এম আবু হেনা সাগর, ঈদগাঁও :: কক্সবাজার সদরের বৃহত্তর ঈদগাঁওর অধিকাংশ লোকজনই মাস্ক ব্যবহার করেননা। মাস্ক ব্যবহার ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা থাকলেও তা সাধারণ মানুষজন মানছেন না। এই বিষয়ে যদি প্রসাশন কিংবা সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা সচেতনতামুলক প্রচার প্রচারনা চালায় তাহলে কিছুটা হলেও লোকজন মাস্ক ব্যবহার করতো।
তবে কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানিয়েছেন স্থানীয় সচেতন মহল।
১০ই আগষ্ট বিকেলে ঈদগাঁও বাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে ঘুরে দেখা যায়, বাজারের দক্ষিন মাথা, শাপলা চত্তর, হাই স্কুল গেইট, পুরাতন পুলিশ বিট, বাসষ্টেশন,পশ্চিম গলি, বাঁশঘাটা পয়েন্টসহ বৃহত্তর ঈদগাঁওর ইসলামপুর,পোকখালী, জালালাবাদ, ইসলামাবাদ ও সুপরিচিত ঈদগাঁও ইউনিয়নের পাড়ামহল্লাসহ উপবাজার সমুহে অন্তত ৮০ ভাগ মানুষ মাস্ক ব্যবহার না করে নানা প্রয়োজনীয় কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন হরদম। যানবাহন বসা বা কোন মিটিং চলাকালীন সময়ে মাস্ক ব্যবহার হচ্ছেনা। হোটেল রেস্তোরা বা কুলিং কর্ণারে আড্ডাতে লোকজনের মুখে মাস্ক তেমন চোখে পড়ছেনা। তবে কিছু কিছু লোকজন স্বাস্থ্য বিধিসহ মাস্ক ব্যবহার করছে।
এতকিছুর পরও মাস্ক ব্যবহার এবং স্বাস্থ্যবিধি মানছেনা সাধারণ লোকজন। হাট বাজারে উপ চেপড়া ভীড় যেন চোখে পড়ার মত। মাস্ক ব্যবহারও করছেনা এবং স্বাস্থ্যবিধিও মানছেনা।
ঈদগাঁও ভিলেজ ডক্টরস ফোরাম সহ সভাপতি পল্লী চিকিৎসক আবদু সালাম জানান, বর্তমান সময়ে মাস্ক ব্যবহার অনেকটা নিরাপদ। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। মাস্ক ব্যবহার এবং স্বাস্থ্য সচেতন হতে হবে সবাইকে।
উল্লেখ্য, বৃহত্তর এলাকায় চেয়ারম্যান,চিকিৎসক, ব্যংকারসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল।
পাঠকের মতামত: