ঢাকা,রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

ইসলামাবাদে কবি নুরুল হুদা সড়কের মরণ ফাঁদ: দেখার কেউ নেই 

দেখা যায়, ইসলামাবাদ ইউনিয়নের কবি নুরুল হুদা সড়কের শুরু থেকে পাহাঁশিয়াখালী বাজার পযন্ত জন ও যানবাহন চলাচল সড়কের যত্রতত্র স্থান জুড়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়। চলতি বর্ষায়  বৃষ্টির পানি গর্তে জমে থাকার কারনে যানবাহন চলাচলে ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত।
এ সড়কটির বিভিন্ন অংশে ভাঙ্গা ও খানা খন্দক  পেরিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অতি কষ্টের বিনিময়ে যাতাযাত করছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
মুমূর্ষ বা ডেলিভারী রোগীরা যাতায়াতে নিদারুন কষ্ট পাচ্ছেন। এছাড়া সড়কের বিভিন্ন অংশেই বড় বড় গর্তে যানবাহন উল্টে যাওয়ার ঘটনাও কিন্তু কম নয়। গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক। যেটি হয়ে দৈনিক ১৫/২০ হাজার মানুষ অনায়াসে চলাচল করে। সে সাথে ছোট বড় অসংখ্য যান বাহন প্রতিনিয়ত নানা কাজকর্মে যাতায়াত করে থাকে। এমন গুরুত্ববহ যোগাযোগ সড়কটি দীর্ঘ কাল ধরে অযত্নে অবহেলায় পড়ে রয়েছে। টেক সই আকারে নির্মাণের কোন উদ্যোগ নেই।
এসড়ক দিয়ে ইসলামাবাদের বিভিন্ন এলাকাসহ পোকখালী ইউনিয়ন গোমাতলী যাতাযাত করছে
সাধারণ মানুষ। এটিই উপজেলার প্রধান সড়ক।
সড়কে চলাচলরত পথচারীরা ক্ষোভের ভাষায় জানান,দীর্ঘকাল ধরে সড়কটি সংস্কার না হওয়া আসলে দু:খজনক। এমনি অযোগ্য সড়ক আর কোথাও আছে বলে মনে হয়না। আমরা হতাশ।
পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষক নুরুল ইসলাম জানান- শিক্ষার্থী,ব্যবসায়ী,চাকরিজীবীসহ সর্বোপরি মানুষের চলাচলের সুবিধার্থে গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি টেকসই ভিত্তিতে নির্মাণ অতীব জরুরী।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার জাহেদুল ইসলামের মতে
দ্রুতসময়ে জনবহুল সড়কটি সংস্কারের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিকরণের জোর দাবী।
অতিসত্বর ইসলামাবাদ ইউনিয়নের চলাচলের অযোগ্য কবি নুরুল হুদা সড়কটি উন্নত পরিসরে
নির্মাণে ঈদগাঁও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, নির্বাহী কর্মকর্তা এবং স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন পথচারীসহ এলাকার সচেতন লোকজন।

পাঠকের মতামত: