এম দিদারুল করিম, পেকুয়া :: পেকুয়ায় ২০১৯ সালের এসএসসি ও সমমান দাখিল পরীক্ষার প্রথম দিন শান্তিপুর্ণভাবে শিক্ষার্থীদের শতঃস্পুর্ত অংশ গ্রহনের মধ্যদিয়ে অনুষ্টিত হয়েছে।
সম্পুর্ণ নকলমুক্ত পরিবেশে পেকুয়া উপজেলায় মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধিনে ৩টি কেন্দ্রে প্রথম দিনে বাংলা পরীক্ষায় ১৯৪৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। ওই দিন নির্ধারিত সময় সকাল ১০টা হইতে দুপুর ১টা পর্যন্ত স্ব-স্ব কেন্দ্রে দায়িত্বরত ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা পরিচালনা করেন।
মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধিনে পৃথক দুটি কেন্দ্র পেকুয়া সরকারি মডেল জিএমসি ইনষ্টিটিউশন ও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১১টি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহনকারী শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ১২৯৩জন। পরীক্ষায় অনুপস্থিত সংখ্যা ছিল ৮ জন ছাত্র-ছাত্রী। এদের মধ্যে জিএমসি কেন্দ্রে ১ জন ছাত্র ও ৪ জন ছাত্রী ও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত সংখ্যা ছিল ৩ জন।
পেকুয়া সরকারি মডেল জিএমসি ইনষ্টিটিউশন কেন্দ্রে হল সচিবের দায়িত্ব পালন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ জহির উদ্দিন, সহকারী সচিব শিক্ষক নুরুল হোছাইন ও হল সুপার দায়িত্বে ছিলেন অরুঞ্জন দেব নাথ।
এদিকে অপর কেন্দ্র পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব পালন করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হাসেম বিএ (অনার্স) এমএ.বিএড, সহকারী সচিব সি.শি. মোহাম্মদ আব্দুল কাদের ও হল সুপার মোঃ আনোয়ারুল করিম। অপর দিকে মাদ্রাসার শিক্ষা বোর্ডের অধিনে একটি মাত্র কেন্দ্র আনোয়ারুল উলুম ইসলামী ফাজিল মাদ্রসায় দাখিল পরীক্ষা অনুষ্টিত হয়।
মাদ্রসা বোর্ডের অধীনে ওই কেদ্রে মোট পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল ৬৫৪ জন। অনুপস্থিত ৭ জন। কেন্দ্রে হল সচিবের দায়িত্ব পালন করেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আমিনুর রশিদ।
পরীক্ষা চালাকালীন সময়ে সার্বক্ষনিকভাবে হল পরির্দশনে ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুব উল করিম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আ ফ ম হাসান, শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার উলফাত জাহান চৌধুরী, কেন্দ্র পরিদর্শক পেকুয়া থানা অফিসার ইনচার্জ , পেকুয়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এম দিদারুল করিম। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুব উল করিম বলেন, বৃহষ্পতিবার (১ফেব্রুয়ারী) প্রথম দিনে কোন প্রকার বহিষ্কার ছাড়া শান্তিপুর্ণভাবে শুরু হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা।
পাঠকের মতামত: