প্রেস বিজ্ঞপ্তি :: বিএনপি-জামায়াতের হরতাল ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামী লীগ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ, জেলা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, পৌর যুবলীগ, মৎস্যজীবী লীগসহ দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে কক্সবাজার জেলা শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে বাজারঘাটায় শান্তিসমাবেশ করে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. ফরিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমানের পরিচালনায় শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
শান্তি সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসররা বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন ও অগ্রগতির বিরুদ্ধে সমাবেশের নামে অগ্নিসন্ত্রাস,নৈরাজ্য,জ্বালাও পোডাও করে ঢাকার রাজপথে পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে নিরীহ পুলিশ হত্যা করে দেশের শান্ত পরিবেশকে বিঘ্নিত করে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ব্যাহত করে অরাজনৈতিক অপশক্তিকে ক্ষমতায় বসাতে চাই। বিএনপি-জামায়ত তাদের বিদেশী প্রভুর নির্দেশে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির পায়তারা চালাচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাচ্ছে, দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম নদীর নিচ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টাণেল উদ্বোধন করে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেস, শাহজালাল বিমানবন্দরের অত্যাধুনিক থার্ড টার্মিনাল উদ্বোধন করে দেশ কে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাচ্ছেন, ঠিক তেমনি সময়ে বিএনপি জামায়াত অপশক্তি আন্দোলনের নামে দেশের শান্ত পরিবেশকে ব্যাহত করছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, কেবলমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তন হবে। বিএনপি-জামায়াত পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে চায়। এ দেশের জনগণ উন্নয়ন ও শান্তির পক্ষে। বিএনপি-জামায়াতের হরতাল এ দেশের সাধারণ মানুষ প্রত্যাখ্যান করছে। রাজপথ স্বাভাবিক রয়েছে, গাড়ি চলাচল প্রতিদিনের মত চলছে দোকান পাঠ খোলা রয়েছে। মোটকথা স্বাভাবিক পরিবেশ বিরাজমান করছে। কক্সবাজারের শান্ত পরিবেশকে যদি বিঘ্নিত করা হয় তাহলে জনগণকে সাথে নিয়ে তাদেরকে রাজপথে প্রতিহত করা হবে।
শান্তিমিছিল ও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক, সাংসদ কানিজ ফাতেমা আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা পৌর মেয়র মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, ইউনুচ বাঙ্গালী, কাউন্সিলর এম.এ মনজুর, কাজী মোস্তাক আহমেদ শামীম, মিজানুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি নজিবুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক উজ্জল কর, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহমুদুল করিম মাদু, সাধারণ সম্পাদক এড. ছৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউর রহমান, জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমদ বাহাদুর, জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি শফিকুল ইসলাম কালু, সাধারণ সম্পাদক শফিউল্লাহ আনসারী, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হামিদা তাহের, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা রহিম উদ্দিন, জেলা তাতী লীগের সভাপতি আরিফ উল মওলা, জেলা যুব মহিলালীগের সাধারণ সম্পাদক তাসলিমা আক্তার রুমানা, জেলা মৎস্যজীবি লীগের সভাপতি আজিজুল হক, সাধারণ সম্পাদক দুলাল কান্তি দাশ, আওয়ামী লীগ নেতা কাউন্সিলর সালাউদ্দিন সেতু, সাবেক চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন, মোহাম্মদ মহীদুল্লাহ, অধ্যাপক রোমেনা আকতার, আহসান সুমন, পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম নেওয়াজ, আসিফ উল মওলা, নাজিম উদ্দিন, মিজানুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক দীপক দাশ, দপ্তর সম্পাদক শাহেদ আলী, এবি ছিদ্দিক খোকন, সহ-দপ্তর সম্পাদক সোহেল রানা, জেলা যুবলীগ নেতা শোয়েব ইফতেখার, জাহিদ ইফতেখার, পৌর যুবলীগ সভাপতি ডালিম বড়ুয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহেদ এমরান, জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মঈনউদ্দিন, পৌর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ১নং ওয়ার্ড সভাপতি আতিক উল্লাহ কোম্পানী, সাধারণ সম্পাদক ইয়াহিয়া খান, ২নং ওয়ার্ড সভাপতি আবদুল্লাহ মাসুদ আজাদ,সাধারন সম্পাদক ওসমান গণি টুলু, ৩নং ওয়ার্ড সভাপতি জানে আলম পুতু, সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ মুরাদ সুমন, ৪নং ওয়ার্ড সভাপতি আরমানুল আজিম, সাধারণ সম্পাদক আবু আহমেদ, ৫ নংওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক তাজ উদ্দিন, ৬নং ওয়ার্ড সভাপতি শাহনেওয়াজ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হাবিব উল্লাহ, ৭নং ওয়ার্ড সভাপতি জাফর আলম, সাধারণ সম্পাদক সেলিম নেওয়াজ, ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সহসভাপতি বেলাল উদ্দিন,৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি জহিরুল কাদের ভুট্রো, সাধারণ সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন কবির, ১০ নং ওয়ার্ড সভাপতি নুর মোহাম্মদ,১১নং ওয়ার্ড সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সুমন, ১২ নং ওয়ার্ড সভাপতি শাহেদ আলী শাহেদ, মহিলা আওয়ামী ল নেত্রী দিপ্তি শর্মাসহ জেলা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামী লীগ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগসহ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী শান্তি মিছিল ও সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন।
পাঠকের মতামত: