এম আবুহেনা সাগর, নিজস্ব প্রতিবেদক ::
কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও-বাশঘাটা ব্রীজ নির্মাণে ধীরগতি ও নদী পারাপারে অস্থায়ী নৌ-ঘাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। সংযোগ সেতুটির নির্মান কাজ কচ্ছপগতিতে হওয়ায় কারনে বর্তমানে নৌকা যোগে লোকজন চলাচলে দ্বিগুন ভাড়া বানিজ্যে মেতে উঠছে অস্থায়ী নৌ ঘাট কতৃপক্ষ। যার ফলে, দৈনিক ১৫/২০ হাজার লোকজনের ভোগান্তি চরম পর্যায়ে। গুণতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। রোগী ও নারীদের দীর্ঘপথ ঘুরে যেতে হয় জেলা সদরের বৃহৎ বানিজ্যিক উপশহর ঈদগাঁও বাজারে। তবে স্থানীয় কজন যুবক ও শিক্ষার্থী দের মতে, বহুদিন নদী পারাপার করলেও স্থানীয় রা বিগত বর্ষা মৌসুমে সকলের সহযোগিতায় কাঠের তক্তা দিয়ে সাঁকো নির্মাণ করেছিল। নির্মাণের কিছুদিন পার হতে না হতেই টানা বৃষ্টির ফলে উজান থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে সাঁকোটি তলিয়ে যায়। যাতে করে,কিছু কতিপয় ব্যাক্তির ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটে। ব্রীজের অভাবে নৌকা করে পথচারীরা নদী পারাপার হচ্ছে প্রতি নিয়ত। এটি পরিষদ থেকে টেন্ডারও হয়েছে। যাওয়া আসা জনপ্রতি ৫ টাকা নির্ধারণ করা হলেও ঘাট কতৃপক্ষ এটিকে বৃদ্বাঙ্গলী দেখিয়ে লোকজনের কাছ থেকে ১০ টাকা হারে ভাড়া আদায় করে নিচ্ছে। তবে স্থানীয় কজনের মতে, যাওয়া আসা কালে দশ টাকা গুনতে হচ্ছে নৌকা পারাপারে। এছাড়া এই ব্রীজটি দীর্ঘমাস ধরে নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ায় সাধারন লোক জন চরম দূর্ভোগ আর দূর্গতিতে পড়েছে। ভাড়ার বিষয়ে নৌকার যাত্রী পশ্চিম গোমাতলীর নুরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, বিগত ২/৩ মাস ধরে দশ টাকা নৌকা ভাড়া দিয়ে আসা যাওয়া করে যাচ্ছি,প্রয়োজনীয় কাজে কর্মে। প্রতিবাদ করার মত কোন ব্যাক্তি নেই।
তবে বোয়ালখালীর শমশু জানান, দৈনিক দুবার আসা যাওয়াতে ১০ টাকা নৌকা ভাড়া দিতে হচ্ছে। এটি এক প্রকার যাত্রীদের উপর জুলুম বললেই চলে। আবার স্থানীয় ব্যবসায়ী ছরুয়ার রুপালী সৈকতকে জানায়, ৫ টাকার পরির্বতে ১০ টাকা নৌকা ভাড়া আসলেই অমানবিক। তিনি নৌকা ভাড়া কমিয়ে যাত্রীদেরকে অহেতুক ভাড়া বানিজ্য থেকে মুক্তি দেওয়ার দাবী জানান। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মুরব্বী জানান, বিগত ২/৩ মাস ধরে ঘাট কতৃপক্ষ ভাড়া নিয়ে যাচ্ছে দ্বিগুন। এদিকে সামান্য বাশঁঘাটার খালটি পেরিয়ে ব্যবসায়ী,চাকুরীজীবী,শিক্ষার্থী
পাঠকের মতামত: