সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ৬ ফেব্রুয়ারী যথানিয়মে সরকারি অফিস সময় শেষে পেকুয়া উপজেলা পরিষদের নিচতলায় পাশাপাশি অবস্থিত পেকুয়া উপজেলা মহিলা বিষয়ক কার্যালয় ও পেকুয়া সাব রেজিষ্টার কার্যালয়ের দরজা লকআপ করে চলে যায় কর্মচারীরা। ওই দুই অফিসে নৈশ প্রহরী না থাকায় এদিন দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে অজ্ঞাতনামা চোরের দল সরকারি দুই কার্যালয়ের লকার ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে অফিসের কাগজপত্র তছনছ করে ফেলে।
পেকুয়া মহিলা বিষয়ক অফিস ও সাব রেজিষ্টার অফিসে গতস্থ রাত আড়াইটার দিকে দরজার লকার কেটে চুরির চেষ্টা চালিয়েছে চোরের দল। বিগত কয়েক বছর পুর্বেও ইউএনও মাহাবুবুল আলমের বাসায় দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছিল।
পেকুয়া উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিসের অফিস সহায়ক জানান, তিনি সকালে অফিসে দেখতে পান দরজার লকার কেটে ফেলা হয়েছে। ভিতরে অফিস সহকারির টেবিলের ড্রয়ারের তালা ভেঙ্গে অফিসের গুরুত্বপুর্ন কাগজপত্র তছনছ করা হয়েছে। তারা এ ঘটনায় ইউএনও মহোদয়কে অবহিত করেছেন। অপরদিকে পেকুয়া সাব রেজিস্টারের অফিসের দরজার লকার ভেঙ্গে চুরির চেষ্টা চালালেও কর্মরত সাব রেজিষ্টার এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের কোন ধরনের তথ্য দেয়নি।
পাঠকের মতামত: