স্টাফ রিপোর্টার, পেকুয়া ::
পেকুয়ায় লবণ মাঠের দখল বেদখলকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২ জন গুরুতর আহত হয়েছে। ১৫ নভেম্বর সকাল ৬ টার দিকে রাজাখালী ইঊনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের নতুনঘোনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা যায়, ওই সময়ে জমির মালিক মৃত ইমাম হোসেনের পুত্র আবদুল গণি গং নিজস্ব লবণ মাঠে কাজ করছিলেন। এ সময় প্রতিপক্ষ শহর মুলুকের ছেলে হাকিম আলী, তার ভাই আবদুল খালেকসহ ১০/১২ জন দুবৃর্ত্ত দা, কিরিচ, লোহার রড দিয়ে অতর্কিত হামলা করে। হামলায় মৃত ইমাম হোসেনের পুত্র আবদুল গণি(৩৫), তার বড় ভাই আবদুল মোনাফ(৪৫) গুরুতর আহত হয়। আহতদের স্থানীয়রা উদ্ধার করে পেকুয়া সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করে। আহত আবদুল মোনাফ জানায়, প্রতিপক্ষ হাকিম আলী গং এর কোন স্বত্ত না থাকা সত্তেও আমাদের উপর হামলা করে। ওই জায়গা নিয়ে চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের নিকট বিচার চলছিল। ওই বিচার প্রতিপক্ষ মানে না। তারা হামলার সময় আমার লবণের পলিথিনের ব্যবসার বাবদ ১ লক্ষ টাকা ছিনিয়ে নেয়। স্থানীয় মেম্বার অলি আহমদ এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
##########
পেকুয়ায় দেবরের হামলায় ভাবী আহত
স্টাফ রিফোটার, পেকুয়া
পেকুয়ায় দেবরের হামলায় ভাবীকে ধারালো কিরিচ দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। গত ১৫ নভেম্বর সকাল ১০ টায় উপজেলার টইটং ইউনিয়নের মৌলভী হাসানের জুম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত মুন্নি আক্তার(২৫) ওই এলাকার কাতার প্রবাসী নেজাম উদ্দিনের স্ত্রী। জানা যায়, স্বামী বিদেশ যাওয়ার সময় প্রতিবেশী মোজাফ্ফর এর নিকট থেকে ৩০ হাজার টাকা ধার নেয়। ওই দিন সে আমার বাড়িতে এসে টাকাগুলি পরিশোধ করার জন্য বলেন। কিন্তু আমার স্বামী প্রতি মাসে আমার দেবর মহিউদ্দিনের হিসাব নম্বরে টাকা পাঠায়। মহিউদ্দিন প্রতি মাসে ভাবীকে হাত খরচ দেয়। গত কয়েকদিন আগেও আমার স্বামী টাকা পাঠিয়েছে। দেবর মহিউদ্দিনকে মোজাফ্ফর এর পাওনা টাকা পরিশোধের জন্য টাকা পাঠিয়েছে। দেবর মহিউদ্দিনকে ওই টাকাগুলি পরিশোধ করার জন্য বললে দেবর মহিউদ্দিন ক্ষিপ্ত হয়ে ভাবীকে ধারালো কিরিচ দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পেকুয়া সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করে। তার অবস্থা আশংকাজনক।
পাঠকের মতামত: