নিজস্ব প্রতিবেদক :: আগামী ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে ভোট করবে অন্যতম জোট শরিক দল জামায়াতে ইসলামী। দল হিসেবে ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর’ নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় ধানের শীষ প্রতীকেই ভোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। জোটগতভাবে বিএনপির কাছে ৩৫টি আসনের দাবি থাকলেও শেষ পর্যন্ত দরকষাকষিতে ২৪টি আসনেই থামতে হয় জামায়াতকে। তবে কয়েকটি আসন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীর জন্য ওপেন থাকতে পারে।
যেসব আসন পেল জামায়াত : ঠাকুরগাঁও-২ আসনে জেলা জামায়াত আমির মো. আবদুল হাকিম, দিনাজপুর-১ আসনে জেলা কমিটির (উত্তর) কর্মপরিষদ সদস্য মো. আবু হানিফ, দিনাজপুর-৬ আসনে জেলা (দক্ষিণ) আমির আনোয়ারুল ইসলাম, নীলফামারী-২ আসনে জেলা নায়েবে আমির মনিরুজ্জামান মন্টু, নীলফামারী-৩ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির শূরা সদস্য, জেলার সাবেক আমির, মো. আজিজুল ইসলাম, গাইবান্ধা-১ আসনে জেলা জামায়াতের উপদেষ্টা মাজেদুর রহমান সরকার, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, পাবনা-৫ আসনে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ইকবাল হোসাইন, ঝিনাইদহ-৩ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির শূরা সদস্য অধ্যাপক মতিয়ার রহমান, যশোর-২ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির শূরা সদস্য আবু সাঈদ মোহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন, বাগেরহাট-৩ আসনে জেলা জামায়াত সেক্রেটারি আবদুল ওয়াদুদ, বাগেটহাট-৪ আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মো. আবদুল হালিম, খুলনা-৫ আসনে কেন্দ্রীয় কমিটির নায়েবে আমীর মিয়া গোলাম পরওয়ার, খুলনা-৬ আসনে খুলনা মহানগর জামায়াতের আমির মো. আবুল কালাম আজাদ, সাতক্ষীরা-২ আসনে জেলার সাবেক আমির মুহাদ্দিস আবদুল খালেক, সাতক্ষীরা-৩ আসনে জেলার ভারপ্রাপ্ত আমির মুফতি রবিউল বাশার, সাতক্ষীরা-৪ আসনে কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য গাজী নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-১ আসনে জেলা জামায়াতের সাবেক রুকন শামীম সাঈদী, ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান, সিলেট-৫ আসনে জেলার বিভাগীয় রাজনৈতিক সহ-সমন্বয়কারী ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, সিলেট-৬ আসনে সিলেট দক্ষিণ জেলা জামায়াতের আমির হাবিবুর রহমান, কুমিল্লা-১১ আসনে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াত আমির আ ন ম শামসুল ইসলাম ও কক্সবাজার-২ আসনে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য হামিদুর রহমান আজাদ।
পাঠকের মতামত: