ঢাকা,শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

এরশাদের গোপন প্রার্থীতালিকা, স্থান পেল কক্সবাজারের দুইজন

নিউজ ডেস্ক :  এককভাবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেও একাদশ সংসদ নির্বাচনে মহাজোটের হয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

মহাজোটের হয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে গোপনে একটি প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। দলের নীতিনির্ধারণী সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

জানা গেছে, বিএনপি নির্বাচনে আসলে একাদশ নির্বাচনে মহাজোটের হয়ে নির্বাচন করবেন এরশাদ। এজন্যই তিনি আগেভাগেই এই গোপন তালিকা তৈরি করেছেন। তালিকায় ৭০ জনের নামের পাশে থ্রি স্টার চিহ্ন দিয়ে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বাকিদের টু স্টার চিহ্ন দিয়ে রাখা হয়েছে।

সূত্র জানায়, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আওয়ামী লীগ সভাপতির কাছে প্রাথমিকভাবে ১০০ আসন চাইবেন। যদি সম্ভব না হয় কমপক্ষে ৭০টি আসন দাবি করবেন তিনি। সেই হিসাব মাথায় রেখে ত্রি স্টার ও টু স্টার চিহ্নিত গোপন প্রার্থীতালিকা তৈরি করা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে যখনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হবে তখনই এই তালিকা জোটনেত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হবে।

অভিযোগ উঠেছে, জাতীয় পার্টির প্রভাবশালী একটি সিন্ডিকেটের প্রভাবে পার্টির চেয়ারম্যান এই গোপন প্রার্থীতালিকা তৈরি করেছেন। সিন্ডিকেটের পছন্দের নেতারাই তালিকায় স্থান পেয়েছেন। বাদ পড়েছেন অপছন্দের নেতারা। তালিকায় কাদের রাখা হয়েছে এ বিষয়ে দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সিনিয়র কো-চেয়ারপারসন রওশন এরশাদ এবং কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের জানেন না। তাদের না জানিয়েই এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ তৃণমূল নেতাদের মতামতও উপেক্ষিত হয়েছে এই তালিকায়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জি এম কাদের বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। অফিসিয়ালিও আমাকে কিছু জানানো হয়নি। তালিকাটি জেনুইন কি না তাও জানি না।

তালিকা হলে কো-চেয়ারম্যান হিসেবে আপনার তো জানার কথা? জবাবে জি এম কাদের বলেন, নিয়ম তো তাই। আমার সঙ্গে কথা বলে করার কথা।

তিনি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে হয়তো কোনো তরফ থেকে তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সেটা প্রকাশ করার কথা ছিল না, কিন্তু এখন প্রকাশ হয়ে গেছে, এমন হতে পারে। নির্বাচনী কৌশলের অংশ হিসেবে অনেক সময় অনেক ধরনের প্রার্থী তালিকা তৈরি করা হয়। চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত জেনুইন কি না, বলা মুশকিল।

রওশন এরশাদের ঘনিষ্ঠ এক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এরশাদের তালিকার ব্যাপারে বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদও কিছু জানে না।

এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, নতুন করে তালিকা দিতে হবে কেন? তালিকা তো আগেরটা আছেই। সেটাতে কিছু করতে হলে আলোচনা করে করব।

অভিযোগ উঠেছে, এরশাদের গোপন তালিকায় রওশন এরশাদের মনোনীত বর্তমান এমপিদের অধিকাংশকে রাখা হলেও ঘনিষ্ঠ অনেক নেতাকে বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীতালিকায় আওয়ামী লীগ ও জোটের শরিক নেতাদের আসন রাখতে গিয়ে দলের অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের বাদ দেওয়া হয়েছে। তাদের অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। তারা জানেন, তাদের প্রার্থী করার বিষয়টি চূড়ান্ত। কিন্তু এরশাদের এই তালিকায় তাদের বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ পড়েছেন দলের অনেক ত্যাগী ও গ্রহণযোগ্য নেতাও। এমন অনেকেই প্রার্থীতালিকায় স্থান করে নিয়েছেন যারা কখনো আগে জাতীয় পার্টি করে নাই। বিতর্কিত ও মামলার আসামিরাও এরশাদের এই গোপন তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন। বর্তমান সংসদ সদস্যদের মধ্যেও কেউ কেউ বাদ পড়েছেন এই তালিকায়। নেতাকর্মীরা চেনেন না, নামও জানেন না, এমন ব্যক্তিরাও মনোনয়ন পেয়েছেন। এই তালিকা তৈরির পেছনে বড় ধরনের মনোনয়ন-বাণিজ্য হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলের এক প্রভাবশালী নেতার অভিযোগ, অসুস্থ এরশাদকে ভুল বুঝিয়ে দলের প্রভাবশালী সিন্ডিকেট তাদের পছন্দের লোকজনকে তালিকাভুক্ত করেছে।

এ বিষয়ে জানতে দলের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

এরশাদের গোপন তালিকা তিনি নিজে ঢাকা-১৭, সিলেট-১ আসন ও রংপুরে পার্থী হচ্ছেন। তিনটি আসনে লড়বেন তিনি। অন্যদিকে দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ ময়মনসিংহের বর্তমান আসনে, দলের কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের লালমনিরহাট-৩ আসনে প্রার্থী হবেন। লালমনিরহাটের একটি আসন থেকে এরশাদ তার ভাতিজা অবসরপ্রাপ্ত মেজর খালেদ আখতারকেও প্রার্থী করছেন।

এরশাদের এই গোপন তালিকায় শতাধিক আসন থেকে ৭/ ৮টি আসন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে জাতীয় পার্টির নেতৃত্বেধীন সম্মিলিত জোটের শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদেরকে। তাদের মধ্যে ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান, মহাসচিবসহ চারটি আসন, ইসলামী মহাজোট ও বিএনএসহ অন্যদের জন্য বাকি আসন।

এরশাদের গোপন তালিকায় যারা স্থান করে নিয়েছেন তারা হলেন, ঢাকা-১ অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, ঢাকা-৪ সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ঢাকা-৬ কাজী ফিরোজ রশীদ, ঢাকা-১৭ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, গাজীপুর-২ এস এম নেওয়াজউদ্দিন, নরসিংদী-২ আজম খান, নরসিংদী-৪ নেওয়াজ আলী ভূইয়া, মানিকগঞ্জ-২ সৈয়দ আব্দুল মান্নান, মানিকগঞ্জ-৩ জহিরুল আলম রুবেল, ময়মনসিংহ-৪ রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৫ সালাউদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম, ময়মনসিংহ-১০ কারী হাবিবুল্লাহ বেলালী, কিশোরগঞ্জ-২ সৈয়দ সাদরুল উল্লাহ মাজু, কিশোরগঞ্জ-৩ মজিবুল হক চুন্নু, নারায়ণগঞ্জ-১ সাইফুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ- সেলিম ওসমান, মুন্সীগঞ্জ-১ অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ-২ মো. নোমান মিয়া, টাঙ্গাইল-৫ পীরজাদা শফিউল্লাহ আল মনির, রাজবাড়ী-১ অ্যাডভোকেট খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু, রাজবাড়ী-২ আবুল হোসেন, ফরিদপুর-৩ এস এম ইয়াহিয়া, জামালপুর-৩ এম এ সাত্তার, জামালপুর-৪ ইঞ্জিনিয়ার মামুনুর রশিদ, শেরপুর-১ মো. ইলিয়াস, নেত্রকোনা-৫ মো. জসিম উদ্দিন ভূইয়া, চট্টগ্রাম-৩ এম এ ছালাম, চট্টগ্রাম-৪ এম এ মান্নান (ইসলামী ফ্রন্ট), চট্টগ্রাম-৫ ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৯ জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, চট্টগ্রাম-১২ এম এ মতিন (ইসলামী ফ্রন্ট), চট্টগ্রাম-১৬ মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ মৌলভী মো. ইলিয়াস, কক্সবাজার-২ মোহাম্মদ মোহিবুল্লাহ, নোয়াখালী-১ আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক (ইসলামী মহাজোট), নোয়াখালী-২ ফজলে এলাহী সোহাগ, নোয়াখালী-৪ মোবারক হোসেন আজাদ, লক্ষীপুর-২ মোহাম্মদ নোমান, ফেনী-৩ রিন্টু আনোয়ার, কুমিল্লা-২ আমির হোসেন ভূইয়া, কুমিল্লা-৪ অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু, কুমিল্লা-৮ নরুল ইসলাম মিলন, কুমিল্লা-৯ এ টি এম আলমগীর, কুমিল্লা-১১ এইচ এন এম শফিকুর রহমান, চাঁদপুর-১ এমদাদুল হক রুমন, চাঁদপুর-২ মো. এমরান হোসেন মিয়া, চাঁদপুর-৫ মাওলানা মো. আবু সুফিয়ান আল কাদেরী (ইসলামী মহাজোট), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ অ্যাডভোকেট ইসলাম উদ্দিন দুলাল (ইসলামী ফ্রন্ট), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ জিয়াউল হক মৃধা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূইয়া, রংপুর-১ মশিউর রহমান রাঙ্গা, রংপুর-২ অধ্যাপক আসাদুজ্জামান চৌধুরী সাবলু, রংপুর-৩ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, রংপুর-৪ মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ ফকরুজ্জামান জাহাঙ্গীর, রংপুর-৬ নুরে আলম জাদু, কুড়িগ্রাম-১ মোস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, কুড়িগ্রাম-৩ ডা. আক্কাস আলী, কুড়িগ্রাম-৪ অধ্যাপক মো. ইউনুছ আলী, লালমনিরহাট-১ মেজর (অব.) খালেদ আখতার, লালমনিরহাট-২ রোকন উদ্দিন বাবুল, লালমনিরহাট-৩ গোলাম মোহাম্মদ কাদের, নীলফামারী-১ জাফর ইকবাল সিদ্দিকী, নীলফামারী-২ মো. সাজ্জাদ পারভেজ, নীলফামারী-৪ মো. শওকত চৌধুরী, গাইবান্ধা-১ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারি, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশিদ সরকার, গাইবান্ধা-৩ ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার, রাজশাহী-৩ শাহবুদ্দিন বাচ্চু, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক মো. আবুল হোসেন, নওগাঁ-৩ অ্যাডভোকেট তোফাজ্জল হোসেন, নাটোর-২ মজিবুর রহমান সেস্টু, নাটোর-৪ অধ্যাপক আলাউদ্দিন মৃধা, সিরাজগঞ্জ-২ আমিনুল ইসলাম ঝন্টু, পাবনা-২ মকুল হোসেন সন্টু, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মো. ইসমাইল আজাদ, বগুড়া-২ শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৬ নুরুল ইসলাম ওমর, জয়পুরহাট-১ আ স ম মোক্তাদির তিতাস, জয়পুরহাট-২ কাজী আবুল কাশেম রিপন, ঠাকুরগাঁও-১ রেজাউর রাজি স্বপন টৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-৩ মো. হাফিজউদ্দিন, দিনাজপুর-৬ মো. দেলোয়ার হোসেন, সিলেট-১ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, সিলেট-২ ইয়াহহিয়া চৌধুরী, সিলেট-৩ উসমান আলী চেয়ারম্যান, সিলেট-৪ এ টি ইউ তাজ রহমান, সিলেট-৫ মো. সেলিম উদ্দিন, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রমান মিজবাহ, সুনামগঞ্জ-৫ জাহাঙ্গীর আলম, হবিগঞ্জ-১ আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবু, হবিগঞ্জ-৩ আতিকুর রহমান আতিক, বরিশাল-৩ গোলাম কিবরিয়া টিপু, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রত্না, পটুয়াখালী-১ এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, পিরোজপুর-১ নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-৩ ডা. রুস্তুম আলী ফরাজী, খুলনা-১ সুনীল শুভ রায়, খুলনা-৩ শফিকুল ইসলাম মধু, সাতক্ষীরা-১ সৈয়দ দিদার বখত্, বাগেরহাট-৩ সেকান্দার আলী মনি (বিএনএ), কুষ্টিয়া-১ শাহরিয়ার জামিল জুয়েল, কুষ্টিয়া-৪ সুমন আশরাফ, চুয়াডাঙ্গা-১ অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন, যশোর-৪ লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (অব.) সাব্বির আহমেদ, ঝিনাইদহ-২ নূর উদ্দিন আহম্মেদ এবং মাগুরা-১ অ্যাডভোকেট হাসান সিরাজ সুজা।

জানা গেছে, এরশাদের গোপন তালিকায় বাদ পড়েছেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্যদের মধ্যে মনোনয়নপ্রত্যাশী ঢাকার সবুজবাগ আসনে অধ্যাপক দোলোয়ার হোসেন, ঢাকা-৫ আসনে মীর আব্দুস সবুর আসুদ, খাগড়াছড়ির আসনে সোলায়মান আলম শেঠ, রওশন এরশাদের ঘনিষ্ঠ সৌদি আরবের বর্তমান রাষ্ট্রদূত গোলাম মসীহ (সোনারগাঁও) এবং টাঙ্গাইলের আবুল কাসেম, সাইদুর রহমান টেপা, ঢাকার মোহাম্মদপুর আসনে শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ফয়সল চিশতী, সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, উপদেষ্টাদের মধ্যে কাজী মামুন (বি. বাড়িয়া), নাজমা আখতার (ফেনী), সোমনাথ দে, ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে জহিরুল ইসলাম জহির (টাঙ্গাইল), নুরুল ইসলাম নুরু, সরদার শাজাহান (পাবনা), আরিফ খান (মানিকগঞ্জ), শামসুল আলম মাস্টার (পটিয়া), মোর্শেদ মুরাদ ইব্রাহিম (চট্টগ্রাম), আলমগীর সিকদার লোটন (নারায়নগঞ্জ), নাসিম ওসমানের স্ত্রী পারভিন ওসমান, মহিলা পার্টির সেক্রেটারি ও এরশাদের পালিত কন্যা অনন্যা হোসেন মৌসুমী (সোনারগাঁ), দলের যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজু, আশরাফ সিদ্দিকী (টাঙ্গাইল), দিদারুল কবির দিদার (চট্টগ্রাম, সীতাকুন্ড), মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সেক্রেটারি বেলাল হোসেন, ছাত্রসমাজের সাবেক সভাপতি ইফতিখার হাসান, সেক্রেটারি মিজানুর রহমান মিরু, মহিলা পার্টির নাজমা আকতার (কুমিল্লা), প্রয়াত ফকির আশরাফের স্ত্রী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আসমা আশরাফসহ (নেত্রকোনা) ত্যাগী অনেক নেতাই।

এ বিষয়ে ঢাকা-৫ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশী দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ বলেন, এই তালিকা ভুয়া। জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াতে একটি মহল এই প্রার্থীতালিকা প্রকাশ করেছে।’

তিনি তার নির্বাচনী এলাকার নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হয়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

সুত্র: রাইজিংবিডি ডটকম

পাঠকের মতামত: