নিউজ ডেস্ক ::
ইলিশের প্রজনন কাল বা মা ইলিশ সংরক্ষণের সময়সীমা ১৫ দিন থেকে বাড়িয়ে ২২ দিন করতে বলেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি। এ বিষয়ে সংসদ সদস্যসহ জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়েছে বলে সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। রোববার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, বর্তমানে মা ইলিশ সংরক্ষণের সময়সীমা ১৫ দিন। ইলিশের প্রজননের প্রধান দুটি মওসুম সেপ্টেম্বর-অক্টোবর (ভাদ্র মাস থেকে মধ্য কার্তিক) ও জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি (মধ্য পৌষ থেকে মধ্য ফাল্গুন)। তবে দ্বিতীয় মওসুমের তুলনায় প্রথম মওসুমে প্রজনন হার বেশি। চলতি অর্থবছরে প্রথম মওসুমে প্রজনন হার ছিল ৩৬ দশমিক ৬০ শতাংশ। প্রজনন সময়ে ইলিশ আহরণ বন্ধ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংসদ সদস্যদের কাছে একটি চিঠি পাঠাতে মন্ত্রীকে সুপারিশ করেছে কমিটি। এর আগে সংসদীয় কমিটি প্রজনন সময় এক মাস করার প্রস্তাব করলেও ইলিশ আহরণের পরিমাণ কমে যাওয়া ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কার কথা জানায় মন্ত্রণালয়।১৫ দিনের পরিবর্তে এক মাস ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ করা হলে চারটি সমস্যা চিহ্নিত করেছে মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ইলিশ প্রজনন ও আহরণের ভরা মৌসুমে একমাস ইলিশ ধরা বন্ধ রাখা হলে ইলিশ আহরণ অর্থ্যাৎ উৎপাদন অনেক কমে যাবে। সেই সাথে ভোক্তারা ইলিশ প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হবে।এছাড়া এতে প্রাকৃতিক ভারসাম্যেও বিঘœ সৃষ্টি হতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।“এক মাসব্যাপী অবাধে ইলিশ ডিম ছাড়লে সামগ্রিকভাবে জলজ পরিবেশ কাঙ্ক্তি প্রাকৃতিক খাদ্য ও আবাসস্থল সঙ্কটের কারণে মাছের স্বাস্থ্য, আকার ও ডিম ছাড়ার সক্ষমতা হ্রাস হতে পারে। এছাড়া দীর্ঘ সময়ের জন্য জেলে/ব্যবসায়ীদের জীবন-জীবিকা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন দুরূহ ও ব্যয়বহুল হয়ে পড়বে।”সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ, মৎস্য আহরণ ও সামুদ্রিক ট্রলারের লাইসেন্স প্রদানের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তাদের পর্যবেক্ষণে রাখার সুপারিশ করেছে কমিটি। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মৎস্য উন্নয়ন প্রকল্পটি দ্রুত অনুমোদনের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেছে। কমিটি সভাপতি মীর শওকাত আলী বাদশার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ছায়েদুল হক, প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ, গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস, ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার, খন্দকার আজিজুল হক, মুহাম্মদ আলতাফ আলী ও সামছুন নাহার বেগম অংশ নেন।
প্রকাশ:
২০১৬-০২-০৮ ০৩:০৯:৫১
আপডেট:২০১৬-০২-০৮ ০৩:০৯:৫১
- কক্সবাজার প্রেস ক্লাবের জটিলতা নিরসনে জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ চেয়ে স্মারকলিপি
- চকরিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা সাঈদী ফেনী থেকে গ্রেফতার
- মেদাকচ্ছপিয়ায় পিপলস ফোরাম সাধারণ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- সুরাজপুর-মানিকপুর ইউনিয়ন জামায়াতের কর্মী ও দায়িত্বশীল সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পেকুয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-আহতের পরিবারকে সরকারি অনুদান
- নব্য দোসরদের কারণে সাংবাদিকরা কক্সবাজার প্রেসক্লাবের সদস্য পদ পাচ্ছে না
- ঈদগাঁওতে চেয়ারম্যান জনি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
- পাউবোর অবহেলায় মাতামুহুরির সেচ সংকট, বিপাকে লক্ষাধিক কৃষক
- পেকুয়ায় অটোচালক খুনের ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
- চকরিয়ার মালুমঘাটে ট্রেনের ধাক্কায় এক বৃদ্ধ নিহত
- ঈদগাঁওয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস ঢুকে পড়ল দোকানে, আহত ৩
- প্রশাসনকে সকল দলের প্রতি বৈষম্যহীন আচরণ করতে হবে
- ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে বন্যপ্রাণী শিকার করতে গিয়ে বন্দুক রেখে পালালো ২ জন
- চকরিয়ায় আলোচিত ডাবল মার্ডার মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
- পাউবোর অবহেলায় মাতামুহুরির সেচ সংকট, বিপাকে লক্ষাধিক কৃষক
- চকরিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা সাঈদী ফেনী থেকে গ্রেফতার
- চকরিয়ার এক ব্যক্তিকে বাঁশখালীতে অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া গেছে
- নব্য দোসরদের কারণে সাংবাদিকরা কক্সবাজার প্রেসক্লাবের সদস্য পদ পাচ্ছে না
- পেকুয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-আহতের পরিবারকে সরকারি অনুদান
- চকরিয়ায় মাষ্টার মাইন্ড অটো ব্রিকস ফ্যাক্টরিতে ২ নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
- পেকুয়ায় অটোচালক খুনের ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
- পেকুয়া এবিসি সড়কে সিএনজি-ডাম্পার গাড়ীর মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-৫
পাঠকের মতামত: