বিয়ে নিয়ে অনেকের মন্তব্য দিল্লি কা লাড্ডু জো খায়া উওভি পস্তায়া জো নেহি খায়া উওভি পস্তায়া। তাই বিবাহিত অনেক পুরুষ মজা করে বলে থাকেন, ‘বিয়ে করে মরেছি!’ দাম্পত্য জীবনের নানা খিটিমিটি থেকে এই রসিকতা। কিন্তু পুরুষদের এমন মনোভাব কেন? সুখে–শান্তিতে ঘর করার জন্যই তো বিয়ে। সেক্ষেত্রে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে ভালো বোঝাপড়াটা জরুরি। বিয়ের আগে এই ব্যাপারটা ঝালিয়ে নিলেই হয়। অন্য সব কাজের মত বিয়ের আগেও কিছু প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকা দরকার। এতে বিয়ের পর দাম্পত্য জীবনের ঝুটঝামেলা সামলানো যায় সহজে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু বিষয়ের কথা। যা আপনার সদ্য বিবাহিত জীবনে অশান্তির বাতাস দূরে রাখবে।
গঠনমূলক যোগাযোগ
স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে চিন্তাভাবনা এবং আবেগীয় ভাব বিনিময় আদানপ্রদান নিয়মিত হওয়া জরুরি। কারণ তাতেই তৈরি হয় গঠনমূলক যোগাযোগ। সঙ্গীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনার অভ্যাস করতে হবে। তা না হলে সঙ্গী মনে করতেই পারেন যে তাঁর প্রতি আপনার আগ্রহ কম। এটা মনে হলেই তৈরি হবে অনুযোগ। তা থেকে সৃষ্টি হতে পারে মনোমালিন্য। সম্পর্কে ঢুকে যেতে পারে পরকীয়াও। সুতরাং অন্যের সঙ্গে কথা বলার ক্ষেত্রে আপনার সমস্যা থাকলে, বিয়ের আগেই ঠিক করার চেষ্টা করুন। তা না হলে পরে কিন্তু পস্তাতে হবে। হতেই পারে আজ দুজনার দুটি পথ ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে।
ঝগড়া করবেন সামলে
একা একা সমস্যা মেটাতে কতদিন ভাল লাগে? আর বিয়ের পর তো অবশ্যই নয়। কিন্তু অনেকে আবার নিজেকে বেশি পণ্ডিত ভাবেন। মনে করেন, সব সমস্যার সমাধান শুধু তাঁর মাথায়! তাতেই ঘটে বিপত্তি। ফলে জীবনসঙ্গী নিজেকে অবহেলিত মনে করতে পারেন। তাই বিয়ের পর যে কোনও সমস্যার সমাধান করুন স্বামী–স্ত্রী মিলে। দুজনের দুটি পথ তৈরি করার কী দরকার? হোক না পরস্পরের প্রতি তুমি যে আমার অনুভূতি। তাতে ক্ষতি কী। বরং লাভই বেশি। মিলিত শক্তিই তো ঐক্যতান শোনাবে।
ইতি-নেতি, গ্রহণ করুন সবই
প্রত্যেক মানুষ আলাদা আলাদা মানসিকতার। তাই প্রত্যেকের মধ্যে রয়েছে দৃষ্টিভঙ্গির তফাৎ। তাই একসঙ্গে একই পথে চলতে গেলে হয়ত জীবনসঙ্গীর কোনও বিষয় আপনার পছন্দ নাও হতে পারে। কিন্তু তাই বলে তা নিয়ে সঙ্গীকে বারবার উত্ত্যক্ত করা উচিত নয়। কারণ তাতে সম্পর্কের ভাঙন পর্যন্ত ঘটতে পারে। তার চেয়ে ভালভাবে বুঝিয়ে বলার অভ্যাস করুন। একই সঙ্গে এসব বিষয় মেনে নেওয়ার অভ্যাস করুন। গুরুত্ব কম দিন। ধীরে ধীরেই পরিবর্তন আসবে। সবচেয়ে বড় বিষয় পরস্পরের ভুলকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই বাস্তবায়িত হবে বাঁকা হোক তবু আমার।
রোমান্স করুন প্রাণখুলে
বিয়ে করবেন আর রোমান্টিক হবেন না—তা কি হয়! ‘রামগরুদের ছানা’ হয়ে থাকলে মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন। দাম্পত্য জীবন হাসিখুশি করার কোন বিকল্প নেই। তাই তো প্রয়োজন নিধুবনের রসে নিজেকে ভিজিয়ে সঙ্গীকেও সেই রসে ভিজিয়ে তোলা। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে আড্ডা দিন, গল্প করুন। অভ্যাস না থাকলে বিয়ের আগেই এসব ঠিক করে নেওয়া ভাল। মনে রাখবেন, বিয়ের পর স্বামী–স্ত্রী পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল হতে চান। সুতরাং সেই দায়িত্ববোধ গড়ে তুলতে হবে। তবেই তো এক ছাতার তলায় দাঁড়িয়ে বলতে পারবেন সম্পর্ক আমাদের শুধু মাখন আর মাখন।
- চকরিয়া-পেকুয়া ও ঈদগাঁওতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- চকরিয়ায় ডাম্পার ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে ইজিবাইক চালক নিহত
- চকরিয়ায় স্কুল হোস্টেলের পাশে চলছে ১৭ দিন ধরে অবৈধ মেলা
- কুতুবদিয়ায় এলপি গ্যাস বিক্রেতাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
- চকরিয়ায় রাতে মৎস্য ঘেরে বিষ ঢেলে ৩৫ লাখ টাকার মাছ নিধন
- জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে -ইউএনও রামু
- নাইক্ষংছড়িতে দিনব্যাপী নির্বাচনীয় প্রশিক্ষণ শুরু
- জলাশয়ে বহুতল মার্কেট নির্মাণের পায়তারা
- চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সাঈদীর গাড়িতে গুলিবর্ষণের অভিযোগ
- রামুতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভেজাল বিরোধী অভিযান
- চকরিয়ায চিংড়ি ঘের জবরদখল ও জিজিয়া কর বন্ধ করতে হলে দোয়াত কলম মার্কায় ভোট দিন
- রাতের আঁধারে প্রজেক্টে মুখোশধারিদের বিষ প্রয়োগ, মরে ভেসে উঠল ৩০ লাখ টাকার মাছ
- “মাতারবাড়ী সংযোগ সড়কে রানিং বিল নিয়ে ঠিকাদার লাপাত্তা:
- আ.লীগের সিনিয়র নেতারা মাঠে নামায় পাল্টে যাচ্ছে ভোটের হিসাব
- সরকারী অফিস ফাঁকি দিয়ে ব্যাক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দরবেশকাটার বিসিক কর্মকর্তা
- চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সাঈদীর গাড়ী লক্ষ্য করে গুলি, প্রাণে রক্ষা
- চকরিয়ায় আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে সাত প্রার্থীকে ৩২ হাজার টাকা জরিমানা
- চকরিয়ায় রাতে মৎস্য ঘেরে বিষ ঢেলে ৩৫ লাখ টাকার মাছ নিধন
- জলাশয়ে বহুতল মার্কেট নির্মাণের পায়তারা
- নাইক্ষ্যংছড়িতে মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
- ২১ বছর পর মায়ের মৃত্যুর ক্ষতিপূরণ অনাথ শিশুকে বুঝিয়ে দিলেন ইঞ্জিনিয়ার সহিদুজ্জামান!
- চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড এর নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেজাউল করিম
পাঠকের মতামত: