ঢাকা,বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

লামায় ফাঁসিয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমী ভবন নির্মাণে নিন্মমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা :::

উপজেলায় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে ফাঁসিয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমী ভবন নির্মাণে নি¤œমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার ও কাজ বাস্তবায়নে ধীরগতির অভিযোগ উঠেছে। কার্যাদেশ প্রদানের ৪মাস পর নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কক্সবাজার জোনের সহকারী প্রকৌশলী আলেক হোসেন জুয়েল।
33
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কক্সবাজার জোন ৫৬ লক্ষ ৬২ হাজার টাকার চুক্তিমূল্যে ফাঁসিয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমী ভবন নির্মাণের জন্য গত আগষ্টে মেসার্স কাজল কনসট্রাকশন নামক ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদান করেছে। ৪ তলা ফাউন্ডেশনের এই একাডেমী ভবন নির্মাণে প্রদত্ত কার্যাদেশে ৩টি শ্রেণী কক্ষ ও ১টি টয়লেট নির্মাণ করা হবে। স্থানীয় শিক্ষা সচেতন জন-সাধারণ অভিযোগ করে জানিয়েছেন নির্মাণ কাজের শুরুতে নি¤œমানের ইট, বালি, সিমেন্ট সহ নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। বেইজ ঢালায় কালে সিডিউল যথাযতভাবে অনুসরণ করা হয়নি। কাজের অগ্রগতি কাগজে কলমে ২০% দেখানো হলেও বাস্তবে অনেক পিছিয়ে। নির্মাণ কাজ চলাকালে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলীদের অনুপস্থিতির কারণে ভবন নির্মাণ কাজে নি¤œমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারে সহজ হয়। সহকারী প্রকৌশলী আলেক হোসেন জুয়েল বলেছেন ব্রিকফিল্ডে ইট না পাওয়ায় ইটের মান একটু  খারাপ হচ্ছে।

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কক্সবাজার জোনের নির্বাহী প্রকৌশলী সমীর কুমার রজতদাশ জানিয়েছেন, নুর বকস্ সওদাগর নামক একজন ঠিকাদারের পক্ষে কাজটি বাস্তবায়ন করছে। নি¤œমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ সঠিক নহে।

পাঠকের মতামত: