এইচ এম রুহুল কাদের,চকরিয়া: হাজারো মৎস্য ঘের থেকে উৎপাদিত মাছ নিদিষ্ট সময়ের জন্য সংরক্ষণের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার পালাকাটা-মাছঘাট মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ও সার্ভিস সেন্টারটি ইজারা নিয়ে টমটম গ্যারেজ ও বিভিন্ন মালামালের গুদাম হিসেবে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় বেলাল উদ্দিন নামের এক ব্যাক্তির বিরুদ্ধে ।
স্থানীয় চিংড়ি ব্যবসায়ীরা বলেন, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রগুলো সংস্কার করা হলে চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোন থেকে আহরিত মাছ নিদিষ্ট সময়ের জন্য প্রতিবছর সংরক্ষণ করা যেত। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করে বিপুল টাকা রাজস্ব আয়ও করা সম্ভব হতো। কিন্তু নির্মাণের পর থেকে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বন্ধ থাকার কারণে জনগণের কোনধরনের উপকার হচ্ছে না।
কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বদিউজ্জামাল বলেন, আমি খবর নিয়ে চকরিয়া মৎস্য অফিসকে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছি
পাঠকের মতামত: