ঢাকা,শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

উখিয়ার ৫টি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান-মেম্বার প্রার্থীদের প্রচারণায় মূখর, ভোট গ্রহণে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে প্রশাসন

্র্র্র্র্র্র্র্রফারুক আহমদ, উখিয়া ॥

মাত্র আর দু’দিন পর বহুপ্রতিক্ষিত উখিয়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আগামী ৪জুন শনিবার এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দিন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীরা ভোট প্রার্থনায় নির্ঘুম দিন কাটাচ্ছে। চেয়ারম্যান-মেম্বার প্রার্থীদের প্রচারণায় মূখরিত হয়ে উঠেছে গ্রামগঞ্জ। আজ বৃহস্পতিবার মধ্য রাতে প্রচারণ প্রচারণা বন্ধ হবে। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মাঈন উদ্দিন দৈনিক চকরিয়া নিউজকে জানান, অবাধ সুষ্ট নিরপক্ষ ও শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, উখিয়ার ৫টি ইউনিয়নে ভোটার সংখ্যা হচ্ছে ১লক্ষ ১৮ হাজার ১১ জন। ১নং জালিয়াপালং ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছে এস.এম ছৈয়দ আলম (আ’’লীগ), নুরুল আমিন চৌধুরী (বিএনপি) মিজানুর রহমান মিজান (আ’’লীগ বিদ্রোহী) ও নুরুল আমিন (ইসলামী আন্দোলন) ভোটার সংখ্যা হচ্ছে ২৫ হাজার ৪শ ২৬জন। ২নং রতœাপালং ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী খাইরুল আলম চৌধুরী (স্বতন্ত্র), নুরুল কবির চৌধুরী (বিএনপি), নুরুল হুদা (আ’’লীগ) ও আব্বাস উদ্দিন (বিএনপি বিদ্রোহী) ভোটার সংখ্যা হচেছ ১৫ হাজার ১শ ২২ জন। ৩নং হলদিয়াপালং ইউনিয়নে অধ্যক্ষ শাহ আলম (আ’’লীগ), এস.এম শামসুল হক বাবুল (বিএনপি), আমিনুল হক আমিন (আ’’লীগ বিদ্রোহী), মাহবুবুল আলম চৌধুরী (আ’’লীগ বিদ্রোহী), ভোটার সংখ্যা হচ্ছে ২৭ হাজার ৪শ ১৯ জন। ৪নং রাজাপালং ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী (আ’’লীগ), তারেক মাহমুদ চৌধুরী রাজিব (বিএনপি) ভোটার সংখ্যা হচ্ছে ৩৪ হাজার ৬শ ৩৪ জন ও ৫নং পালংখালী ইউনিয়নে শাহদত হোসেন জুয়েল (আ’’লীগ), গফুর উদ্দিন চৌধুরী (স্বতন্ত্র) আলী আহমদ (আ’’লীগ বিদ্রোহী) হেলাল উদ্দিন মেম্বার (বিএনপি) ও হাফেজ শাহ আলম (স্বতন্ত্র) ভোটার সংখ্যা হচ্ছে ১৬ হাজার ৪শ ২৬ জন।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ৪৯টি ভোট কেন্দ্রে ৪৯ জন প্রিজাডিং অফিসার, ৩১৮ জন সহকারী প্রিজাডিং অফিসার ও ৩৩৬ জন পোলিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মাঈন উদ্দিন চকরিয়া নিউজকে বলেন, সুষ্ট ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট অনুষ্ঠিত হবে। সাধারণ ভোটারদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হবে। কোন অবস্থাতেই ব্যালেট বক্স ছিনতাই, জালভোট প্রয়োগ, ভোট কেন্দ্র দখল করতে দেওয়া হবে না। ব্যালেট পেপারে কেউ হাত দিলে প্রশাসন হার্ড লাইনে চলে যাবে।

পাঠকের মতামত: