সরেজমিনে দেখা যায়, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নতুন অফিসের উত্তর পার্শ্বের মহাসড়কের সাথে কালো পলিথিনের বেড়া দিয়ে তৈরী করা হয়েছে বালুর বিশাল পয়েন্ট। পয়েন্ট সংলগ্ন ছড়া থেকে স্যালু মেশিন দিয়ে দিবা রাত্রী চলছে বালু উত্তোলন। সন্ধ্যার পরে শতাধিক ট্রাক বালুর ট্রাক দাপিয়ে নিয়ে যাচ্ছে বালু। বালু উত্তোলনের ব্যাপারে খবর নিয়ে জানা যায় , অপ্রতিরোধ্য বালুখেকোর নাম নুরুল ইসলাম। তিনি একাধিকবার জেলখাটা দাগী আসামী। বনবিভাগ সংলগ্ন ছড়াখাল দখল করে বালু উত্তোলন করে বিক্রী করছে। নুরুল ইসলাম (৪০) খুটাখালী ৮ নং ওয়ার্ডের তৈয়ম গুলাল প্রকাশ তৈয়া বলীর পুত্র।
তিনি জানান, ছড়ার দুই পাশের তার জমি। তাই ছড়াখাল থেকে বালু উত্তোলনের জন্য তার কোন অনুমতির প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন না।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফখরুল ইসলাম বলেন, নদী কিংবা সড়ক ব্যবস্থা ধ্বংস করে বালি উত্তোলনের জন্য কাউকে অনুমোদন দেওয়া হয়নি। অতিশীঘ্রই সমুহস্থানে অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ বালি উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পাঠকের মতামত: