এম জিয়াবুল হক, চকরিয়া ::
কক্সবাজারের চকরিয়ায় জামায়াত নেতা মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাযা নামাজ ঘিরে সংঘাত সহিংসতা পরবর্তী থানায় রুজু হওয়া তিনটি মামলায় জামায়াত বিএনপির নেতাকর্মীর পাশাপাশি গ্রেফতার আতঙ্ক দেখা দিয়েছে সাধারণ জনগণের মাঝে। পুলিশের দুটি মামলায় ৭৫ জন ব্যক্তি দুইবার করে এজাহারভুক্ত আসামি হয়েছেন। পাশাপাশি দুটি মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি হিসেবে রয়েছেন আরো ৬ হাজার মানুষ। বিশেষ করে মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামির তালিকা দীর্ঘ হওয়ার প্রেক্ষিতে স্থানীয় জামায়াত -বিএনপির নেতাকর্মী ছাড়াও গ্রেফতার আতঙ্কে ভুগছেন সাধারণ মানুষ।
ইতোমধ্যে আসামি হিসেবে এজাহারে নাম আসা জামায়াত বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে এলাকা ছেড়ে অন্যত্রে গা ঢাকা দিয়েছেন বলে স্থানীয় বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, গত ১৫ আগস্ট বিকালে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা সদরে জামায়াত নেতা মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর গায়েবানা জানাযা নামাজ ঘিরে পুলিশের সঙ্গে সংঘাত সহিংসতায় জড়িয়ে পড়েন জামায়াত শিবিরের নেতাকর্মী ছাড়াও নামাজ পড়তে আসা লোকজন।
ওইসময় চকরিয়া পৌরসভাশহরের বায়তুশ শরফ সড়কে পুলিশের গাড়ি দেখে উত্তেজিত হয়ে তাঁরা হামলা চালিয়ে চকরিয়া থানা পুলিশের একটি পিকআপ গাড়ি ও পাশে থাকা চকরিয়া উপজেলা হাসপাতালের টিএইচও ডাঃ শোভন দত্তের সরকারি গাড়ি ভাংচুর করে। এসময় হামলাকারীদের প্রতিরোধ করতে চেষ্টা করলে ইট পাটকেলের আঘাতে চকরিয়া থানার ওসি জাবেদ মাহমুদ ছাড়াও পাচ পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হন।
সংর্ঘষের একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে ফোরকানুর রহমান নামের এক ব্যক্তি জানাযা পড়ে ফেরার পথে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
এ ঘটনায় পরদিন ১৬ আগস্ট চকরিয়া থানায় পুলিশ ও নিহতের পরিবারের পক্ষথেকে আলাদা ভাবে তিনটি মামলা রুজু করা হয়েছে। তদমধ্যে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ও পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে রুজু করা দুটি মামলার বাদি চকরিয়া থানার এসআই মোহাম্মদ আল ফোরকান। এ দুই মামলায় ৭৫ জন ব্যক্তিকে দুইবার করে এজাহারনামীয় ও দুই হাজার থেকে ২২০০ জনকে দুইবার করে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে চকরিয়া পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুল বারীপাড়ার বাসিন্দা মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে ফোরকানুর রহমান নামের এক ব্যক্তির নিহতের ঘটনায় তাঁর স্ত্রী নুরুচ্ছাফা বেগম বাদি হয়ে চকরিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু করেছেন। ওই মামলার এজাহারনামীয় কোন আসামি না থাকলেও দুই হাজার থেকে ২২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। তবে ঘটনার পর পাঁচদিন সময় অতিবাহিত হলেও তিনটি মামলায় এখনো কোন আসামি গ্রেফতার হয়নি।
পুলিশের দুই মামলার এজাহারে দেখা গেছে, এজাহারনামীয় আসামির তালিকায় চকরিয়া উপজেলার কর্মরত চারজন সাংবাদিকও রয়েছেন। তারা হলেন সাংবাদিক আবদুল মজিদ, সাংবাদিক এএম ওমর আলী, একেএম বেলাল উদ্দিন ও একেএম ইকবাল ফারুক। এছাড়া মামলার এজাহারে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে আছেন চকরিয়া উপজেলা জামায়াতের আমীর হেদায়েত উল্লাহ, চকরিয়া পৌরসভা জামায়াতের আমীর আরিফুল কবির, খুটাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুর রহমান, হারবাং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন আহমদ বাবর। অন্যদিকে মামলার এজাহারে বিএনপির অনেক নেতাকর্মী আসামি হয়েছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য আছেন চকরিয়া পৌরসভা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহিম, বিএনপি নেতা সাইফুল ইসলাম সাবু, আলী আহমদ মেম্বার, চকরিয়া পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর নুরুল আমিন, বর্তমান পৌর কাউন্সিলর আবদু ছালাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি এইচএম নুরুল আমিন।
চকরিয়া পৌরসভা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহিম বলেন, ঘটনার দিন চকরিয়া উপজেলা সদরে আমাদের ( চকরিয়া উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি, সহযোগী সংগঠনের) কোন কর্মসুচি ছিলনা। তারপরেও রাজনৈতিক প্রতিহিংসামুলকভাবে মামলায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়েছে।
থানা পুলিশের এসআই (উপপরিদর্শক) মোহাম্মদ আল ফোরকান বাদি হয়ে রুজু করা বিশেষ ক্ষমতা আইন ও পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে দুইটি মামলায় এজাহারনামীয় ৭৫ জন আসামিরা হলেন (ক্রমিক নম্বর অনুসারে) চকরিয়া পৌরসভার বিনামারা এলাকার মোহাম্মদ হোছাইনের ছেলে মুছা ইবনে হোছাইন বিপ্লব, সাহারবিল মাইজঘোনা এলাকার মাওলানা সৈয়দ নুরের ছেলে মাওলানা হেদায়েত উল্লাহ, চকরিয়া পৌরসভার তরছঘাটা এলাকার মৃত বজলুর কবির এর ছেলে আরিফুল কবির, হারবাং গোদারপাড়া এলাকার মৃত মাস্টার আবুল আহমদ এর ছেলে হারবাং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন আহমেদ বাবর, খুটাখালী মেধাকচ্ছপিয়া এলাকার হাজীপাড়ার ( চেয়ারম্যানপাড়া) হাজি আবদুর রশিদ এর ছেলে খুটাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুর রহমান, হারবাং ইউনিয়নের গোদারপাড়া এলাকার মৃত নজির আহমদ এর ছেলে সিরাজুল ইসলাম, চকরিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চিরিঙ্গার মৃত এজাহার হোসেন এর ছেলে চকরিয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক আবদুল মজিদ, চিরিঙ্গা মজিদিয়া মাদরাসা পাড়ার বদরুদ্দোজা হেলালীর ছেলে কুতুবউদ্দিন হেলালী, চকরিয়া পৌরসভার হালকাকারা মৌলভীরচর এলাকার আমির হামজার ছেলে নুরুল আমিন প্রকাশ টিন আমিন, চিরিঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িপুকুর এলাকার বজল কবির এর ছেলে এহেছানুল করিম, চকরিয়া পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের জালিয়াপাড়া এলাকার হাজী আবদুল নবীর ছেলে মো.ইউছুপ, কাকারা ইউনিয়নের লোটনী এলাকার মৃত ইসহাক আহমদ এর ছেলে বিএনপি নেতা সাইফুল ইসলাম সাবু, সাহারবিল কোরালখালী পুর্বপাড়ার নুরুল আমিনের ছেলে আলমগীর, চকরিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ছালাম মাস্টারপাড়ার মোহাম্মদ হোছন এর ছেলে মেজবাহ উদ্দিন ছোটন, পৌরসভা ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পালাকাটার ফররুখ আহমদ এর ছেলে নুরুন্নবী, চকরিয়া পৌরসভার কাউন্সিলর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ছালাম মাস্টার পাড়ার মৃত আবুল কাসেম এর ছেলে বিএনপি নেতা আবদু ছালাম, চকরিয়া পৌরসভার নিজপানখালী এলাকার জহির আহমদ এর ছেলে রেজাউল করিম, পৌরসভার করাইয়াঘোনা এলাকার মৃত কবির আহমদ এর ইমতিয়াজ মাহমুদ, নিজপানখালী এলাকার ছাবের আহমদ এর ছেলে জাকের হোসেন বাপ্পি, পৌরসভা ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাসেম মাস্টারপাড়ার আবুল কাসেম এর ছেলে সাইফুল ইসলাম, পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের রশিদারবিল এলাকার নুরুল আলমের ছেলে হেলাল উদ্দিন, চিরিঙ্গা ইউনিয়নের চারাবটতল এলাকার মোস্তাক আহমদ এর ছেলে চিরিঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলী আহমদ মেম্বার, চকরিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশ ঘাট মাস্টারপাড়ার নসরত আলীর ছেলে চকরিয়া পৌরসভা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহিম, পুর্ববড় ভেওলা ইউনিয়নের বুড়িরপাড়ার আবু তালেব এর ছেলে হারুনর রশিদ, পৌরসভার নামার চিরিঙ্গা মিয়াজিপাড়ার মৃত ফেরদৌস আহমদ এর ছেলে নাছির উদ্দিন, পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মোহাম্মদিয়াপাড়া এলাকার মৃত বদিউর রহমানের ছেলে মুজিবুর রহমান, চট্টগ্রামের বাঁশ খালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা (চকরিয়া পৌরসভার সবুজবাগ এলাকায় বসবাস) কবির আহমদ এর ছেলে জাহেদুল আলম, বিএমচর ইউনিয়নের পাহাড়িয়াপাড়া এলাকার ওবায়েদুল হাকিমের ছেলে মৌলভী জসিম উদ্দিন, সাহারবিল ইউনিয়নের কোরালখালী এলাকার আবদু শুক্কুর এর ছেলে মুমিনুল ইসলাম মুবিন, বরইতলী ইউনিয়নের পহর চাঁদা এলাকার কবির এর ছেলে সিরাজুল ইসলাম, হারবাং স্টেশন এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে জুনায়েদ সিকদার, হারবাং ইউনিয়নের রোসাইঙ্গা পাড়ার পুতুল সওদাগরের ছেলে মাইন উদ্দিন, বিএমচর ইউনিয়নের পাহাড়িয়াপাড়া এলাকার মৃত আহমদ হোসেন এর ছেলে সরোয়ার কামাল আলমগীর, রামু উপজেলার ধোয়াপালং ইউনিয়নের খুনিয়াপালং এলাকার সিরাজুল হকের ছেলে সফিউল করিম, বিএমচর ইউনিয়নের বহদ্দারকাটা এলাকার আবুল হোসেন এর মোজাম্মেল হক, দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকার মো আলমগীর এর ছেলে সৈয়দ হোসেন, কাকারা ইউনিয়নের এসএমচর এলাকার রশিদ আহমদ এর ছেলে হুমায়ুন রশিদ, চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার বাসিন্দা সাইফুল আনোয়ার, চকরিয়া পৌরসভার পশ্চিম করাইয়াঘোনার মৃত শামসুল আলমের ছেলে জাফর আলম, করাইয়াঘোনা এলাকার আমির হোসেন এর ছেলে এসএম নুরুল আমিন, চকরিয়া ভাঙ্গারমুখ বিনামারা এলাকার দানু মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম, চিরিঙ্গা ইউনিয়নের বুড়িপুকুর এলাকার হাবিবুর রহমান এর ছেলে মোহাম্মদ শোয়াইব, চকরিয়া পৌরসভার কাজিরপাড়া এলাকার আবদুল নবীর ছেলে মোহাম্মদ এমরান, খুটাখালী ইউনিয়নের আম্মারডেরা এলাকার কবির আহমদ এর ছেলে রুবেল, ডুলাহাজারা ইউনিয়নের রিংভং এলাকার আনোয়ার হোসেন এর ছেলে রেয়াজ উদ্দিন, বদরখালী ইউনিয়নের কুতুবদিয়া পাড়ার নজির আহমদ এর সেলিম, চকরিয়া পৌরসভার ফুলতলা এলাকার মো নোমান, বাটাখালী এলাকার মহসিন আলীর ছেলে হামিদ, একই এলাকার মৃত আবদুল মোনাফ এর ছেলে জাফর, খন্দকার পাড়ার সরোয়ার, হারবাং দক্ষিণ পহরচাদা এলাকার আবুল কাসেম এর ছেলে সরোয়ার, একই এলাকার বদিউল আলমের ছেলে নাছির, হারবাং উত নুনাছড়ি এলাকার মৃত দেলোয়ার এর ছেলে শেখ আহমদ, হারবাং পুর্ব নুনাছড়ির মৃত ফরিদুল আলমের ছেলে ডা আজাদুল ইসলাম, হারবাং বাইয়েরকাটা এলাকার মৃত ওয়াজেদ আলীর ছেলে নুরুল আলম, হারবাং ইউনিয়নের কালা সিকদারপাড়ার নুরুল আলমের ছেলে আনোয়ার আলী, হারবাং স্টেশন এলাকার মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে জুনায়েদ সিকদার, হারবাং কালা সিকদার পাড়ার মাস্টার রফিক উদ্দিনের ছেলে মাহফুজুর রহমান, হারবাং ৭ নম্বর কিল্লার পুর্বপাড়ার সাবের আহমদ এর ছেলে আজাদুল ইসলাম, চকরিয়া পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের হালকাকারা এলাকার মৃত ফেরদৌস আহমদ এর ছেলে চকরিয়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক সাংবাদিক একেএম বেলাল উদ্দিন, হারবাং কিল্লার পুর্বপাড়ার মৃত আক্তার আহমদ এর ছেলে নুরু উল্লাহ, হারবাং ডেবলতলী এলাকার সাহাব উদ্দিনের ছেলে পারভেজ উদ্দিন, বরইতলী হাফালিয়াকাটা লাল মিয়ার দোকান এলাকার শামসুল আলমের ছেলে আবদুর রশিদ, একই এলাকার নুরু সওদাগরের ছেলে আবুল বশর প্রকাশ লালু, বিএমচর ইউনিয়নের দক্ষিণ বহদ্দারকাটা (মাদরাসা পাড়া) এলাকার মৃত মীর আহমদ এর ছেলে নুরুল হুদা, বরইতলী হাফালিয়াকাটা লাল মিয়ার দোকান এলাকার মৃত মোস্তাক আহমদ এর ছেলে আহমদ হোসাইন, বরইতলী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সবুজপাড়ার গনি মুদ্দিনের ছেলে মো ছাদেক, একই এলাকার মৃত ওমর মিয়ার ছেলে ওয়াজ উদ্দিন, কৈয়ারবিল ইউনিয়নের খিলছাদক এলাকার আক্তার আহমদ এর ছেলে চকরিয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক ওমর আলী, বরইতলী ইউনিয়নের সিকদার পাড়ার মৃত মাস্টার আবুল কাশেম এর ছেলে চকরিয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ সাংবাদিক ইকবাল ফারুক, চিরিঙ্গা ইউনিয়নের চরনদ্বীপ এলাকার বশির আহমদ মেম্বার এর ছেলে ইসমাইল, চকরিয়া পৌরসভার বাটাখালী এলাকার জয়নাল আবেদীন এর ছেলে মোরশেদ, চকরিয়া পৌরসভার হালকাকারা এলাকার বাদশা মিয়ার ছেলে কফিল উদ্দিন, ফাসিয়াখালী ইউনিয়নের ছাইরাখালী এলাকার মো হোসাইন এর ছেলে মো হানিফ ও চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার সোনাকানিয়া ইউনিয়নের ( বর্তমান ঠিকানা চকরিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ড বাঁশঘাট) ফয়েজুর রহমানের ছেলে কামাল উদ্দিন।
জানা গেছে, পুলিশের এসআই মোহাম্মদ আল ফোরকান বাদি হয়ে রুজু করা দুই মামলায় উল্লেখিত ৭৫ জন ব্যক্তিকে দুইবার করে এজাহারনামীয় আসামি করা হয়েছে। তদমধ্যে উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের স্টেশনপাড়া এলাকার বাসিন্দা মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে জুনায়েদ সিকদারকে একটি এজাহারে দুইবার করে (৩১ নম্বর ও ৫৭ নম্বর) আসামি করা হয়েছে।
পাঠকের মতামত: