মো. রেজাউল করিম, ঈদগাঁও, কক্সবাজার ::
কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নোমান হোসেন বলেছেন, বুধবার থেকে শুরু হওয়া জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় কোন অবহেলা ও অনিয়ম বরদাশত করা হবে না। পরীক্ষার্থীদের সকাল ৯ টায় কেন্দ্রে ঢুকতে হবে। এরপর কেন্দ্রের গেইট বন্ধ করা হবে। তবে বিশেষ কারণে কোন পরীক্ষার্থী ৯ টার পরে আসলেও বিবেচনা করা হবে। তিনি ঘোষণা দেন, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা পরিচালনা করলে কেন্দ্র সচিবদের পুরষ্কৃত করা হবে। পরীক্ষা কক্ষে শিক্ষার্থীদের ধমক দেয়া যাবে না। তাদের নিরাপদ দূরত্বে বসাতে হবে। শিক্ষকদেরও ৯টার মধ্যে কেন্দ্রে ঢুকতে হবে। তিনি ৩১ অক্টোবর সকালে ঈদগাঁওতে কক্সবাজার সদর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত মতবিনিময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত পরীক্ষা সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশনা দেন। সুষ্ঠু, সুন্দর, শান্তিপূর্ণ ও নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা সম্পন্ন করতে বাজারস্থ হাইস্কুলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে পরীক্ষা পরিচালনা ও গ্রহণ সংক্রান্ত সার্বিক ধারণা দেন সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. সেলিম উদ্দীন। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন স্বাগতিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক খুরশীদুল জান্নাত। আলোচনা করেন ঈদগাহ আদর্শ শিক্ষা নিকেতন প্রধান শিক্ষক এ.কে এম আলমগীর। প্রশ্নোত্তরে অংশ নেন পালাকাটা গোলজার বেগম দাখিল মাদ্রাসা সুপার আনিছ মো. আবদুল্লাহ ও ভোমরিয়াঘোনা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শাব্বির আহমদ। এতে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন ঈদগাঁও আলমাছিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মাওলানা হেফাজত উল্লাহ নদভী, পোকখালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শফিউল আলম, ভারুয়াখালী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নুরুল আমিন, চৌফলদন্ডী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান, নাপিতখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শহিদুল হক, ইসলামপুর দাখিল মাদ্রাসা সুপার মাওলানা নজিবুল ইসলাম, গোমাতলী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আবদুল জলিল, মুনচেহেরিয়া বালিকা দাাখিল মাদ্রাসা সুপার মাওলানা নুরুল কবির, কক্স-২ কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব এম. মোখতার আহমদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব, হল সুপার, সহকারী হল সুপার, কক্ষ পর্যবেক্ষক ও পরীক্ষার কাজে জড়িতরা অংশ নেন।
পাঠকের মতামত: