স্টাফ রিপোর্টার, চকরিয়া :: চকরিয়া-পেকুয়ায় আওয়ামী লীগের এক নেতা নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী গড়ে তুলে বির্তকিত কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। ওই নেতা বলয় তৈরী করে চিংড়ি ঘের, জমি দখল ও চাঁদাবাজি অব্যাহত রেখেছেন। তাদের এসব অপকর্ম এখন নিয়মিত ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমনকি তাদের হাত থেকে সাধারণ মানুষের বসতভিটাও রেহাই পাচ্ছে না।
শুক্রবার (৩১ মার্চ) বিকাল চারটায় চকরিয়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মিলনায়তনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন পরিষদের আলোচনা সভায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমেদ সিআইপি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সংগঠনটির আহবায়ক এএসএম আলমগীর হোছাইনের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট ফয়জুল কবিরের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি আরও বলেন, তারা দলকে বিতর্কের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকান্ড গুলো প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলছেন। আগামী নির্বাচনে বির্তকিত নেতাদের বাদ দিয়ে দলের ত্যাগী ও ক্লিন ইমেজের ব্যক্তিকে দলের মনোনয়ন দিতে হবে।
সভায় বক্তব্য রাখেন, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক খালেদ মিথুন, সাবেক সদস্য মিজানুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক আহবায়ক একেএম গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী, পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, মাতামুহুরী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহসিন বাবুল, চিরিঙ্গার সাবেক চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন, পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোসলেহ উদ্দিন মানিক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আতিক উদ্দিন চৌধুরী, চকরিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এম জাহেদ চৌধুরী, চকরিয়া আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মিজবাউল হক, আওয়ামী লীগ নেতা শফিউল আলম বাহার, আলমগীর কবির রাজু, অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম, আবদুল জলিল, ছৈয়দ নুর, আমান উদ্দিন, সামসুল ইসলাম, পরিমল বডুয়া, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি শওকত হোসেন, শ্রমিকলীগের সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মামুন, মাস্টার আজম খান, মহিউদ্দিন মোমেন, নুরুল আমিন টিপু, পৌর কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ফারুক লোটাস, সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন মিঠু, কৃষকলীগের যুগ্ম সম্পাদক বোরহান উদ্দিন, মুবিনুল হক, সামিউল হাসান সৌরভ ও ইবনুল জাওয়াদ।
পাঠকের মতামত: