স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর (এইচইডি), স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধিনে নার্সিং ট্রেনিং সেন্টার প্যাকেজে রয়েছে ৫-তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট ৩-তলা একাডেমিক ভবন, ৫-তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট ৫ তলা হোষ্টেল (পুরুষ ও মহিলা) ভবন, ১২৫০ বর্গফুট বিশিষ্ট ১ তলা ভবন, ৪-তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট ৪ তলা ৮৫০ বর্গফুট আবাসিক ভবন, ২ তলা বিশিষ্ট গ্যারেজ কাম ড্রাইভার কোয়াটার, ১-তলা বিশিষ্ট সাব ষ্টেশন, গার্ড রুম, সারফেস ড্রেইন এন্ড এপ্রোন, সীমানা প্রাচীর ও প্রধান গেইট, অভ্যন্তরীন সংযোগ সড়ক ও পেভমেন্ট, সাইট ডেভেলপমেন্ট, বাহ্যিক বৈদ্যুতিক কাজ এবং গভীর নলকূপ। এই ১৩ প্যাকেজ বাস্তবায়নে প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ কোটি টাকা। কাজটি বাস্তবায়ন করছেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জে.জে.টি-আইবি-এআরএম (জেভি)।
চকরিয়াবাসীর দাবী ২১ কোটি টাকা ব্যয়ের এই নির্মাণ প্রকল্পে যেন ভাল মানের ইট, বালু, সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এর স্বত্বাধিকারী আবুল কাশেমের এ প্রকল্পটির দেখভাল করছেন কক্সবাজার স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী মো. মোরশেদুল আলম। তিনি বলেন ইতিমধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে ৮০ ভাগ। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল আরো আগে কিন্তু রাজনৈতির বৈরী পরিবেশ কাজ তুলতে একটু দেরী হলেও শতভাগ কাজ আদায়ের চেষ্টা করছি।
সরেজমিন দেখা যায়, চকরিয়া উপজেলার বরইতলী ইউনিয়নের রাস্তামাথা এলাকায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক সংলগ্ন দৃশ্যমান মনোমুগ্ধকর স্থানে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দের প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে চকরিয়া রিজিওনাল ট্রেনিং সেন্টার আরটিসি ভবন। এই ট্রেনিং সেন্টারে ইতোমধ্যে অধিকাংশ ভবন নির্মাণ হয়ে গেছে। মাটি ভরাটের অপেক্ষায় ভবনের নিচে এখনো ফাঁকা রয়েছে।
কক্সবাজার জেলা স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, সুযোগ পেলে অনেকে অনিয়ম করতে চায়, তাই নিবিড় তত্ত্বাবধানে চলছে উন্নয়ন কাজ। অনিয়ম হলে ব্যবস্থা নেব। এটি তৈরী হলে নার্সিং সেক্টরে তৈরী হবে দক্ষ জনশক্তি।
পাঠকের মতামত: