শনিবার ১৬ (নভেম্বর) সকাল ১০ টায় চকরিয়া পৌরশহরের জনতা মার্কেট চ্বতর থেকে এ অভিযান কার্যক্রম শুরু হয়। এতে নেতৃত্ব দেন চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফখরুল ইসলাম, ছাত্র প্রতিনিধি সায়েদ হাসান,মোবারক হোসাইন জিহান, শামসুল আলম সাঈদী, সাথে ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,প্রশাসনিক কর্মকর্তা,শিক্ষক প্রতিনিধি,নিসচা প্রতিনিধি চকরিয়া বৈষম্য বিরুধী ছাত্র আন্দোলনের দুইশতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করে।
এসময় ব্যবসায়ীরা নিয়মবহির্ভূত যততত্র দোকানে সামনে ময়লা আবর্জনা ফেলার অপরাধে শাস্তিমূলক ব্যবসায়ীদের হাত দিয়ে ময়লা অপসারণ করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফখরুল ইসলাম জানান চকরিয়া শহরের যানযট নিরসন ও পথচারীদের দুর্ভোগ দূরীকরণে এখানে একাধিকবার অভিযান চালানো হয়েছে। কিন্তু এবারের অভিযান ব্যতিক্রমীধর্মী,ব্যবসায়ীরা যাতে দোকানের সামনে ময়লার ভাগাড় তৈরী না করে অযথা সাধারণ পথচারীদের চলাচলে ভোগান্তি করতে না পারে এ বিষয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে। পূনরায় যদি ব্যবসায়ীরা আইন অমান্য করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে শিক্ষার্থীরা জানান জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশকে নতুনভাবে সাজানোর সুযোগ পেয়েছি। প্রতিটি নিহত ও আহত ভাইয়ের রক্তের গন্ধ এখনো শুকাইনি,তাদের মৃত্যু এখনো আমাদের ভেতর থেকে নাড়া দেয়। আজ ছাত্র জনতার গণঅভ্যুথানের ১০১ তম দিবস উপলক্ষে চকরিয়া উপজেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা কাঁধে কাধ মিলিয়ে সকাল ১০টা থেকে এই কর্মসূচি আরম্ভ করেছি। এই কর্মসূচি অব্যহত থাকবে বলে জানান ছাত্র জনতা।
পাঠকের মতামত: