রোহিঙ্গা মুসলমানদের দুর্ভোগের অন্ত নেই।জলে কুমির ডাংগায় বাঘ।আজকে দুটি ঘটনা আমাকে ভীষণ ব্যতিত করেছে।নিরবে কিছুক্ষন অশ্রু বিসর্জন দিয়ে মনটাকে হাল্কা করার ব্যর্থ প্রয়াস চালিয়েছি। প্রথম ঘটনা হচ্ছে আজকে মংডুর রামাবাইল্লা নামক গ্রামে মিয়নমার বর্বর মিলিটারী হানা দেয়।এখন স্বভাবত: সব রোহিঙ্গা পল্লিই থাকে পুরুষশুন্য কারণ পুরুষ দেখামাত্রই আগে গুলি পরে কথা আর মহিলারা ও নিরাপত্তার ভয়ে এক জায়গায় জড়ো হয়ে থাকেন।মিলিটারী এসেই শুরু করে মারধর ও পালাক্রমে গণধর্ষন।মহিলারা কান্নাকাটি শুরু করলে ৪৫ বয়সী এক মহিলাকে মেরে মাথা থেতলে দেয়।যাওয়ার সময় মিলিটারী তাদের বসের জন্য মিলিটারী ক্যাম্পে ২ জন যুবতীকে সংগে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।এতে মহিলারা মিলিটারীর পায়ে পড়ে অনুনয় করলে আরেকদফা মারধর করে চলে যাওয়ার সময় পরিধেয় ও শীতবস্ত্র গুলোতে আগুন দেয়,ঘরে থাকা খাবারের চাল গুলো বাহিরে ফেলে দিয়ে চলে যায়। দ্বিতীয় ঘটনাটি বড়ই বেধনাবিধুর এবং নির্মম পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশ হিসেবে যা কল্পনা করতেই গা শিউরে ওঠে।গত কদিন ধরে একটা খবর কানে আসছিল সত্যতা জানতে আজ টেকনাফে কর্মরত জনৈক সংবাদ কর্মিকে ফোন দিলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের মিনাবাজার নামক গ্রাম দিয়ে আরাকান থেকে পালিয়ে আসা কিছু রোহিঙ্গা শিশু ও মহিলাদের স্হানীয় বখাটেরা আটক করে দুজন রোহিঙ্গা যুবতীকে নির্জন এলাকায় নিয়ে উপর্যপুরী ধর্ষন করে।মুমূর্ষ অবস্হায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে হতভাগীনিরা মারা যান।কাফিরদের হাতে ইজ্জত গেলেও প্রাণ বেঁচে গিয়েছিল সে সম্ভ্রম রক্ষা করতে মুসলিম দেশে এসে প্রাণটা দিতে হল
আমার অবলা বোনদের।শুনেছি ঘটনা প্রশাসন জানতে পেরেছে এবং অপরাধীরাও চিন্হিত হয়েছে তবে বাদী না থাকায় মামলা হয়নি।হয়ত ঐ আদালতেই মামলা হবে যেখানে বাদীর প্রয়োজন হবেনা।মিয়ানমারে কাফের হাতে ধর্ষনের পর হত্যার ঘটনা অহনিশী ঘটছে কিন্তু একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যখন আশ্রয় নিতে আসা মুসলিম দেশে হয় কষ্টটা তখন রাখার জায়গা থাকেনা। ২০১২,মিয়নমারের গণহত্যা শুরু হলে সাগর পথে আকিয়াব থেকে একটি নৌকাভর্তী রোহিঙ্গা নারী শিশুরা নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে বাংলাদেশের দিকে আসলে বিজিবি তাদের সাগরে ঠেলে দেয়।আশ্রয়প্রার্থী রোহিঙ্গারা কিছুদূর গিয়ে রাতের আধাঁরের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন।এরই মাঝে শাহপরীরদ্বীপ থেকে কিছু যুবক ট্রলারে করে গিয়ে ছয়জন মহিলাকে ধর্ষণ করে এবং লুটপাঠ করে।আজকে শাহপরীরদ্বীপ সাগরে তলিয়ে যাচ্ছে,বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যান্যএলাকার সাথে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন শুনে ঐ ঘটনার কথা মনে পড়লো।যে লোকালয়ের বাতাসে অবলা নারীর চিৎকার আহাজারী আছে সে লোকালয়ের বাতাস বিষাক্ত।
- দুর্নীতির শীর্ষে পাসপোর্ট বিআরটিএ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী খাত
- কক্সবাজারে ইজি বাইকসহ ৫ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
- চকরিয় উপজেলা প্রশাসনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
- চকরিয়ায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও সহায়ক উপকরণ বিতরণ
- “শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে শতভাগ মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে”
- শিক্ষা বাণিজ্যের নেতৃত্ব দিচ্ছেন খোদ শিক্ষক সমাজ, প্রতিকার কী?
- চকরিয়ায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের যোগসাজশে খাসজমি দখলের উৎসব
- বদরখালী সমিতির মৎস্য প্রকল্প নিলামে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারানোর আশঙ্কা
- মাতামুহুরী নদীতে বিষ প্রয়োগ: ধ্বংস হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
- কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ
- চকরিয়া সদরে যাত্রীবাহি বাসের ধাক্কায় ব্যবসায়ী নিহত
- শিক্ষা বাণিজ্যের নেতৃত্ব দিচ্ছেন খোদ শিক্ষক সমাজ, প্রতিকার কী?
- কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎ
- “শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে শতভাগ মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে”
- কক্সবাজারে ইজি বাইকসহ ৫ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
- বদরখালী সমিতির মৎস্য প্রকল্প নিলামে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারানোর আশঙ্কা
- কক্সবাজারে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পুলিশে চাকরি পেল ৬৭ জন
- ঘুমেই মারা গেলেন কুতুবদিয়ার এটিও চকরিয়ার শহীদুল্লাহ
- চকরিয়ায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের যোগসাজশে খাসজমি দখলের উৎসব
- চকরিয়ার খুটাখালীতে ডাকাতি হওয়া টমটম গ্যারেজের ৫২টি ব্যাটারী উদ্ধার
- চকরিয়ায় হালকাকারা জামে মসজিদের আগের কমিটি বহাল থাকবে
- মাতামুহুরী নদীতে বিষ প্রয়োগ: ধ্বংস হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
পাঠকের মতামত: