নিউজ ডেস্ক :: কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের অবৈধ টাকা পাচার শুরু করেছেন। ৮ আগস্ট শনিবার বিজিবি নিয়মিত তল্লাশির মাধ্যমে আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিট সময় বাহারছড়া শিলখালী বিজিবির চেকপোষ্টে একটি মাইক্রো সন্দেহভাজন হলে থামান। পরে তল্লাশির মাধ্যমে ওই মাইক্রোতে থাকা লাগেজের মধ্যে ১ লাখ ৯০ হাজার টাকার মতো টাকা পাওয়া যায় ওই টাকার মালিকানা দাবি করেন টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের কনস্টেবল রুবেল শর্মা স্ত্রী লক্ষ্মী শর্মা এবং ওই গাড়িতে সাথে আর এক পুলিশের কনস্টেবল সাগর দেব। পরে ওই টাকার কোন ডকুমেন্ট পত্র বিজিবির কাছে তারা দেখাতে পারেনি।
এ বিষয়টি সংবাদকর্মীরা জানার পর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছেন একজন কনস্টেবলের স্ত্রীর কাছে এত টাকা যদি হয় তাহলে অফিসারদের স্ত্রীর কাছে কত টাকা থাকতে পারে এটি একটি স্বল্প টাকা হলেও তাহলে বড় বড় টাকা পাচার কোথায় কিভাবে করেছেন তা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী খতিয়ে দেখছেন।
উল্লেখ্য ৩১ শে জুলাই পুলিশের গুলিতে নিহত হন সাবেক মেজর রাশেদ এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত টেকনাফ মডেল থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ৭ জন বরখাস্ত এবং হেফাজতে রয়েছেন এ ধারাবাহিকতায় প্রদীপ কুমার দাস এর যে গ্রুপটি রয়েছেন তাদেরকে টেকনাফ থেকে কয়েকজনকে টেনেস্পার করা হইছে। এ মামলায় এখন র্যাবের কাছে তদন্ত প্রক্রিয়া।
পাঠকের মতামত: