ফারুক আহমদ ,উখিয়া :
ব্যাপক জাল ভোট ও কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্যে দিয়ে উখিয়ার ৫টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন শান্তিপূর্ন ভাবে শেষ হলেও সন্ধ্যারপর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনায় কমপক্ষে ৩০জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভোটার গন অভিযোগ করে বলেন হলদিয়া পালং ইউনিয়নের রুমখাপালং মাদ্রাসা কেদ্রে আগে থেকেই আওয়ামীলীগের প্রার্র্থীর পক্ষে ব্যালেট পেপারে নৌকা মার্কায় সিল মেরে রেখেছে। এ ছাড়াও ধুরম খালী নাপিত কেন্দ্রে ব্যাপক জাল ভোট দেয়া হয়ছে। এ দিকে রাজাপালং ইউনিয়নের উখিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় ও ফলিয়া পাড়া কেন্দ্রে সরকার দলীয় সমর্থক বাহিনী ঢুকে নৌকা মার্কায় সিল মেরেছে বলে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী তারেক মাহমুদ রাজিব অভিযোগ করেছেন।
প্রত্যক্ষ দর্শীরা জানান, ভোট গননা শেষে ফলাফলকে কেন্দ্র করে জালিয়া পালংয়ের ইনানী ও সোনার পাড়া গ্রামে প্রার্থীর সমর্থক দের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকরা ব্যালট বক্রা ছিনতায়ের চেস্টা করলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। খবর পেয়ে বিজিবি, পুলিশও র্যাব সদস্য ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। হলদিয়া পালং ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী কে বিজয় করতে ভোট কারচুপির অভিযোগ এনেছে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এস এম শামসুল হক বাবুল। পালংখালী ইউনিয়নে ভোটকারচুপির অভিযোগে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হেলাল উদ্দিন নির্বাচন বর্জন করেছে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ভোটকারচুপির অভিযোগে বিভিন্ন সড়কে ব্যারিকেট দিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে আইনশৃংখলা বাহিনী সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার চেস্টা চালাচ্ছে।
পাঠকের মতামত: