কক্সবাজার প্রতিনিধি :: প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর পর্যটন নগরী কক্সবাজার। দেশ-বিদেশের পর্যটকদের হাতছানি দেয় এই নগরীর বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান। সেন্টমার্টিন ও কুতুবদিয়া হলো সাগরবেষ্টিত দুটি দ্বীপ। এবার দ্বীপের ভেতর আরও একটি দ্বীপ জেগে উঠেছে। এ যেন প্রকৃতির খেলা। কুতুবদিয়া চ্যানেলের পশ্চিম প্রান্তে বঙ্গোপসাগরের বুকে দ্বীপটির অবস্থান। এর নাম ‘মায়াদ্বীপ’।
কুতুবদিয়া থেকে পশ্চিমে এ দ্বীপের দূরত্ব প্রায় দুই কিলোমিটার। এটি জোয়ারের সময় ডুবে, ভাটার সময় জেগে উঠে। পড়ন্ত বিকেল থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত এ সময়টাতে এর সৌন্দর্য অবলোকনের সময়। শেষ বিকেলে সূর্যের আলো বুকে নিয়ে দ্বীপটি যখন জেগে ওঠে তখন স্বর্গীয় এক সৌন্দর্য ফুটে ওঠে দ্বীপজুড়ে।
স্থানীয়দের মতে, এটি বিভিন্ন নামে পরিচিত হলেও ২০১৮ সালে তৎকালীন নির্বাহী কর্মকর্তা ও বর্তমান ফেনী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুজন চৌধুরীর নেতৃত্বে কুতুবদিয়া কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক দুলাল কান্তি বড়ুয়ার আয়োজনে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তারা এ দ্বীপটি পরিদর্শন করেন। এ সময় উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা নাসিম আল মাহমুদ এ চরের নাম ‘মায়াদ্বীপ’ প্রস্তাব করেন। তবে আরও কিছু নাম প্রস্তাবে আসলেও বৈঠক শেষে সবার মতামতের ভিত্তিতে এ চরের নামকরণ করা হয় মায়াদ্বীপ। সেই থেকে এ নামটি পরিচিতি পায়। বড়ঘোপ সমুদ্র সৈকত হতে নৌকায় পড়ন্ত বিকেলে স্থানীয় যুবকরা ফুটবল খেলতে যায় সেখানে।
কুতুবদিয়া খেলোয়াড় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. রশিদ বাদশা বলেন, শীত মৌসুমে বিকেলের দিকে তারা দল বেঁধে নৌকায় চড়ে মায়া দ্বীপে ফুটবল খেলতে যায়। উপযুক্ত মাঠ ও পরিবেশের কারণে ফুটবল খেলোয়াড়দের জন্য আরেকটি নতুন উপহার এই মায়াদ্বীপ।
জেলে ফরিদ আলম, গিয়াস উদ্দিন, মানিকসহ অনেকেই বলেন, সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া আসার পথে নৌকাটি দক্ষিণ পাশ দিয়ে চালাতে হয়। তাদের একটু কষ্ট হলেও এ দ্বীপটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে কুতুবদিয়াকে রক্ষা করে।
সাবেক ইউএনও সুজন চৌধুরীর সফরসঙ্গী কক্সবাজার জেলা আঞ্চলিক পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক কর্মকর্তা সুপানন্দ বড়ূয়া বলেছেন, মায়াদ্বীপের কারণে কুতুবদিয়া দ্বীপটি সাগরের ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পাচ্ছে। মায়াদ্বীপকে নিয়ে সরকারিভাবে উন্নয়নের পরিকল্পনা করলে বড় ধরনের সুফল পাবে বলে মনে করেন তিনি। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের ঢলও নামবে সেখানে।
প্রকাশ:
২০২৩-০৯-২০ ০৮:৪০:৫৭
আপডেট:২০২৩-০৯-২০ ০৮:৪০:৫৭
- তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে গুজব প্রতিরোধ সম্ভব” –ইউএনও চকরিয়া
- চকরিয়ায় সেনা কর্মকর্তা হত্যা: মূল হোতা নাছির উদ্দিন ও সহযোগী ডাকাত এনাম গ্রেফতার
- এডভোকেট মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান এর ২৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সাথে চকরিয়া কোরক বিদ্যাপীঠ শিক্ষকদের মতবিনিময়
- নিপীড়িত গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের মুক্তির জন্য জামায়াত কর্মীদের বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে -আবদুল্লাহ আল ফারুক
- ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের পরিবারের সাথে সাক্ষাতে সালাউদ্দিন আহমদ
- চকরিয়ায় সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তানজিম সরোয়ার খুনের ঘটনায় দুইটি মামলা
- চকরিয়ায় বন্যহাতির আক্রমণে স্বামী-স্ত্রীসহ আহত ৩
- ডুলাহাজারার সংরক্ষিত বনে ডাকাতের আস্তানা, সন্ধ্যার পর শুরু হয় লুটতরাজ
- চকরিয়ায় অবৈধ বালু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
- চকরিয়ায় টেন্ডার ছাড়াই সামাজিক বনায়নের গাছ কেটে বিক্রির মহোৎসব
- ডুলহাজারায় সেনা কর্মকর্তা তানজিম হত্যার বিচার চেয়ে বিক্ষোভ
- চকরিয়ায় ডাকাতের গুলি ও ছুরিকাঘাতে খুন হলেন তরুণ সেনা কর্মকর্তা তানজিন
- লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যার ৬ সন্ত্রাসীকে আটক করেন সেনাবাহিনী
- ফাইতং ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবীতে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন
- চকরিয়ার যুবলীগ নেতা কছিরের রয়েছে সম্পদের পাহাড়
- সেনা কর্মকর্তা তানজিম হত্যা ও ডাকাতি,খুন,গুমের প্রতিবাদে খুটাখালী বহলতলীবাসী
- চকরিয়ায় আ,লীগের প্রভাবে দখল হওয়া বাজার ফিরে পেতে চায় ব্যবসায়ীরা
- ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের পরিবারের সাথে সাক্ষাতে সালাউদ্দিন আহমদ
- চকরিয়ায় ডাকাতের গুলিতে লেফটেন্যান্ট তানজিম খুন, মায়ের আহাজারী, শোকের মাতম, জানাযা সম্পন্ন
- চকরিয়ায় ৪৬টি পূজা মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপনের প্রস্তুতি
- ডুলাহাজারার সংরক্ষিত বনে ডাকাতের আস্তানা, সন্ধ্যার পর শুরু হয় লুটতরাজ
পাঠকের মতামত: