মোঃ নেজাম উদ্দিন :: পোষাক সৌখিনতা রয়েছে প্রতিটি দেশের প্রতিটি নারী ও পুরুষের। এই পোষাক সৌখিনতার জন্য। প্রতিনিয়ত আসছে বিভিন্ন ডিজাইনের পোষাক। আর এই ডিজাইনের পোষাক সেলাই করতে গার্মেন্টস ছাড়াও বিভিন্ন টেইর্লাসের দোকানে যায় সবাই।
রেডিমেড পোশাকে অনেকেরই থাকে নানা ধরনের সমস্যা। অনেকেই রেডিমেড পোশাকের ফিটিংয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারে না। কেউ প্যাটার্নে চায় ভিন্নতা। তো কেউ নকশাটা আরও একটু নান্দনিক করতে চায়। আর এক্ষেত্রে বিকল্প নেই টেইলার্সদের। তাছাড়া রেডিমেট ডিজাইন অধিকাংশ একই রকম হয়ে যায়। তাই ভিন্নতা আনতেও পারফেক্ট এই টেইলার্সের দোকানগুলো। কিন্তু এই সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে গ্রাহক হয়রানি হচ্ছে টেইলারিং প্রতিষ্ঠানসমূহে।
শার্ট, পেন্ট, স্যুট, পায়জামা, পাঞ্জাবীসহ বিভিন্ন কাপড় সেলাই করতে বেশি দাম নেয়া হচ্ছে।
কক্সবাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে রয়েছে নামিদামি বেশ কিছু টেইলার্স এর দোকান রয়েছে তারা সিন্ডিকেট এর মাধ্যমে পোষাক তৈরীর দাম নির্ধারন করে প্রতিনিয়ত সাধারন গ্রাহকদের হয়রানি করছে বলে জানা যায়।
প্রতারনার শিকার অনেক গ্রাহক জানিয়েছে, কাপড় বাদে মাত্র একটি স্যুট সেলাই করতে খরচ নেয় ৫ হাজার টাকা। আর তা যদি কোট আলাদাভাবে সেলাই করে, তখন খরচ পড়ে ৩৫০০ টাকা।
শুধু মাত্র স্যুট নাম ব্যবহার করে টেইলার্স মালিকরা ১ হাজার ৫শত টাকা বেশি নিয়ে নিচ্ছে, যা অযৌক্তিক।
কক্সবাজারের স্থায়ী বাসিন্দা জাহেদ জানান, গত কিছুদিন পূর্বে কক্সবাজারের একটি নামিদামি টেইলার্স এর দোকানে একটি স্যুট সেলাই করতে দিলে তারা সেই স্যুট এর দাম নেন ৫ হাজার টাকা। কিন্তু প্যান্ট ও কোট আলাদা ভাবে সেলাই করলে দাম আসে কোট এর সেলাই ৩হাজার ও প্যান্ট এর সেলাই ৫ শত মোট ৩হাজার ৫শতটাকা কিন্তু যখনই আমি স্যুট এর কথা বলি তার দাম নেন ৫হাজার টাকা যা আমার খুব বেশি বলে মনে হয়েছে।
রামুর শওকত জানান, ককসবাজারে বেশ কিছু নামিদামি টেইলার্স আছে যা পোষাক সেলাই করতে গেলে দাম বেশি রাখে। এর জন্য অনেকক্ষেত্রে দোকানের মালিকরা দায়ী তারা দোকানে দামি ডেকোরেশন করে দোকানের চাহিদা বাড়াতে ব্যয়বহুল খরচ কওে আর তা প্রভাব পড়ে পোষাক সেলাই করতে আশা গ্রাহকদের উপর।
এনিয়ে কেউ প্রতিবাদ করলে দোকান মালিকরা বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে বলেন পোষাক সেলাই করতে বিভিন্ন জিনিসের প্রয়োজন পড়ে মেশিনের দাম বেশি কাটিং মাস্টারের বেতনসহ কষ্ট বেশি পড়ে যায় বিধায় আমাদের স্যুটসহ বিভিন্ন পোষাকের দাম বেশি রাখতে হয়।
এ নিয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার কক্সবাজার এর সহকারী পরিচালক এ এস এম মাসুম উদ দৌলা জানান, আমরা আগে এটি চিন্তা করিনি। এমন হয়ে থাকলে তবে আমরা দোকান মনিটরিং করে দেখবো। যদি অনিয়ম দেখি তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
প্রকাশ:
২০১৯-১২-৩০ ১৪:২৪:২০
আপডেট:২০১৯-১২-৩০ ১৪:২৪:২০
- চকরিয়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ কর্মী নাজমুল ইসলাম গ্রেফতার
- চকরিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
- চকরিয়ায় টিসিবির ডিলারশীপ নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগে দু’জনের বরাদ্দ স্থগিত
- খাদ্য সংকটে বনের হিংস্র হাতি এখন লোকালয়ে
- চকরিয়ায় মা-মেয়ে হত্যার ঘাতক খুনি মেহেদী ও তার সহযোগীদের ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন
- চকরিয়ায় সেবা নিশ্চিতে তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগ
- আনন্দ-উচ্ছ্বাসে সাংবাদিক সংসদ, কক্সবাজার’র পারিবারিক মিলনমেলা সম্পন্ন
- চকরিয়ায় প্রতিনিয়ত লোকালয়ে হানা দিচ্ছে বন্যহাতির পাল, আতঙ্কে স্থানীয় বাসিন্দারা
- ঈদগাঁও উপজেলা বাপার সমন্বয় সভায় কমিটি গঠন
- চকরিয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কাভার্ডভ্যান পুকুরে, চালক নিহত
- চকরিয়া এডভোকেট এসোসিয়েশনের নির্বাচন সম্পন্ন
- চকরিয়ায় মা-মেয়ে হত্যার ঘাতক খুনি মেহেদী ও তার সহযোগীদের ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন
- চকরিয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কাভার্ডভ্যান পুকুরে, চালক নিহত
- চকরিয়ায় সেবা নিশ্চিতে তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগ
- খাদ্য সংকটে বনের হিংস্র হাতি এখন লোকালয়ে
- চকরিয়ায় প্রতিনিয়ত লোকালয়ে হানা দিচ্ছে বন্যহাতির পাল, আতঙ্কে স্থানীয় বাসিন্দারা
- ৯ মাসের জন্য বন্ধ হচ্ছে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ
- চকরিয়া এডভোকেট এসোসিয়েশনের নির্বাচন সম্পন্ন
- চকরিয়ায় টিসিবির ডিলারশীপ নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগে দু’জনের বরাদ্দ স্থগিত
- কুতুবদিয়া উপজেলা প্রশাসনের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
- ঈদগাঁও উপজেলা বাপার সমন্বয় সভায় কমিটি গঠন
- চকরিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
পাঠকের মতামত: