চোখে দেখা যায় না এমন ন্যানো কণিকার মধ্যে পুরে দেয়া হয়েছে মৌমাছির বিষের পেপটাইড মেলিটটিন। হাঁটুতে বা সন্ধিবাতে আক্রান্ত অংশে ইনজেকশনের মাধ্যমে এগুলো ঢুকিয়ে দেয়া হলে তা সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত কোষকলাতে চলে যাওয়ার পথ করে নেবে। আর একবার এটি ঢোকানো হলে কয়েক সপ্তাহ ধরে তার সুপ্রভাব দেহে বজায় থাকবে তাও দেখতে পেয়েছেন গবেষকরা।
মৌমাছির বিষ নিয়ে গবেষণায় এ সাফল্য অর্জন করেছেন সেইন্ট লুইসের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব মেডিসিনের গবেষকরা। মৌমাছির বিষ দিয়ে ইনজেকশন তৈরিতে সহায়তা করেছেন অধ্যাপক স্যামুয়েল উইকলাইন।
অবশ্য এখনো মানব দেহে এ চিকিৎসার কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখা হয় নি। তাই এটি বাজারে আসতে আরো অনেকে দেরি হবে তা সহজেই অনুমান করা যায়। -ওয়েবসাইট।
- বেঙ্গল ৯৯ – লিজেন্ড ফাইটার্স ৯৯ চকরিয়া’র শুভ সূচনা
- কানাডায় স্ত্রী-সন্তানকে রেখেই প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ের পিড়িতে চকরিয়া নুর!
- চকরিয়ায় উৎসবমুখর আমেজে নতুনকুঁড়ি মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন কক্সবাজারের সন্তান এ এম এম নাসির উদ্দীন
- কক্সবাজারে নানা আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন
- কক্সবাজারে শঙ্কার মাঝেও বাণিজ্য মেলার অনুমতি, প্রধান সমন্বয়ক আ.লীগ নেতা!
- আওয়ামী শাসন আইয়্যামে জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে -রামু’তে জেলা জামায়ত আমীর
- চবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
- টেকনাফে সাবেক ওসি রনজিতের অবৈধ সম্পদ জব্দের আদেশ
- চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জায়গা থেকে আ.লীগের কার্যালয় উচ্ছেদ
- জেলায় টিসিবির পণ্য পাচ্ছে ১ লাখ ১৫ হাজার পরিবার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন কক্সবাজারের সন্তান এ এম এম নাসির উদ্দীন
- শান্তি-শৃঙ্খলা আনতে প্রয়োজন আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন -চকরিয়ায় মাসুদ সাঈদী
- কানাডায় স্ত্রী-সন্তানকে রেখেই প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ের পিড়িতে চকরিয়া নুর!
- কক্সবাজারে নানা আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন
- চকরিয়া উপজরলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু তাহের চৌধুরীর ইন্তেকাল
- জেলায় টিসিবির পণ্য পাচ্ছে ১ লাখ ১৫ হাজার পরিবার
- টেকনাফে সাবেক ওসি রনজিতের অবৈধ সম্পদ জব্দের আদেশ
- চবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
- আওয়ামী শাসন আইয়্যামে জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে -রামু’তে জেলা জামায়ত আমীর
- কক্সবাজারে শঙ্কার মাঝেও বাণিজ্য মেলার অনুমতি, প্রধান সমন্বয়ক আ.লীগ নেতা!
- কুতুবদিয়ায় আলোচিত ৪ হত্যাকান্ডে জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন
পাঠকের মতামত: