মন্ত্রী বলেন, খাজনা পরিশোধ, ক্ষতিয়ান, নকশা পাওয়াসহ বিভিন্ন কাজে ভূমি অফিসে এসে মানুষ ভোগান্তির শিকার হন এটা সবাই জানেন। যদিও এ সমস্যাগুলো আমরা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি, তারপরও নির্দেশ দিয়েছি কোনও নাগরিক যেন সামান্য ভোগান্তিতে না পড়েন। তিনি বলেন, এই ভোগান্তিগুলো আমাদের সৃষ্টি নয়। এগুলো অতীতের সরকার এবং বিভিন্ন সময়ে আসা সামরিক সরকারের সৃষ্টি।
ভূমি রেজিস্ট্রেশনসহ ভূমি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজ ডিজিটালাইজেশন সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, আমরা ডিজিটালাইজেশনের কাজে হাত দিয়েছি। এটি এতো সহজ কাজ নয়।এটি কঠিন কাজ। এ কাজটি করতে অস্ট্রেলিয়ার লেগেছে ২০ বছর, ভারত এখনও পর্যন্ত অর্ধেক ডিজিটালাইজেশন করতে পেরেছে। তবে আমাদের অত সময় লাগবে না। সময় কতো লাগবে তা এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে ভূমিমন্ত্রী বলেন, খাসজমি ভূমিহীন কৃষকদের মাঝে বিতরণের কোনও বিকল্প নেই। খাসজমি কৃষক ছাড়া অন্য কারও নামে বন্দোবস্ত দেওয়ার সুযোগ নাই। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও জানিয়েছেন, এ ধরনের কোনও চাপ অনুভব করেন না।
পাঠকের মতামত: