এম.মনছুর আলম, চকরিয়া :
বিএনপি চেয়ারপার্রসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায় ঘোষণা করছেন ঢাকার পঞ্চম জজ আদালত।রায়ে আদালতের বিচারক খালেদা জিয়াকে ৫বছরের সাজা দেয়া হয়েছে।ওই মামলার অপর ৫ আসামী খালেদা জিয়ার জৈষ্ঠ্য পুত্র তারেক রহমানসহ ৫জনের বিরুদ্ধে ১০বছরের সাজা প্রদান করেন।এছাড়া আদালতের রায়ে ২কোটি ১০লাখ ৭১হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।বৃহস্পতিবার (৮ফেব্রুয়ারী) দুপুরে ঢাকাস্থ বকশি বাজার পঞ্চম জজ আদালতে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে এ রায় ঘোষনা করেন।রায় ঘোষনা নিয়ে চকরিয়ার গ্রামীণ জনপদ থেকে শুরু করে পৌরশহরের রাজপথে মধ্যে বিএনপির কোন নেতাকর্মীদের দেখা মেলেনি।এ রায়কে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি ও নাশাকতা মোকাবেলায় চকরিয়া উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি শক্ত অবস্থানে সকাল থেকে মাঠে রয়েছে হাজারো আওয়ামীলীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
নিরাপত্তা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে চকরিয়া থানা পুলিশের পাশপাশি জেলা পুলিশ লাইন থেকে নামানো হয়েছে অতিরিক্ত দুই শতাধিক পুলিশ র্ফোস।এ ছাড়াও খুটাখালী থেকে আজিজনগর পর্যন্ত সড়কে টহলরত রয়েছেন র্যাব ও বিজিবির অন্তত অর্ধশতাধিক সদস্য।
খালেদা জিয়ার রায় দেয়ার পর পরই বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উপজেলার উত্তর হারবাং আজিজনগর থেকে খুটাখালী নতুন অফিস ও পশ্চিমে বদরখালী সড়কে এবং পৌরসভার বিভিন্ন গ্রামীণ জনপদে টহল কার্যক্রম আরো জোরদার করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা।
খালেদা জিয়া রায় নিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ব্যাপারে চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি)মো.বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার মামলার রায় ঘোষনা হওয়ার পরে চকরিয়া উপজেলা জুড়ে কেউ কোন ধরণের বিশৃঙ্খলা ও নাশাকতা সৃষ্টি করতে না পারে সেইজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় প্রস্ততি নেয়া হয়েছে।এরই অংশ হিসেবে বুধবার দুপুর থেকে থানা পুলিশের পাশাপাশি নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজে অংশ নিয়েছেন জেলা পুলিশের লাইনের প্রায় দু’শতাধিক সদস্য, বিজিবির ৩০ ও র্যাবের ২০ সদস্যের পাঁচটি টিম।
তিনি আরো বলেন, দেশের জনগনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তব্য। এরই অংশ হিসেবে গতকাল বুধবার দুপুর থেকে কক্সবাজার-চট্টগ্রা
পাঠকের মতামত: