সুজাউদ্দিন রুবেল :: কোনও রকম স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে নেমেছে পর্যটকের ঢল। আনন্দ আর হৈ-হুল্লোড়ে মাতোয়ারা হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু। চাপ বেশি থাকায় হোটেল-মোটেল-রেস্তোরাঁয় হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ পর্যটকদের।
দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসছেন পর্যটক। বালিয়াড়ি ডিঙিয়ে নামছেন সাগরতীরে। আবার অনেকে নামছেন শীতল সাগরের স্বচ্ছ জলরাশিতে। সব বয়সের মানুষের আনন্দ আর হৈ-হুল্লোড়ে মাতোয়ারা সাগরতীর।
করোনার কারণে সৈকতে প্রবেশে মাস্ক পরার নির্দেশনা থাকলেও তা মানছেন না কেউই। ঘরবন্দি জীবন থেকে একটু প্রশান্তি খুঁজতে সৈকতের শহরে ছুটে আসেন বলে জানালেন পর্যটকরা।
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বিপুলসংখ্যক পর্যটক আগমনে বেপরোয়া পর্যটন ব্যবসায়ীরা। হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁ ও পর্যটন স্পটগুলোতে নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ পর্যটকদের।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের উপপরিদর্শক মোহাম্মদ ইয়াকুব জানান, পর্যটকের চাপ বাড়ায় সমুদ্রসৈকত ও পর্যটন স্পটগুলোতে সার্বক্ষণিক বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার সৈকত ছাড়াও পর্যটকরা দরিয়ানগর, হিমছড়ি, পাথুরে সৈকত ইনানী ও প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
পাঠকের মতামত: