ঢাকা,সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প বিকাশে সেনা প্রধানের রোমাঞ্চকর সমুদ্র ভ্রমণ

এম.এ আজিজ রাসেল :: কক্সবাজারের পর্যটন শিল্প বিকাশে মহেশখালী-সোনাদিয়া নৌ-রুটে রোমাঞ্চকর সমুদ্র ভ্রমণ করেছেন সেনা প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আজিজ আহমেদ। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত ফারহান ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস এর এস টি শহীদ সুকান্ত বাবু জাহাজে পরিবার-পরিজন নিয়ে এই দুঃসাহসিক সমুদ্র ভ্রমণ করেন। এসময় সেনা প্রধানের সাথে সফরসঙ্গী ছিলেন জিওসি ১০ পদাতিক ডিভিশনের কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোঃ মাঈন উল্লাহ চৌধুরী, ডিজিএফআই কক্সবাজার অধিনায়ক কর্ণেল আবুজার আল জাহিদ, ফারহান ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস এর কর্ণধার হোসাইন ইসলাম বাহাদুর, জিএম-সৈয়দ হোসেন সহ বর্তমান ও সাবেক উর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা এবং তাদের পরিবারবর্গ।

১০ পদাতিক ডিভিশনের কক্সবাজার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোঃ মাঈন উল্লাহ চৌধুরী বলেন, আগে সোনাদিয়া ও মহেশখালী দ্বীপে বড় জাহাজে ভ্রমণ করতে পারত না পর্যটকরা। এখন পর্যটকরা স্বল্প খরচে সোনাদিয়া দ্বীপসহ কয়েকটি এলাকায় ভ্রমণ করতে পারবে। বর্তমানে সোনাদিয়া দ্বীপে স্পেশাল ইকো ট্যুরিজমের কাজ এগিয়ে চলছে। এটি বাস্তবায়িত হলে পর্যটকরা সেখানে যেতে চাইবে। সেজন্য এস টি শহীদ সুকান্ত বাবু জাহাজ বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে।

সেনা প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেন, এই রুটে এতো সুন্দর নৌ-বিহারের ব্যবস্থা রয়েছে তা অজানা ছিল। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য পর্যটন শিল্প বিস্তার লাভ করতে পারে। তাই দেশী-বিদেশী পর্যটকদের কাছে এর গুরুত্ব তুলে ধরতে হবে। আর এজন্য সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা এবং বেসরকারি ট্যুর অপারেটরদের সমন্বয় প্রয়োজন। এস টি শহীদ সুকান্ত বাবু জাহাজে সমুদ্র ভ্রমণ হতে পারে পর্যটনের এক সম্ভাবনাময় দৃষ্টান্ত।

পাঠকের মতামত: