মহেশখালীর প্রায় ৪ লক্ষ জনগনের যাতায়াতের একমাত্র ফেরিঘাট ড্রেজিং না হওয়ায় প্রতিদিন ভাাটর সময় পারাপারে যাত্রীদের চরম দূর্ভোগের সম্মূখীন হচ্ছে। প্রতি বছর সরকার এ জেটি থেকে অর্ধ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করলেও জেটিঘাট ব্যাপারে কারো মাথা ব্যাথা নেই যার ফলে যাত্রীদের ভোগান্তির মাত্রা দিন দিন বাড়ছে।
জানা গেছে, মহেশখালী উপজেলার গোরকঘাটার পূর্ব পাশে ১৯৮৮ সালে জেটিটি নির্মাণ করা হয়। ৫০০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৩.৩ মিটার প্রস্ত জেটিটি নির্মাণ করার পর দীর্ঘ বছর ধরে সংস্কার করা না হলে ও সম্প্রতি সংস্কার করা হয়েছে। ২০০০ সালে প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে জেটিটি ১০০ মিটার সম্প্রসারন করা হলেও খাল ড্রেজিং না করায় যাত্রীদের কোন কাজে আসছে না। জেটির পার্শ্ববর্তী খাল দিন দিন ভরাট হয়ে যাওয়ায় ভাটার সময় যাত্রীরা চরম দূর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। কোন উপায় না থাকায় বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীদের ভাটার সময় যাতায়াত করতে হয়। মহেশখালী জেটিঘাটের পাশা পাশি কক্সবাজার জেটিঘাটের অবস্থা আরো করুন। ভূক্তভোগীদের দাবি, যাত্রীরা পারাপারের সময় রাজস্ব দিচ্ছে কিন্তু যাত্রীদের সুবিধার জন্য কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি । সরেজমিনে পরিদর্শনে দেখা যায় , মহেশখালী জেটিঘাট থেকে যাত্রীরা ভাটার সময় নৌকা দিয়ে বোটে বা স্পীট বোটে উঠে এ সময় যাত্রীরা চরম দূর্ভোগে পড়ে।
যাত্রীরা জানান, গুটি কয়েক স্পীট বোট ও কাঠের বোট দিয়ে যাত্রী পারাপার করছে। কাঠের বোট দিয়ে ২৫ টাকা এবং স্পীট বোট দিয়ে পারাপার করলে ৭৫ টাকা করে ভাড়া নেওয়া হয়। জেটিঘাট ড্রেজিং না হওয়ায় যাত্রীদের পাশাপাশি বিদেশ থেকে আসা পর্যটকরা চরম দূভোর্গের সম্মুখীন হতে হয়। যার কারনে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের পর্যটক তুলনা মুলক ভাবে কমে গেছে।
ঘাটের এক কর্মচারী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জেটিঘাট থেকে প্রতি বছর লাখ লাখ টাকার রাজস্ব আদায় করা হলেও জেটিঘাটটি ড্রেজিং করা হয়নি। যার ফলে ভাটার সময় সাগরের পানি নেমে গেলে যাত্রীরা উঠা নামা করতে দুর্ভোগের সম্মুখীন হয়। জেটিঘাট ড্রেজিং করা অতিব প্রয়োজন।
পৌর কমিশনার সালামত উল্লাহ জানান, এক সময় জেটিটি পযর্টকদের নজর কাড়লেও খাল ড্রেজিং না হওয়ায় আগের মতো পর্যটক আসেনা। বিশেষ করে ভাটা হলে পারা পারের সময় যাত্রীদের সীমাহীন দূর্ভোগ দেখে পর্যটকেরা ভাটার সময় আসতে চায়না।
- বেঙ্গল ৯৯ – লিজেন্ড ফাইটার্স ৯৯ চকরিয়া’র শুভ সূচনা
- কানাডায় স্ত্রী-সন্তানকে রেখেই প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ের পিড়িতে চকরিয়া নুর!
- চকরিয়ায় উৎসবমুখর আমেজে নতুনকুঁড়ি মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন কক্সবাজারের সন্তান এ এম এম নাসির উদ্দীন
- কক্সবাজারে নানা আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন
- কক্সবাজারে শঙ্কার মাঝেও বাণিজ্য মেলার অনুমতি, প্রধান সমন্বয়ক আ.লীগ নেতা!
- আওয়ামী শাসন আইয়্যামে জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে -রামু’তে জেলা জামায়ত আমীর
- চবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
- টেকনাফে সাবেক ওসি রনজিতের অবৈধ সম্পদ জব্দের আদেশ
- চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জায়গা থেকে আ.লীগের কার্যালয় উচ্ছেদ
- জেলায় টিসিবির পণ্য পাচ্ছে ১ লাখ ১৫ হাজার পরিবার
- শান্তি-শৃঙ্খলা আনতে প্রয়োজন আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন -চকরিয়ায় মাসুদ সাঈদী
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার হলেন কক্সবাজারের সন্তান এ এম এম নাসির উদ্দীন
- কক্সবাজারে নানা আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন
- কানাডায় স্ত্রী-সন্তানকে রেখেই প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ের পিড়িতে চকরিয়া নুর!
- টেকনাফে সাবেক ওসি রনজিতের অবৈধ সম্পদ জব্দের আদেশ
- চবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
- আওয়ামী শাসন আইয়্যামে জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে -রামু’তে জেলা জামায়ত আমীর
- কক্সবাজারে শঙ্কার মাঝেও বাণিজ্য মেলার অনুমতি, প্রধান সমন্বয়ক আ.লীগ নেতা!
- কুতুবদিয়ায় আলোচিত ৪ হত্যাকান্ডে জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন
- চকরিয়া উপজরলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু তাহের চৌধুরীর ইন্তেকাল
- জেলায় টিসিবির পণ্য পাচ্ছে ১ লাখ ১৫ হাজার পরিবার
পাঠকের মতামত: