ঢাকা,শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

ঈদগাঁওতে গরুর হালদা সড়কের নড়বড়ে সাঁকোটি দীর্ঘবছর ধরে ঝুঁকিতে : দেখার কেউ নেই 

Exif_JPEG_420

এম আবুহেনা সাগর, নিজস্ব প্রতিবেদক ::   সদরের ঈদগাঁওর পালপাড়া,শিয়াপাড়া,ভোমরিয়াঘোনা যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম গরুর হালদা সড়কের ঝরার্জীণ কাঠের সাঁকোটি দীর্ঘ একযুগ ধরে সংস্কার বিহীন অবস্থায় পড়ে থাকায়,হতাশ হয়ে পড়েছে এলাকার জনগোষ্টি। সে দাবী আজ অবদিও পূূর্ণ হয়নি। এমনকি এই সাঁকো দিয়ে ঝুকিঁ নিয়ে পারাপার করছে অসংখ্য নারী পুরুষসহ শিক্ষা প্রতিষ্টানের শিক্ষার্থীরা। কাঠের খুটিগুলো পানিতে ভিজে নরম হয়ে লঙ্কর ঝঙ্কর হয়ে প্রায় ভেঙ্গে যাওয়ার অবস্থা বললেই চলে। এতে করে দীর্ঘকাল ধরে দেখার কেউ না থাকায় বিপাকে পড়েছে লোকজন। বর্তমানে এই সাঁকোর উপর দিয়ে ৭/৮ স্রহশাধিক মানুষের চলাচল এখন মরন ফাঁদে পরিনত হয়ে পড়েছে। প্রতিনিয়ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে স্কুল,মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ সাধারন লোকজনের পথচলা। স্থানীয়দের চলাফেরার একমাত্র ভরসা গরুর হালদা সড়কটির মাঝপথে বেহাল দশার সৃষ্টি হয়েছে। বিগত দুয়েক বছর পূর্বেই উজান থেকে নেমে আসা বন্যার পানিতে সড়কটি ভেঙ্গে গেছে। সে থেকে চলাফেরা করতে কষ্ট পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসী কে। তবে এলাকার লোকজনদের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় একটি কাঠের সেতু নির্মান করলেও তা দিন দিন ঝুঁকির দিকে ধাবিত হচ্ছে। যেকোন মুহুর্তে কাঠের সাঁকোটি ভেঙ্গে যেতে পারে। বর্ষামৌসুমে অসহায় লোকজন আতংকে থাকে। বর্তমানেও স্বাভাবিক ভাবে পারাপার অনেকটা ঝুঁকি হয়ে পড়েছে।

রিকসা চালক আবু তাহের জানান, কাঠের সাঁকোটি ব্রীজে রুপ লাভ না হওয়ার চলাচলে দীর্ঘবছর অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। শিয়াপাড়ার কজন দিন মজুর,অসহায় লোকজনের মতে,দীর্ঘকাল ধরে এই ঝুকিঁপূর্ণ সাঁকোর উপর দিয়ে প্রতিনিয়ত চলাফেরা করে যাচ্ছে লোকজন। কবে হবে ব্রীজ সে আশায় বুক বেঁধে বসে আছে  এলাকার অসংখ্য মানুষরা।

সচেতন লোকজন জানান,দৈনিক শত শত মানুষ প্রয়োজনীর কাজেকর্মে চলাচল করছে এ ভাঙ্গা সাঁকো পার হয়ে। সাঁকোটি দ্রুত ব্রীজে রুপান্তর এখন সময়ের দাবীতে পরিনত হয়ে পড়েছে। এছাড়া রোগীরা যাতায়াতে নিদারুন কষ্ট পাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সুনজর একান্ত জরুরী বলে মনে করেন এলাকাবাসী।

মেম্বার জানান,দীর্ঘবছর ধরে এটি সংস্কারবিহীন পড়ে আছে। চলাচলে নিদারুন কষ্ট পাচ্ছে লোকজন।

স্থানীয়দের দাবী,অতিসত্ত্বর ভেঙে যাওয়া তত্তার সাঁকোটি টেকসই ব্রীজ নির্মান করে জন ও যান চলাচলে সুযোগ সৃষ্টি করা হোক।

পাঠকের মতামত: