ফাঁসিয়াখালীর ছৈয়দ আহমদ নামের একজন গ্রাহক বলেন, ৩ মাস বিল বকেয়া থাকায় লাইন কেটে দেয় । তাদের কথা অনুযায়ী তাৎক্ষণিক ৮শ টাকা জরিমানা দিয়ে লাইন ঠিক করে দেয় । কিন্তু পরবর্তী মাসের বিলে দেখা যায় আবার তার দ্বিগুণ জরিমানা যোগ করে দেয়।
শাহারবিল ইউনিয়নের কোরালখালী এলাকার আব্দুল মালেক বলেন, মিটার খারাপ হওয়ার কারণে বিদ্যুৎ অফিস থেকে নতুন মিটার পরিবর্তন করে দেয় । কিন্তু বিদ্যুৎ কর্মীরা দেড় হাজার টাকা দেয়ার জন্য চাপ দেয় । শেষমেশ ৮শ টাকা দিতে হয়েছে ।
বিএমচরের আতিক বলেন , একসাথে ৩ মাসের বকেয়া বিল মোট ৬ হাজার টাকা পরিশোধ করছি । কিন্তু পরবর্তী মাসে ফের ৬ হাজার টাকা বিল করে দেয় । এসব পরিকল্পিতভাবে গ্রাহক হয়রানি করে দুর্নীতি করার জন্য।
গ্রাহকরা বিদ্যুৎ অফিসের অভিযোগ কেন্দ্রে যোগাযোগ করলে আগে টাকা পরিশোধ করেন , পরে সমাধান হবে অসহায় গ্রাহকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ করেছেন অনেকে ।
কক্সবাজার পল্লীবিদুৎ সমিতি চকরিয়া জোনাল অফিসের ভাইস চেয়ারম্যান হায়দার আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বর্তমানে আমি কোনো দায়িত্বে নাই ।
কক্সবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি চকরিয়া জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো: এমরান বলেন , এইরকম টুকটাক সমস্যা হয়, সেগুলো অফিসে আসলে সমাধান হচ্ছে।
পাঠকের মতামত: