ইমাম খাইর, কক্সবাজার ::
টানা লকডাউনের কারণে পর্যটন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের করুন দশা। বেতন-ভাতা না পেয়ে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী মানবেতর জীবনযাপন করছে।
শর্ত সাপেক্ষে সীমিত পরিসরে হলেও হোটেল মোটেলসমূহ খোলে দেওয়া হলে পর্যটন শিল্প বাঁচানো যাবে। অন্যথায় সমুদ্র সৈকত ঘিরে গড়ে ওঠা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের আহাজারি ভারি হবে।
বৃহস্পতিবার (২০ মে) বিকালে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেষ্ট হাউস অফিসার্স এসোসিয়েশনের বিক্ষোভ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি সুবীর চৌধুরী বাদলের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তারা বলেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ও হোটেল-মোটেল গেষ্ট হাউস সমূহ খুলে দেয়া হউক। পাশাপাশি হোটেল কর্মচারীদের বকেয়া বেতন-বোনাস প্রদান, কর্মচারীদের কাজে বহাল ও চাকুরীর নিশ্চয়তা দিতে হবে।
সংগঠনের সদস্য আবদুর রহমানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন- উপদেষ্টা এডভোকেট মাহবুবুল আলম টিপু, আনোয়ার কামাল, সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম, সদস্য আওয়াদ হোসেন কেনেডি, এডঃ ইছহাক, হানিফ হেলালী, শওকত ওসমান, মইন উদ্দিন, নাজমুল করিম জুয়েল, রিদওয়ান সাইদি বিপু, খায়রুল আমিন, সুকেন্দু বড়ুয়া, আনোয়ার সিকদার, সুজন লস্কর, আবদুল মাজেদ পারভেজ, নুর বখত কাজল, মো. আবছার, মিজানুল হক সিকদার, মোঃ ওসমান গণি।
ফিলিস্তিনে অব্যাহত গণহত্যা বন্ধের দাবি তুলেন বক্তারা।
কর্মসুচিতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন- রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির পক্ষে কামরুল ইসলাম, ট্যুর অপারেটর ওনার্স এসোসিয়েশন অব কক্সবাজার (টুয়াক) এর পক্ষে মিজানুর রহমান মিল্কী।
হোটেল মোটেল খোলে দেওয়ার দাবিতে সমাবেশের আগে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি হোটেল মোটেল জোনের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে সমাবেশে মিলিত হয়।
পাঠকের মতামত: