মহেশখালী ডিগ্রি কলেজ জাতীয়করণ ৪লক্ষ জনগনের প্রাণের দাবী। কলেজ সুত্রে জানাগেছে, ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে হাটিঁহাটিঁ পা পা করে অগ্রযাত্রায় কক্সবাজার জেলার কয়েকটি শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্টানের মধ্যে এটি একটি অন্যতম। বর্তমানে ২ হাজার ২ শত ছাত্রছাত্রী অধ্যয়নরত, শিক্ষক কর্মচারী ৪২ জন। মহেশখালীর ১ পৌরসভা ও ৮ ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামগঞ্জ থেকে ছাত্রছাত্রীরা এসে লেখাপড়া করে, লেখাপড়ার মান খুবই উন্নত, প্রতি বছরে পরীক্ষায় রেজাল্ট ও জেলায় শ্রেষ্ঠ স্থান পেয়ে থাকে। সব মিলিয়ে কলেজটি জাতীয়করণ সময়ের দাবী পাশাপাশি মহেশখালীর ৪ লক্ষ জনগনের প্রাণের দাবী হয়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিকের বরাত দিয়ে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন, অধ্যাপক কানু কুমার চৌধুরী ও অধ্যাপক শাহেদ মান্নান কলেজে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলেজ জাতীয়করণে আশ্বস্থ করেছেন। অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন জানান, অত্র কলেজের জন্য আমার জীবন যৌবন সব কিছূ বির্সজন দিয়েছি বৃদ্ধ বয়সে ও সব কিছু ত্যাগের জন্য প্রস্তুত আছি। আমি শত ভাগ আশাবাদী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সু-যোগ্য তনয়া বাংলাদেশের ৩ বারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের কলেজের প্রতি সু-দৃষ্ঠি রাখবেন এবং কলেজটি জাতীয়করণ করবেন। ৩০ জুলাই দুপুর ১২ টায় কলেজ মিলনায়তনে এক মতবিনিময় সভায় উপরোক্ত কথাগুলি বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন-আওয়ামীলীগ নেতা ডা.নুরুল আমিন, অধ্যাপক আহমদ কবির, অধ্যাপক আশীষ চক্রবর্তী, অধ্যাপক রাহমত উল্লাহ, অধ্যাপক আবু সরওয়ার রানা, প্রভাষক মোস্তফা কামাল সোহাগ, প্রভাষক এহেছানুল করিম, প্রভাষক জামাল উদ্দিন, ক্রীড়া শিক্ষক আমিনুল হক। সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জয়নাল আবেদিন, মাহবুব রোকন, এম.রমজান আলী, আবুল বশর পারভেজ, ছৈয়দ মোস্তফা আলী, সিরাজুল হক সিরাজ, হারুনর রশিদ, আব্দু রশিদ, আবু তাহের, মুহাম্মদ তারেক, জিকির উল্লাহ জিকু, নুরুল কাদের। এছাড়া ও শিক্ষক মন্ডলী এবং বিভিন্ন শ্রেণীপেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
পাঠকের মতামত: