বিগত ০৯/০২/২০১৬ইং তারিখে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের বহিস্কৃত চিংড়ী ঘের সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু সাধারণ সম্পাদক কাউছার উদ্দিন কছিরকে স্বপদে বহাল রাখার সংবাদ আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। যাহা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, বানোয়াট। বিগত ১৪/০৯/২০১৫ইং তারিখে আমার সৃজিত ১০২৯নং বিএস খতিয়ানভূক্ত জমিতে স্থিত বাসা বাড়ি জোর পূর্বক চাঁদার দাবীতে রাত আনুমানিক ১১.৩০ ঘটিকার সময় দখল করায় আমার অভিযোগের প্রেক্ষিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আপনি তাহাকে তদন্তক্রমে দল থেকে বহিস্কার করেন। তাহার বহিস্কারের পর থেকে চকরিয়া চিংড়ী জোন এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড অনেকাংশ কমে যায়। পরবর্তী সময়ে স্থানীয় কিছু কুচক্রি এজেন্ট তাহাকে হাত হিসাবে ব্যবহার করার জন্য আপনার বরাবর চেষ্টা তদবির অব্যাহত রাখেন মর্মে জানা যায়। ফলে আপনি ঘটনার সত্যতা বিষয়ে যাচাইয়ের জন্য যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মিজান ও দপ্তর সম্পাদক কাজী আনিচের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে দেন। কমিটি সম্পর্কে অবগত হলে আমি মোবাইল ফোনে তাহাদের সাথে যোগাযোগ করি এবং সরেজমিনে আসার জন্য বিনীত ভাবে অনুরোধ করি। তাহারা আমার অনুরোধকে উপেক্ষা করে গোপনীয় আতাঁতের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য মতে চিংড়ী ঘের দখল ও ভূমিদস্যুতার অর্থ কেন্দ্রীয় যুবলীগ দপ্তরে পৌছানোর চুক্তির ভিত্তিতে তাহাকে স্বপদে বহাল রাখার জন্য আপনার বরাবর সুপারিশ করেন। তাহাদের সুপারিশের সত্যতা যাচাই না করে আপনি তাহাকে স্বপদে বহাল রাখেন। এতে শহীদ পরিবারের সকল সদস্য বৃন্দ মর্মাহত হন। বর্তমানে তার নামে চাঁদাবাজি মামলা রুজু আছে। যাহার জি.আর মামলা নং- ৪৫৯/১৫ইং। বর্তমানে সে একজন আসামী। এমনকি সে ও তাহার ভাইগণ অদ্যবধি পর্যন্তও আমার বাসা বাড়ি দখল করে আছে। আমি আপনাকে সরেজমিনে তদন্ত করার বিষয়ে ওপেন চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছি। উক্ত সাধারন সম্পাদকের বিষয়ে ইতিপূর্বেও আমি নিজেই গিয়ে আপনার বরাবর অভিযোগ করি। যাহা কোন মিথ্যে নয়। যদি আমার অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়, তাহলে আমি আপনাকে ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা প্রদান করিব। সরেজমিনে এসে আমার চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করার জন্য আমি আপনাকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
(আলহাজ্ব হাছিনা বেগম)
পিতা: বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হাবিলদার আবুল কালাম
সহ-সভাপতি (সাবেক সাধারণ সম্পাদিকা)
চকরিয়া উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগ
কক্সবাজার।
পাঠকের মতামত: