চব্বিশ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর প্রধান শিক্ষক নুরুল হায়দারের বিরুদ্ধে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফখরুল ইসলাম বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলেন সাবেক শিক্ষার্থীরা । অভিযোগটি তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছিলেন চকরিয়া মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নজরুল ইসলামকে।
সরেজমিনে দেখা যায়,তৎকালীন নির্বাহী কর্মকর্তা অভিযোগ গ্রহণ করে তদন্তের জন্য মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর ডাক ফাইলে পাঠিয়ে দেন । তদন্তের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযোগের তদন্তের কোনো চিঠি আমি পাইনি। চিঠি কে রিসিভ করছে আপনারা খবর নেন । ডাক ফাইল বিভাগে যোগাযোগ করা হলে দেখা যায়, ১৬ অক্টোবর মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস অভিযোগের ফাইল গ্রহণ করেছে ।
অভিযোগপত্রে ইউনিক আইডির নামে চাঁদা আদায় করে হিসাব না দেয়া , স্কুলে উপস্থিত থেকেও ক্লাস ফাঁকি, ছাত্রীদের গায়ে হাত,কর্মচারী নিয়োগে চাঁদা দাবি, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা না করা, সিন্ডিকেট করে কোচিং বাণিজ্যসহ ২৮টি অনিয়ম উল্লেখ করা হয়।
কাকারা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুল হায়দারের কাছে তদন্তের ফাইল গায়েব করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কিছুই জানেন না বলে উত্তর দেন।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতিকুর রহমান বলেন, বিষয়টি খবর নিয়ে দেখে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
পাঠকের মতামত: