নিজস্ব প্রতিবেদক, চকরিয়া ::
দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত টানা ৬৫ দিন মৎস্য আহরণে নিষিদ্ধ ঘোষনা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়।
ইলিশ প্রজনন সময়ে নদীতে মাছ ধরা থেকে বিরত প্রত্যেক জেলেকে করোনা পরিস্থিতির দু:সময়ে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিশেষ বরাদ্দের আওতায় চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নে ২২৬টি জেলে পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়েছে।
রবিবার (৩০মে) দুপুর ২টার দিকে পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে মাতামুহুরী সাংগঠনিক থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বাবলা জেলে পরিবারের মাঝে বিশেষ বরাদ্দের এ চাল বিতরণ করেন।
চাউল বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন, ইউপি সচিব ফয়সাল আহমদ, ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্যসহ ৯টি ওয়ার্ডের সদস্যবৃন্দ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান, ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মাতামুহুরী সাংগঠনিক থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বাবলা বলেন, বর্তমান সরকার সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের লক্ষে সরকার টানা ৬৫ দিন দেশের বিভিন্ন নদ-নদীতে ইলিশ না ধরার জন্য নির্দেশনা ঘোষনা করে।
নিষিদ্ধ এই সময়ে বিরত থাকা প্রত্যেক জেলেকে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের আওতায় প্রতিটি জেলে পরিবারকে ৫৬ কেজি করে চাল দেওয়া হয়। ইউনিয়নে তালিকাভুক্ত ২২৬টি জেলে পরিবারের মাঝে সরকারের দেয়া প্রণোদনা বিশেষ বরাদ্দের
বিপরীতে জেলে পরিবারের দু:খ লাগবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষথেকে এ চাল বিতরণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
পাঠকের মতামত: