এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া :: চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পশ্চিমে চিংড়ি ও লবণ শিল্পের অন্যতম যোগাযোগ ব্যবস্থা চরম নাজুক আকার ধারণ করেছে। দীর্ঘদিন ধরে সড়কটিতে উন্নয়নের ছোয়াঁ লাগেনি। এ অবস্থার কারণে মৌসুমে পন্য পরিবহনের ক্ষেত্রে চিংড়ি ও লবণ শিল্পের সঙ্গে জড়িতদেরকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে বড়ধরণের অনৈতিক সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এখানকার লবণ ও চিংড়িচাষীরা।
অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাবে দীর্ঘদিন সড়কটি বেহালদশায় পরিণত হওয়ার ঘটনাটি জানতে পেরে সম্প্রতি ডুলাহাজারা টু বহুলতলী খেয়াঘাট সড়কের বর্তমান প্রেক্ষাপট পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ সামসুল তাবরীজ।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ সামসুল তাবরীজ বলেন, চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পশ্চিমে চিংড়ি ও লবণ শিল্পের অন্যতম যোগাযোগ ব্যবস্থা ‘ডুলাহাজারা টু বহুলতলী খেয়াঘাট’ সড়কটি সংস্কারের অভাবে নাজুক আকার ধারণ করেছে। দীর্ঘদিন ধরে সড়কটিতে উন্নয়নের ছোয়াঁ লাগেনি। এ অবস্থার কারণে মৌসুমে পন্য পরিবহনের ক্ষেত্রে চিংড়ি ও লবণ শিল্পে জড়িতদেরকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে বড়ধরণের অনৈতিক সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এখানকার লবণ ও চিংড়িচাষীরা।
তিনি বলেন, সম্প্রতি সড়কের বর্তমান প্রেক্ষাপট পরিদর্শন করেছি। উপজেলা পরিষদের উন্নয়ন সমন্বয় সভার মাধ্যমে ওই জনপদের যোগাযোগ ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তনে উদ্যোগ নেওয়া হবে। সেইজন্য সড়কে ব্রীজ-কালভার্ট নির্মাণ, গভীর নলকুপ স্থাপন, স্ট্রিট লাইট স্থাপনে ব্যবস্থা নেব। আশাকরি এসব উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা গেলে এই অঞ্চলের লবণ ও চিংড়িচাষীরা দুভোর্গমুক্ত হবে। তাতে সুদিন ফিরবে লবণ ও চিংড়ি শিল্পে।
পাঠকের মতামত: