বার্তা পরিবেশক :
আসন্ন চকরিয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলহাজ্ব গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী বলেছেন-‘শহরের উন্নয়ন গ্রামে আনতে নৌকায় ভোটদিন’। তিনি বলেন-‘নিরাপদ জনপথ তৈরি করতে নৌকায় ভোট দেওয়ার বিকল্প নেই’। ‘ দিশেহারা ও গন্তব্যহীন বিদ্রেুাহীরা পাগলের প্রলাপ করতে পারে, কিন্তু কিছুই করতে পারবে না। ‘এরা শান্তিপূর্ণ জনপথের জন্য চরম হুমকী’। ‘জনগণের জন্য কে বেশি নিরাপদ ও মঙ্গলজনক তা জেনে-শুনে আগামী ১৮ মার্চ রায় দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে’। ‘জনগণ ভুল করলে এলাকায় বিচ্ছৃঙ্খলা হবে’, মাদকাসক্ত, মাদক ব্যবসায়ী ও জুয়াড়িদের আস্তানায় পরিণত হতে পারে উপজেলার ২২১টি গ্রাম’। ‘তাই শান্তিপূর্ণ জনপথ ও নিরাপদ নেতৃত্ব আনতে নৌকায় ভোট চাই’। গতকাল শনিবার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গণসংযোগে জনতার উদ্দেশ্যে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী বলেন-‘সাধারণ মানুষ এখন জেগে উঠেছে, যেখানে-সেখানে ভোট দিয়ে অরণ্যে রোধন করবেন না’। ‘উন্নয়ন ও জনকল্যাণমুখি চিন্তুা নিয়ে জনগণ ১৮ মার্চ ঠিকই নৌকা প্রতীক দেখে ভোট দেবে’। ‘নৌকার বিরুদ্ধে গেলো জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল, কিন্তু ষড়যন্ত্র কাজে আসেনি, যারা ষড়যন্ত্র করেছিল তারা এখন নিখোঁজ’। ’বর্তমানেও যারা নৌকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তারাও আগামী ১৮ মার্চের পর নিখোঁজ হয়ে যাবে’। ‘স্বাধীনতার শুরু থেকেই নৌকা ও জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর পরিবার ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে আসছে’। জননেত্রী শেখ হাসিনার মতে-নৌকা তথা আওয়ামীলীগের প্রতিদ্বন্ধিতাকারি নেই, কিন্তু আওয়ামীলীগের বিরোধীতাকারি রয়েছে’। ‘বর্তমানে আসন্ন চকরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চকরিয়ায়ও তা-ই হচ্ছে’। ‘বঙ্গবন্ধুর পরিবার ও নৌকার বিরোধীতা করে কোনকালে কেউ টিকে থাকতে পারেনি’,‘সামনেও পারবে না’। ‘যারা ষড়যন্ত্র করছে, তারা অচিরেই বিনাশ হয়ে যাবে’। গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী আরও বলেন-‘ আমি ভোগের জন্য নির্বাচন করছিনা, আমি জনগণের মাঝে ত্যাগের উদ্দেশ্যেই নির্বাচন করছি’। ‘যারা ভোগের জন্য নেতৃত্বের জন্য পাগলে পরিণত হয়েছে তারা জনতার রায়ে হেরে যাবে’।‘ আমি জনগণ ও বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্শিবাদপুষ্ট হয়ে ভোটে দাড়িয়েছি’।‘ তাই জনগেণের ভোটে নৌকা প্রতীক বিজয় হবেই ইনশেল্লাহ’। গতকাল শনিবার তিনি কৈয়ারবিল ইউনিয়নের ইসলাম নগর, কাকারা, সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর ও খুটাখালী ইউনিয়নে গণসংযোগ করেন তিনি।
বক্তব্য রাখেন- উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সরওয়ার আলম, সহ-সভাপতি মোক্তার আহমদ চৌধুরী, সহ-সভাপতি এমআর চৌধুরী, সহ-সভাপতি আবু মুছা, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন জয়নাল, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আলমগীর হোছাইন, যুগ্ম সম্পাদক শাহনেওয়াজ তালকুদার, উপজেলা আওয়ামীলীগের ত্রান ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক শফিউল আলম বাহার, সাবেক ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবছার উদ্দিন মাহমুদ, চিরিঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন , জেলা পরিষদের সদস্য আবু তৈয়ব, সাহারবিল আশু মেম্বার, আওয়ামীলীগ নেতা নবী চৌধুরী, হারবাং ইউপি চেয়ারম্যান মিরানুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন মিরাজ, কাকারা ইউপি চেয়ারম্যান শওকত ওসমান, পৌর আওয়ামীলীগ নেতা বেলাল উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা আমিনুল করিম, জেলা পরিষদ সদস্য বমুবিলছড়ির সভাপতি অধ্যাপক সোলতান আহমদ, ডা: মীর আহমদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক সাহাব উদ্দিন, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কাউছার উদ্দিন কচির, ছৈয়দ নুর মেম্বার, জয়নাল আবেদীন মেম্বার, চিরিঙ্গা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান কেমএম ছালাহ উদ্দিন, সভাপতি আবদুল কাইয়ুম, আহমদ কবির, আনন্দ দাশ, রেজাউল করিম মেম্বার, বমুবিলছড়ির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, সহ-সভাপতি মনছুর আলম, আবুল কাসেম মেম্বার, চৌধুরী জামাল উদ্দিন, জাফর আলম সিআইপি, বদরখালীর চেয়ারম্যান খাইরুল বশর, বদরখালীর সভাপতি নুরে হোছাইন আরিফ, সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন টিটু, সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক হাসানুর হক, মহিলা সম্পাদক জন্নাতুল বকেয়া রেখা, আওয়ামীলীগ নেতা মিনহাজ উদ্দিন, চকরিয়া পৌরসভা ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি রতন কান্তি দাশ, সাধারণ সম্পাদক ইছাক, ৬নং ওয়ার্ডের সভাপতি জয়নাল উদ্দিন, চকরিয়া পৌর যুবলীগের সভাপতি হাসানগীর হোছাইন, ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ কালু, চিরিঙ্গা বিমানবন্দর ব্যবসায়ি সমিতির সভাপতি আবু সওদাগর, বিশিষ্ট্য ব্যবসায়ি ফরিদুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুর রহমান, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তারেকুল ইসলাম চৌধুরী, পৌর শ্রমিকলীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম, জয়নাল আবেদীন মেম্বার, বাহাদুর আলম, বেলাল আজাদ, শফিউল ইসলাম, রেজু মাষ্টার, শফি, যুবলীগ সভাপতি এডভোকেট শিবলী, যুবলীগ নেতা মিঠুন, তারেক মেম্বার, ডুলাহাজারা ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিন, অর্থ সম্পাদক আজিজুল হক, যুবলীগ নেতা হাবিবুর রহমান, ডুলাহাজারার সভাপতি জামাল হোছাইন, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল এহেসান চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনছুর আলম, কৈয়ারবিলের সভাপতি ফিরোজ আহমদ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আতিকুল ইসলাম হানু, চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি কাউন্সিলর মুজিবুল হক, চকরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ মারুফ, সাধারণ সম্পাদক আরহান মাহমুদ রুবেল, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা পারভেজ, মাহফুজ আহমদ, কাকারার সম্পাদক নাজেম উদ্দিন, নুরুল আবছার, ওহিদুর রহমান, শওকত ওসমান মেম্বার, আবদুল কাদের মেম্বার, মোজাফফর আহমদ, যুবলীগ সভাপতি সাইকুল ইসলাম, বমুবিলছড়ি যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান, বেলাল, আলমগীর, ইউপি সদস্য রতন বড়–য়া, সোলেমান মেম্বার, যুবলীগ নেতা কামরুল ইসলাম, ফাশিয়াখালীর সভাপতি সাহাব উদ্দিন মেম্বার, সম্পাদক নুরুল আবছার, জাফর আলম সিআইপি, আওয়ামীলীগ নেতা আবু জায়েদ, কাজল, জুয়েল, ছাত্রলীগ নেতা বাপ্পী, সুরাজপুর মানিকপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি রুস্তম শাহরিয়ার, ছাত্রলীগ নেতা সাজ্জাদ, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কলি, আনাছ ও বাপ্পী।
পাঠকের মতামত: