ঢাকা,শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

মলম পার্টির খপ্পরে ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদ আহবায়ক

indexমোঃ রেজাউল করিম, ঈদগাঁও, কক্সবাজার :::

ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদ আহবায়ক আলহাজ্ব ছব্বির আহমদ এম.এ মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব খুঁইয়েছেন। ঢাকা থেকে ঈদগাঁও আসার পথে কুমিল্লায় যাত্রাবিরতির পর এ ঘটনায় ঘটে। প্রাপ্ত তথ্যে প্রকাশ, ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদ আহবায়ক আলহাজ্ব ছব্বির আহমদ এম.এ সপ্তাহ খানিক পূর্বে নিজ পুত্রের চিকিৎসার জন্য সপরিবারে ঢাকা যান। ডাক্তার দেখানোর পর তিনি পরিবার-পরিজনকে ট্রেনযোগে ঈদগাঁওতে পাঠিয়ে দেন। প্রয়োজনীয় কাজ সেরে একদিন পর তিনি শ্যামলী পরিবহন যোগে ঢাকা থেকে ঈদগাঁও আসছিলেন। তাঁর গাড়ীটি মাঝপথে কুমিল্লার তাজ হোটেলের সামনে যাত্রা বিরতি করে। তিনি সেখানে খাওয়া দাওয়া শেষে পুনরায় গাড়িতে উঠেন। ঐ দিন ভোর ৪ টার দিকে গাড়ীর সুপার ভাইজার তাঁকে চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ে নামিয়ে দেয়ার জন্য ডাকাডাকি করতে থাকেন। তার কোন সাড়া না পাওয়ায় গাড়িতে থাকা লোকজন বিভিন্নভাবে তার সাথে কথা বলতে চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি মারাত্মক অচেতন অবস্থায় নিজ সিটেই বসা ছিলেন। পরে উপস্থিত লোকজন তাঁকে ধরাধরি করে জিইসি মোড় কাউন্টারে নামিয়ে তাঁর এলাকার চেয়ারম্যান মাষ্টার আমান উল্লাহ ফরাজীর মাধ্যমে আত্মীয়-স্বজনদের খবর দিলে পরদিন তারা তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। খবর পেয়ে তার স্ত্রী ও মেয়ে ঈদগাঁও থেকে চট্টগ্রামে যান। ৪/৫দিন পর সুস্থ হয়ে তিনি সপরিবারে এলাকায় আসেন। আলাপকালে তিনি দাবী করেন, এ ঘটনায় তাঁর নগদ টাকা, মোবাইল সেট ও অন্যান্য মালামাল উধাও হয়ে যায়। মলম পার্টির সদস্যরা এ ঘটনা ঘটায় বলে তাঁর ধারণা।

ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদ আহবায়ক আলহাজ্ব ছব্বির আহমদ এম.এ মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব খুঁইয়েছেন। ঢাকা থেকে ঈদগাঁও আসার পথে কুমিল্লায় যাত্রাবিরতির পর এ ঘটনায় ঘটে। প্রাপ্ত তথ্যে প্রকাশ, ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদ আহবায়ক আলহাজ্ব ছব্বির আহমদ এম.এ সপ্তাহ খানিক পূর্বে নিজ পুত্রের চিকিৎসার জন্য সপরিবারে ঢাকা যান। ডাক্তার দেখানোর পর তিনি পরিবার-পরিজনকে ট্রেনযোগে ঈদগাঁওতে পাঠিয়ে দেন। প্রয়োজনীয় কাজ সেরে একদিন পর তিনি শ্যামলী পরিবহন যোগে ঢাকা থেকে ঈদগাঁও আসছিলেন। তাঁর গাড়ীটি মাঝপথে কুমিল্লার তাজ হোটেলের সামনে যাত্রা বিরতি করে। তিনি সেখানে খাওয়া দাওয়া শেষে পুনরায় গাড়িতে উঠেন। ঐ দিন ভোর ৪ টার দিকে গাড়ীর সুপার ভাইজার তাঁকে চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ে নামিয়ে দেয়ার জন্য ডাকাডাকি করতে থাকেন। তার কোন সাড়া না পাওয়ায় গাড়িতে থাকা লোকজন বিভিন্নভাবে তার সাথে কথা বলতে চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি মারাত্মক অচেতন অবস্থায় নিজ সিটেই বসা ছিলেন। পরে উপস্থিত লোকজন তাঁকে ধরাধরি করে জিইসি মোড় কাউন্টারে নামিয়ে তাঁর এলাকার চেয়ারম্যান মাষ্টার আমান উল্লাহ ফরাজীর মাধ্যমে আত্মীয়-স্বজনদের খবর দিলে পরদিন তারা তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। খবর পেয়ে তার স্ত্রী ও মেয়ে ঈদগাঁও থেকে চট্টগ্রামে যান। ৪/৫দিন পর সুস্থ হয়ে তিনি সপরিবারে এলাকায় আসেন। আলাপকালে তিনি দাবী করেন, এ ঘটনায় তাঁর নগদ টাকা, মোবাইল সেট ও অন্যান্য মালামাল উধাও হয়ে যায়। মলম পার্টির সদস্যরা এ ঘটনা ঘটায় বলে তাঁর ধারণা।

পাঠকের মতামত: