আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অবৈধভাবে যারা ক্ষমতায় এসেছে, জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে, যুদ্ধাপরাধী এবং বঙ্গবন্ধুর খুনীদের মদত দিয়েছে- তাদের মুখ থেকে আবার গণতন্ত্রের ছবক শুনতে হয়। এর থেকে দুঃখের আর কী আছে? কোনো জায়গা না পেয়ে বিদেশি কোনো অতিথি আসলেই সেখানে যেয়ে নালিশ করে আসে, গণতন্ত্র নাই। শনিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সভার সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আগামী ২২ ও ২৩ শে অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য দলের ২০তম জাতীয় সম্মেলনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে প্রায় ৪ বছর পর দলের জাতীয় কমিটির বৈঠক হলো। এতে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই মাঝে-মধ্যে বলে বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই। এই কথাটা শুনতে হয় কাদের কাছ থেকে সেটি হচ্ছে সব থেকে হাস্যকর ব্যাপার। যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী, তাদের কাছে আজকে গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, তারা কোন গণতান্ত্রিক পথে তৈরি আর কোন গণতান্ত্রিক পথে ক্ষমতায় গেছে? বারবার তো ধ্বংসই করেছে এবং সেটাই তারা করতে চায়। তিনি বলেন, ১৯৭৫ এর ১৫ই আগসট জাতির পিতাকে হত্যা করার পর সংবিধান লংঘন করে অবৈধভাবে যারা ক্ষমতা দখল করেন জিয়াউর রহমান। তারপর সেনা প্রধান হয়, সেনা প্রধান থেকেই সেনাবাহিনীর নিয়ম অমান্য করে নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীর হাতে গড়ে ওঠা সংগঠন হচ্ছে বিএনপি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বারবার এদেশের মানুষ গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে। দেশে গণতান্ত্রিক অধিকার আছে বলেই আজকে মানুষ খাদ্য নিরাপত্তা পাচ্ছে, মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে, ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, দারিদ্রের হার হ্রাস পেয়েছে, অবকাঠামোর উন্নতি হচ্ছে এমনকি আমরা নিজের টাকায় পদ্মাসেতু নির্মাণও করছি। বিএনপির অতীত ইতিহাস তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জানি না বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাস ভুলে গেছে কী না ! যারা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় বসলো, গণরোষে থাকতে পারে নাই, পদত্যাগে বাধ্য হয়েছে। অথচ ২০১৪ সালের নির্বাচনে তারা আসলো না, নির্বাচনে না এসে শিশু থেকে শুরু করে শত শত মানুষ পোড়ালো, জাতীয় সম্পদ নষ্ট করলোÑ এটাই নাকি তাদের আন্দোলন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সম্পৃক্ত করে, যার ফল আমরা পেয়েছি। আর তাদের আন্দোলনটা খুন করা, নির্যাতন করা, পোড়ানো, জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করা, এটাই তাদের আন্দোলন।
প্রকাশ:
২০১৬-১০-১৫ ১৫:০৮:২৯
আপডেট:২০১৬-১০-১৫ ১৫:০৮:২৯
- চকরিয়ায় ৪৬টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপনের প্রস্তুতি
- চকরিয়ায় ইট বোঝাই ডাম্পার ট্রাকের চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
- চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালীতে ভন্ড বৈদ্যের আবির্ভাব
- বৈষম্য মূলক নিয়োগে ফুঁসে উঠেছে চৌদ্দ হাজার সিএইচসিপি!
- কক্সবাজারে যোগ হচ্ছে রিজিওনাল ট্রেনিং সেন্টার :
- চকরিয়ায় যাত্রীবাহি বাস চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
- আগস্টে ৪৬৭ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৬
- সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে চকরিয়ায় মানববন্ধন
- চাঁদাদাবী, ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে চেয়ারম্যান ইউনুছসহ ১২জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা
- কক্সবাজার আদালতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর যৌতুকের মামলা!
- তামাকের ব্যবহার কমাতে শক্তিশালী কর পদক্ষেপ ও আইনের বিকল্প নেই
- সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে চকরিয়ায় মানববন্ধন
- চকরিয়ায় যাত্রীবাহি বাস চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
- চকরিয়ায় পুকুরে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে দুই বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু
- তামাকের ব্যবহার কমাতে শক্তিশালী কর পদক্ষেপ ও আইনের বিকল্প নেই
- আগস্টে ৪৬৭ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৬
- চাঁদাদাবী, ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে চেয়ারম্যান ইউনুছসহ ১২জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা
- কক্সবাজারে যোগ হচ্ছে রিজিওনাল ট্রেনিং সেন্টার :
- চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালীতে ভন্ড বৈদ্যের আবির্ভাব
- চকরিয়ায় ইট বোঝাই ডাম্পার ট্রাকের চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
- কক্সবাজার আদালতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর যৌতুকের মামলা!
- বৈষম্য মূলক নিয়োগে ফুঁসে উঠেছে চৌদ্দ হাজার সিএইচসিপি!
পাঠকের মতামত: