বাপ্পা বড়ুয়া,নিউইয়র্ক থেকে :
গৌতম বুদ্ধের ত্রি-স্মৃতি বিজড়িত দিবস ভেসাক ডে তথা বৈশাখী পূর্ণিমা। এ উপলক্ষ্যে গত শুক্রবার, জাতিসংঘের শ্রীলংকা স্থায়ী মিশনে প্রথম পর্ব সকালে বৌদ্ধ ধর্মীয় পতাকা,যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘের নিজস্ব পতাকা উত্তোলন,বিশ্ব সুখ-শান্তি কামনায় সমবেত সূত্রপাঠ,ভদন্ত কোণ্ডিন্য মহাথের’র সঞ্চালনায় বুদ্ধপূজা,ধূপ পূজা, পুষ্প পূজা উৎসর্গ,অষ্টপরিস্কারসহ সংঘদান, ভিক্ষুসংঘকে পিন্ডদান ও নানাবিধ ধর্মীয় অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ হয়।
সন্ধ্যা ৬ টায় দ্ধিতীয় পর্বে জাতিসংঘ সাধারন পরিষদে জাতিসংঘের নিযুক্ত থাইল্যান্ডের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত H.E. Virachai Plasai সভাপতিত্বে পূজনীয় বৌদ্ধ ভিক্ষুরা করণীয় মৈত্রী সূত্রপাঠ করেন।এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের শ্রীলংকা স্থায়ী প্রতিনিধি,কো-চেয়ারম্যান অমৃথ রোহান পেরেরা,মিসেস ল্যুথা এস আল মুঘায়রি,জাতিসংঘ বিভিন্ন সদস্য রাষ্ট্রের স্থায়ী প্রতিনিধিগণ।
এছাড়াও ভারত,ভূটান,শ্রীলংকা,লাওস,কম্বো
বৈশাখী পূর্নিমা উপলক্ষ্যে বান কি মুন তাঁর বক্তব্যে বলেন মহাজ্ঞানী বুদ্ধের নির্দেশিকা মানব প্রেম,জ্ঞান ও ভ্রাতৃত্বের গুনাবলী আমরা ধারণ করতে পারলেতাহলে সবার জীবনে সুখ-শান্তিময়ে পরিপূর্ণ হবে।বক্তব্যে রাখেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন ও অন্যান্য রাষ্ট্রের স্থায়ী মিশনের প্রতিনিধিরা।
এরপর বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন বৌদ্ধ রাষ্ট্রের প্রাচীন স্থাপনার কৃষ্টি, সভ্যতা ও নিদর্শনগুলি ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে দেখানো হয় ।
পাঠকের মতামত: