স্টাফ রিপোর্টার, নাইক্ষংছড়ি :: বান্দরবান জেলার লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজলোর ৭টি টোল পয়ন্টে প্রকাশ্যে ইজারা দেওয়ার দাবী জানয়িছেনে ইজারাা গ্রহীতা ও ঠিকাদারগণ। এসব টোল পয়ন্টে প্রকাশ্যে ইজারা দেওয়া না হলে সরকার লাখ লাখ টাকার রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চতি হবে।
শুক্রবার বিকালে লামা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মলেনে এ দাবী জানানো হয়। সংবাদ সম্মলেনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করনে, আবদুল হামিদ। এ সময় ইজারা গ্রহীতা আবদুল মন্নান ও মাহাম্মদ হোসন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মলেনে ইজারা গ্রহীতারা বলনে, গত ৩০ মে বান্দরবান পার্বত্য জলো পরিষদ কর্তৃক স্মারক নং ২৯.৩৫.০৩০০. ০০৩. ৪২.০৪৭.২৩.৭৩৪ মূলে হাট বাজার ইজারা প্রদানের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এতে জেলার সর্ব মোট ১৩টি টোল পয়েন্টে ইজারাদার নিয়োগের জন্য দরপত্র আহবান করা হয়। অথচ গত ২০২২-২০২৩ অর্থ বছর জেলার একই উপজেলাগুলোতে সর্বমোট ২০টি টোল পয়েন্ট ইজারা প্রদান করা হয়েছিল। চলতি ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরে লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি-এ তিন উপজেলার ৭টি টোল পয়েন্টের দরপত্র বিজ্ঞপ্তি উল্লেখ করা হয়নি। অথচ এসব টোল পয়েন্ট প্রতিনিয়ত বাজারে ও নদী পথে টোল ট্যাক্সের পন্য দ্রব্য নিয়মিত চলাচল হয়ে আসছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাদ পড়া টোল পয়েন্ট সমুহ হলো- লামা উপজলোর আজিজনগর, গজালিয়া রাস্তার মাথা সড়ক পথ, ইয়াংছা খালেরমুখ নদী পথ, ফাইতং ইউনিয়নের বানিয়ার ছড়া সংলগ্ন সড়ক পথ ও সোনাইছড়িখাল নদী পথ, সরই ইউনিয়নের হাসনাভিটা বনবিট অফিস সংলগ্ন সড়ক পথ, ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ইয়াংছা মানিকপুর সড়ক পথ, আলীকদম-ফাঁসিয়াখালী সড়কে কুমারী বাজার সংলগ্ন সড়ক পথ ও নাইক্ষ্যংছড়ি থানা হাসপাতাল সংলগ্ন সড়ক পথ।
সব টোল পয়ন্টে প্রকাশ্যে ইজারা প্রদান করা না হলে সরকার কোটি টাকার রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হবে বলেও জানান ইজারাগ্রহীতা আবদুল হামিদ।
এ বিষয়ে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল্লাহ আল মামুন সাংবাদিকদের বলেন, পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাসিক সভার সিদ্ধান্তের আলোকে চলতি অর্থ বছরে এ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে।
পাঠকের মতামত: