ঢাকা,মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিলিয়ে

আজ চট্টগ্রামের ৭০ গ্রামে ঈদ পালন করেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :: বাংলাদেশের অধিকাংশ অঞ্চলে আগামীকাল পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করা হবে। তবে সৌদি আরবসহ মধ্যেপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিলিয়ে আজকে দেশের অনেক জায়গায় ঈদ পালিত হয়েছে। চট্টগ্রামেও পশু কোরবানির উৎসবে মেতেছেন ৭০টি গ্রামের মানুষ।

শনিবার (৯ জুলাই) সকালে চন্দনাইশের জাহাঁগিরিয়া শাহসুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফে ঈদের নামাজ আদায় করেন মির্জাখীল দরবার শরীফের অনুসারীরা। নামাজে ইমামতি করেন হযরত শাহছুফি সৈয়্যদ মোহাম্মদ আলী।

জাহাঁগিরিয়া শাহসুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফের শাহজাদা মো. মতি মিয়া মনসুর বলেন, আমরা আজ ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছি। নামাজ শেষে দেশবাসীর শান্তি কামনায় দোয়া করা হয়েছে। চট্টগ্রামের ৭০টি গ্রামে ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। দরবার শরীফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের মতে বিশ্বের যেকোনো দেশে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ঈদসহ সব মুসলিম ধর্মীয় রীতিনীতি পালন করে। এটি প্রায় ২৫০ বছর আগে থেকে চলে আসছে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার মির্জাখীল, এঁওচিয়া, সোনাকানিয়া, গারাঙ্গিয়া, চরতী, বাজালিয়া, ছদাহা, কেওচিয়া ও গাটিয়াডেঙ্গা, লোহাগাড়ার কলাউজান, বড়হাতিয়া, পুটিবিলা, চরম্বা ও চুনতি, চন্দনাইশের পশ্চিম এলাহাবাদ, কাঞ্চননগর, হারালা, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, কেশুয়া, জুনিগোনা, আব্বাসপাড়া, বাথুয়া, বাঁশখালীর জালিয়াপাড়া, ছনুয়া, মক্ষিরচর, চাম্বল, শেখেরখীল, গুনাগড়ি, চুনতি, ডোংরা, তৈলারদ্বীপ ও কালিপুর, পটিয়ার হাইদগাঁও, বাহুলী ও ভেল্লাপাড়া এবং বোয়ালখালী ও ফটিকছড়ি, সন্দ্বীপসহ বিভিন্ন এলাকার ৭০টি গ্রামের অনেক মানুষ ঈদ উদযাপন করছেন।

 

পাঠকের মতামত: