মনির আহমদ॥ কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি॥
চকরিয়ার ১২ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্টিত হয়েছে গত ২৩ এপ্রিল। ৩য় দফায় অনুষ্টিত এ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ট হওয়ায় সরকারকে সাধুবাদ জানিয়েছেন চকরিয়ার লাখ জনতা। অনেকে আবার মুখ খুলে বলেছেন, দীর্ঘ সময় পরে হলেও অন্ততঃ শুভ বুদ্ধির উদয় হয়েছে সরকারের নীতি নির্ধারকদের। কিন্তু অনুষ্টিতব্য সুষ্টু এ নির্বাচনে বিঘœ সৃষ্টি করতে তৎপর ছিল ৮-১০জনের কয়েকটি টিম।
জানা যায়, এ টিমটির মদদদাতা ছিল চকরিয়ার এক প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতা ও প্রথম শ্রেনীর পত্রিকার দুই সাংবাদিক। এদের মধ্যে একটি বহুল পরিচিত টিমের নাম হলো আদর বাহিনী। জানাযায়, ওই আদর বাহীনির ৮/১০ সদস্য অবাদে ভোট কেন্দ্রে ঢুকার হাতিয়ার তৈরীর ইঞ্জিনিয়ার ওই সাংবাদিক দ্বয়ের ভোটের আগের রাতে চকরিয়া পৌর শহরের একটি ষ্টুডিও থেকে স্কেন করে ১২টি সাংবাদিক পর্যক্ষন কার্ড তৈরী করে আদর বাহীনির হাতে তুলে দেয়। একই কায়দায় গাড়ীর একটি অনুমোদন ষ্টিকার ও তৈরী করে দেয়। চট্টমেট্্েরা চ নামের একটি নোহা গাড়ীতে ওই ষ্টিকার লাগিয়ে ওই ভোট ডাকাতরা ২৩এপ্রিল চকরিয়া ডুলাহাজারা ইউনিয়নের একাদিক কেন্দ্রে হামলা চালানোর চেষ্টা করে। কিন্তু প্রশাসনের কঠিন অবস্থানের কারনে তাদের অপারেশন ব্যর্থ্য হয়। দুপুর গড়াতে গড়াতে ভূয়া কার্ড নিয়ে ভোট ডাতদের আনাগোনা বৃদ্ধির বিষয়টি চকরিয়া-কক্সবাজারের কর্মরত সাংবাদিক ও প্রশাসনের কানে পৌছ্ েগেলে তারা ও জেনে যায়। এক পর্যায়ে কয়েকজন সাংবাদিক আদর বাহীনির আদরের কাছে বিষয়টি নিয়ে ছ্যালেঞ্জ করলে গাড়ীনিয়ে কৌশলে পালিয়ে যায় আদর বাহীনি।
পাঠকের মতামত: