তিনটি ব্যাচে ২দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণে ৭৫ জন জেলে, মাঝি, বোট মালিক অংশ নেন। এছাড়া ‘উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক’ ২ দিনের আরও একটি প্রশিক্ষণে ২৫ জন জেলে, মাঝি, বোট মালিক অংশ নেন।
রামু উপজেলা অফিসার্স ক্লাব মিলনায়তনে প্রশিক্ষণ সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, মৎস্য অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় উপ-প্রকল্প পরিচালক ফারহানা লাভলী, রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রাশেদুল ইসলাম, মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ ও কক্সবাজার জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। অতিথিবৃন্দ তাদের বক্তব্যে, মাছ আহরণের পর থেকে বাছাই, প্রজাতি ও আকার ভেদে পৃথককরণ, সংরক্ষণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ অর্থাৎ মাছের সার্বিক কুল চেইন ম্যানেজমেন্ট যেন ঠিক থাকে সে বিষয়ে আলোকপাত করেন। এছাড়াও মাছের আহরণোত্তর ক্ষতি, অপচয় এবং অপচয় প্রশমনের উপায়, মৎস্য আহরণে জেলেদের দায়িত্বশীলতা, আচরনবিধি এবং অবৈধ, অগোচর ও অনিয়ন্ত্রিত মৎস্য আহরণ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
প্রশিক্ষণে কোর্স সমন্বয়কারী ও প্রশিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তারাপদ চৌহান ও মো. তানভীর আহমেদ। প্রশিক্ষক হিসাবে ছিলেন মেরিন ফিশারিজ অফিসার মো. ফারুক হোসেন ও ক্ষেত্র সহকারী মাহমুদ আসাদ।
পাঠকের মতামত: