ঈদগাঁও ইউনিয়নের উত্তর মাইজ পাড়া গ্রামের নাছির ব্রিজ ভেঙ্গে পড়ায় ওই মাইজ পাড়া- মেহেরঘোনা এলাকার কয়েক হাজার মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। ফলে তিন মাইজ পাড়াসহ মেহেরঘোনা, চাঁন্দের ঘোনা, ভাদিতলা হাসিনা পাড়ার মানুষ ও স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাঁঠের সাঁকোর উপর দিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছে। এলাকাটি কৃষি ভিত্তিক হওয়ায় কৃষকেরা পড়েছেন বিপাকে। যে কোন পণ্য নিয়ে ওই সাঁকোর উপর দিয়ে যেতে না পারায় কৃষকদের প্রায় ৩/৪ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে যেতে হয়। কিছু দিন আগে স্থানীয় লোক জন নিজ উদ্যেগে কাঁঠের সাঁকো তৈরী করে চলাচলের উপযোগী করেছেন বলেই মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বলে জানান স্থানীয় এলাকাবাসী। ঝুঁকি পূর্ণ কাঁঠের সাঁকো দিয়ে উক্তর মাইজ পাড়া, মধ্যম মাইজ পাড়া, দক্ষিণ মাইজ পাড়া, পুকুরিয়া ঘোনা, ঘোনা পাড়া, পালাকাটা, লরাবাক, কামার পাড়া, মেহেরঘোনা, চাঁন্দের ঘোনা, হাসিনা পাড়া, জালালাবাদ, পোকখালীসহ বিভন্ন এলাকার হাজার হাজার মানুষ ও অনেক ছাত্র-ছাত্রী প্রতিদিন জাতায়াত করেন। সাঁকোর উভয় পাশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ও হাট বাজার থাকায় জনগুরুত্ব পূর্ণ এ সাঁকো উপর দিয়ে চলাচল করতে হয়। স্থানীয় সচেতন এলাকাবাসী জানান ব্রিজটি ভেঙ্গে পড়ায় এলাকার মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ওই কাঁঠের সাঁকো না দিলে কয়েক কিলোমিটার ঘুরে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ও হাট বাজারে যেতে হয়।
স্থানীয় এলাকাবাসী আরো জানান প্রতি বর্ষাকালে এ ব্রিজটি ভেঙ্গে যায় ও চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বর্তমানে ওই ব্রিজটা মারাতœক ঝুঁকি মধ্যে রয়েছে। ফলে উক্ত ব্রিজটির ঘটনাস্থল পরির্দশন পূর্বক উক্ত নাছি দিয়ে দূত একটি ব্রিজ নির্মাণে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন স্থানীয় এলাকাবাসী।
পাঠকের মতামত: