ঢাকা,শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

নগর বিএনপির ২৭৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন, কে কোন পদ পেলেন

BNPচট্রগ্রাম প্রতিনিধি :::

অবশেষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র ২৭৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিল কেন্দ্র। বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সম্মতিতে গতকাল দুপুরে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কমিটির অনুমোদন দেন। পরে রাত নয়টার দিকে অনুমোদিত কমিটির নামের তালিকা দলের ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাজাহান (কমিটি গঠনে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা) হস্তান্তর করেন সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগ) মাহবুবের রহমান শামীম ও নগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্করের কাছে।

ঘোষিত কমিটিতে ৩০ জন সহ-সভাপতি, ১৩ জন যুগ্ম সম্পাদক, ৩ জন সাংগঠনিক সম্পাদক, ১৮ জন সহ-সাধারণ সম্পাদক, ৮ জন সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, ১১ জন সম্মানীত সদস্য, ১০৮ জন সদস্য এবং ১৫ জন উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য রয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৬ আগস্ট গঠন করা হয়েছিল তিন সদস্য বিশিষ্ট নগর বিএনপি’র কমিটি। এতে তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগ) ডা. শাহাদাতকে সভাপতি, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাশেম বক্করকে সাধারণ সম্পাদক এবং আবু সুফিয়ানকে সিনিয়র সহ-সভাপতি করা হয়েছিল। দীর্ঘ ১১ মাস পর এই তিনজনকে বহাল রেখেই গতকাল পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হল। এর আগে গত (রোববার) দিবাগত রাত ১২টার দিকে ২৭৫ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির চূড়ান্ত তালিকা দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার কাছে হস্তান্তর করেছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাজাহান।

গতকাল অনুমোদিত কমিটির মধ্য দিয়ে দীর্ঘ এক যুগ পর নগর বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হল। এর আগে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’তে সর্বশেষ পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। সেই কমিটি ভেঙ্গে দেয়া হয়েছিল ২০০৫ সালে।

গতকাল দুপুর তিনটায় নগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর দৈনিক আজাদীকে বলেন, ‘একটু আগে কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন আমাদের মহাসচিব। কিছু দাপ্তরিক নিয়ম মেনে কমিটির নামের তালিকা হস্তান্তর করা হবে’।

গত রাত নয়টায় বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক (চট্টগ্রাম বিভাগ) মাহবুবের রহমান শামীম দৈনিক আজাদীকে বলেন, ‘আমাদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাজাহান এইমাত্র কমিটির নামের তালিকা আমার কাছে এবং নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের কাছে হস্তান্তর করেছেন’।

ঘোষিত কমিটি নিয়ে অভিযোগ ও মিশ্র প্রতিক্রিয়া : দীর্ঘ দিন পর গঠিত নগর বিএনপি’র কমিটিতে মানা হয়নি দলীয় গঠনতন্ত্র। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, ‘কাউন্সিলের মাধ্যমে অনুর্ধ্ব ১৭১ জনের মহানগর নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করতে পারে।’ কিন্তু গতকাল ঘোষিত কমিটির আকার গঠনতন্ত্রের সীমারেখা ছাড়িয়ে গেছে।

২০১৬ সালের ২৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ‘এক নেতার এক পদ’ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু গতকাল ঘোষিত কমিটিতে তা মানা হয় নি। এর মধ্যে নগর ছাত্রদলের বর্তমান সভাপতি গাজী মো. সিরাজ উল্লাহকে করা হয়েছে যুগ্ম সম্পাদক। নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের বর্তমান সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আযম উদ্দিন এবং এস. কে খোদা তোতনকে করা হয়েছে নগর বিএনপি’র সহ-সভাপতি। নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত বুলুকে করা হয়েছে নগর বিএনপি’র সদস্য। এর বাইরে আরো একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা দলটির বিভিন্ন সহ-সংগঠনের পদে আছেন।

এদিকে অভিযোগ উঠেছে, দীর্ঘদিন ধরে মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন এমন প্রবীণ কর্মীদেরকে দলের সম্পাদকীয় পদ দেয়া হয় নি। এদের বেশির ভাগকেই রাখা হয়েছে সদস্য পদে। এই নিয়েও আছে তৃণমূলে ক্ষোভ। অভিযোগ আছে পদ বন্টনে সিনিয়র-জুনিয়রও মানা হয় নি। যেমন, ১৯৯৭ সালে মীর নাছির সভাপতি ছিলেন। একই কমিটিতে সহ-সভাপতি ছিলেন মো. মিঞা ভোলা এবং যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন এস এ সবুর। গতকাল ঘোষিত কমিটিতে এ দুজনকেই সহ-সভাপতি করা হয়েছে। তবে একই পদে এই দুজনকে ডিঙ্গিয়ে গেছেন সহ-সভাপতি এম, এ আজিজ।

নবনির্বাচিত কমিটির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার সারোয়ার দৈনিক আজাদীকে বলেন, ‘সিনিয়র-জুনিয়র মানা হয় নি। যারা সবসময় নেতার বাসায় ঘুরঘুর করেন তাদেরকেই এগিয়ে রাখা হযেছে’।

অবশ্য কেউ কেউ কমিটি নিয়ে সন্তোষও প্রকাশ করেন। নবনির্বাচিত যুগ্ম সম্পাদক আবদুল মান্নান দৈনিক আজাদীকে বলেন, দীর্ঘদিন পর কমিটি হওয়ায় ভাল লাগছে। এতদিন পদ ছাড়াই রাজনীতি করেছিলাম। মূল্যায়িত হওয়ায় কাজ করার প্রেরণা আরো বাড়বে।

কমিটিতে যারা আছেন : সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর।

সহ-সভাপতি : আবু সুফিয়ান, আলহাজ্ব এম এ আজিজ, মো. মিঞা ভোলা, এস, এ সবুর, কাউন্সিলর শামসুল আলম, এডভোকেট আবদুস সাত্তার, মো. আলী, সৈয়দ আযম উদ্দিন, এস. কে খোদা তোতন, জয়নাল আবেদীন জিয়া, নাজিমুর রহমান, মো আলী (প্রাক্তণ ছাত্রদল), সবুক্তগীন সিদ্দিকী মক্কী, জামাল আহমেদ, মোর্শেদ কাদরী, আশরাফ চৌধুরী, এম এ হালিম, শফিকুর রহমান স্বপন, হারুন জামান, ছৈয়দ আহমেদ, সোহরাব কোম্পানি, কমিশনার মাহবুবুল আলম, কমিশনার নাজিম উদ্দিন, এডভোকেট মফিজুল হক ভূইয়া, নিয়াজ মো. খান, কামাল উদ্দিন কন্ট্রাক্টর, অধ্যাপক নুরুল আলম (রাজু), ইকবাল চৌধুরী, এ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার সারোয়ার ও এস.এম আবুল ফয়েজ।

যুগ্ম সম্পাদক : এস, এম সাইফুল আলম, কাজী বেলাল উদ্দিন, মো. শাহা আলম, ইসকান্দর মির্জা, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আবুল হাশেম (কমিশনার), মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু (৭ নং ওয়ার্ড), আনোয়ার হোসেন লিপু এবং গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ (নগর ছাত্রদলের সভাপতি)।

কোষাধ্য – সৈয়দ শিহাব উদ্দিন আলম। দপ্তর সম্পাদক (যুগ্ম সম্পাদক পদ মর্যাদা)- টিংকু দাশ। সাংগঠনিক সম্পাদক : মনজুরুল আলম (মনজু), কামরুল ইসলাম ও হাজী মো. তৈয়ব (সাবেক কমিশনার)।

সহ-সাধারণ সম্পাদক : এডভোকেট নাজিম উদ্দিন, শামসুল আলম ডক (বন্দর), খোরশেদ আলম (আন্দরকিল্লাহ), মো. সালাউদ্দিন (ডবলমুরিং), সামসুল আলম, জি এম আইয়ুব খান, এস এম জি, আকবর, সাহেদ বক্স, ইসহাক চৌধুরী আলীম, মাহাবুবুল হক (২৪নং ওয়ার্ড), মো. শাহ আলম (ব্যাটারী গলি), কমিশনার ইয়াছিন চৌধুরী আসু, আবু জহুর (১১ নং ওয়ার্ড), জহির আহম্মেদ (এনায়েত বাজার), জাহাঙ্গীর আলম (চাঁদগাঁও), হাজী বেলাল হোসেন, শহীদ মো: চৌধুরী ও ইব্রাহীম চৌধুরী (এনায়েত বাজার)।

প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন (মোবিন), প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক- মো. আলী মিঠু, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক কমান্ডার শাহাবুদ্দীন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক- রাহেলা জামান, যুব বিষয়ক সম্পাদক- আব্বাস রশীদ, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক- মাঈনুদ্দীন মোঃ শহীদ, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- গাজী আইয়ুব, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক- মাহাবুবুল আলম পান্না, প্রশি ণ বিষয়ক সম্পাদক- এম,আই চৌধুরী মামুন, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক- এম,এ হামিদ, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক-আব্দুস সালাম তালুকদার, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক- হাজী নুরুল আকতার (বক্সিহাট), মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- এডভোকেট কামরুল ইসলাম (সাজ্জাদ), স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক- ডা: সারোয়ার আলম, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক- আমিন মাহমুদ, শিশু বিষয়ক সম্পাদক -ডা. কামরুন নাহার দস্তগীর, ত্রাণ ও পুর্নবাসন সম্পাদক-মীর কাউসার এলাহী, ুদ্র ঋণ সমবায় বিষয়ক সম্পাদক-নুরুল আকবর কাজল, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক-দিদারুল আলম, গণশি া বিষয়ক সম্পাদক ইব্রাহীম বাচ্চু, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক-আলহাজ্ব কামাল উদ্দিন (৩৮ নং ওয়ার্ড), বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক-হেলাল চৌধুরী (আন্দরকিল্লাহ), ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক- আবদুল নবী প্রিন্স, তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক- মো. আলী, মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক – মো. বখতেয়ার (৬নং ওয়ার্ড), উপজাতি বিষয়ক সম্পাদক- অধ্যাপক ঝন্টু বড়ুয়া, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক – মশিউল আলম (স্বপন), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক – মো. ইসমাইল (৪০ নং), কৃষি বিষয়ক সম্পাদক- মুজিবুল হক, প্রশি ণ বিষয়ক সম্পাদক – ইয়াকুব চৌধুরী, জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক – নুরজ্জামান (৩৯নং), সমাজ কল্যাণ সম্পাদক – এডভোকেট পারভীন আকতার চৌধুরী, গ্রাম সরকার বিষয়ক সম্পাদক – আবদুল হাকিম কক্ট্রাক্টর, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক – শহীদুল ইসলাম (শহীদ), নগর উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক – জিয়া উদ্দিন খালেদ, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক – ইউসুফ জামাল, হকার্স কল্যাণ সম্পাদক – আবদুল বাতেন , সহ কোষাধ্য – এ,কে,খান ও নুরুল আলম চৌধুরী (বন্দর)।

সহ সাংগঠনিক সম্পাদক : এ কে এম পেয়ারু, ডা. গোলাম কাদের চৌধুরী নোবেল, সালাউদ্দিন কাউসার লাবু, ডা. শাহ নেওয়াজ সিরাজ মামুন, আব্দুল হালিম স্বপন, ইকবাল হোসেন, মো: সেলিম (বন্দর), ও মো. রফিকুল ইসলাম।

সহ দপ্তর সম্পাদক- ইদ্রিস আলী ও অধ্য খোরশেদ আলম, সহ প্রচার সম্পাদক, খোরশেদ আলম (কুতুবী) ও মো. শাহাজাহান। সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন- রেহান উদ্দিন প্রধান, ইঞ্জিনিয়ার বিষ্ণু বড়ুয়া ও অধ্যাপক রঞ্জিত বড়ুয়া। সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক – এডভোকেট জহুরুল আলম, এডভোকেট নেজাম উদ্দিন খান ও এডভোকেট ইরফান। সহ মহিলা বিষয় সম্পাদক- বেগম লুৎফুন্নেসা ও ডা. লুসী। সহ যুব সম্পাদক- আজাদ বাঙ্গালী ও ইসমাইল বাবুল। সহ স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক- আরিফ মেহেদী, সহ ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক, ইউনুস চৌধুরী (হাকিম), সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক- আবু মুসা, সহ পরিবেশ সম্পাদক সাবের আহমেদ, সহ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক শফিক আহম্মেদ, সহ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক- আলমগীর নুর, সহ স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক – হাসেম সওদাগর, সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক- নকীব উদ্দিন ভূঞা, সহ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক- আবদুল মতিন ও ফয়েজ আহম্মেদ। সহ প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক- মাঈনুল হোসেন, সহ মানবিধিকার বিষয়ক সম্পাদক- এডভোকেট তৌহিদুর রহমান (তুহীন), সহ বাণিজ্য সম্পাদক- ওয়াহিদুল আলম, সহ সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক- আবুল খায়ের (মেম্বার), সহ ক্রীড়া সম্পাদক- মোস্তফিজুর রহমান (বুলু), সহ শিল্প বিষয়ক সম্পাদক, নুর আহম্মেদ (পিন্টু), সহ ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক- ইউসুফ আলী, সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক- ডা. শকির, সহ প্রকাশনা সম্পাদক- আবদুল হাই, সহ আপ্যয়ন বিষয়ক সম্পাদক – মো. আবদুল আজিজ, সহ অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক- হাজী আব্দুল মান্নান চৌধুরী, সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক- মো. আবু তাহের, সহ বাণিজ্য সম্পাদক- হাসান লিটন, সহ জলবায়ু সম্পাদক- ড. ফরিদ আহম্মেদ, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক- আলী আজম, সহ গ্রাম সরকার সম্পাদক- সালাউদ্দিন (লাতু)।

সন্মানিত সদস্য : আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মনজুর মোর্শেদ খান, আবদুল্লাহ আল নোমান, মীর মো. নাছির উদ্দিন, সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম, বেগম রোজী কবির, আসলাম চৌধুরী, মাহবুবুর রহমান (শামীম), এ এম নাজিম উদ্দিন, এম শামসুল আলম, আনোয়ার হোসেন।

সদস্য : শেখ নুরউল্লাহ বাহার, আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন, কাউন্সিলর এস এম ইকবাল হোসেন, এডভোকেট তারিফ আহম্মেদ, শামসুল হক, মোশারেফ হোসেন দীপ্তি, কামাল পাশা নিজামী, বেলায়েত হোসেন বুলু, কমিশনার আবদুর রহীম, কমিশনার এম এ মালেক, হাজী মো. ইউসুফ, হাজী মো. নাজের, আলহাজ্ব মো. হোসেন, এমএ, সবুর, আব্দুল হাসেম, রফিকুল ইসলাম (মিনু), রফিকুল ইসলাম সর্দার, হাজী মো. হোসেন, আবুল কালাম (আবু), আলহাজ্ব মো. ছৈয়দ, আজিজুল রহমান (বাবুল), এম এ সবুর (গোসাইলডাঙ্গা), ফরিদুল হক লিটন (১৭নং ওয়ার্ড), দিদারুল আলম স্বপন, মো. মহিউদ্দিন (১০নং ওয়ার্ড), হামিদুর রহমান (৩১ নং ওয়ার্ড), আইয়ুব খান (১০ নং ওয়ার্ড), মো. ইউসুফ (৯ নং ওয়ার্ড), গিয়াস উদ্দিন বাবলু (১৫ নং ওয়ার্ড), রফিকুল ইসলাম (খোকন), আবদুল হালিম (লোহানী), মো. নাসির (৩৬নং ওয়ার্ড), আবু মুসা, জসিম উদ্দিন, মো. মহসিন আলী চৌধুরী (হালিশহর), আবুল কালাম আজাদ (সেলিম), আবদুর রহিম (৩ নং ওয়ার্ড), খোরশেদ আলম (৩১ নং ওয়ার্ড), খালেদ সাইফুল্লাহ, মো. ইয়াসিন, নসরুল্লাহ চৌধুরী, নুরুল আলম, মো. ইসহাক (৩ নং ওয়ার্ড), মো. আলমগীর (এনায়েতবাজার), মাহাবুব রানা, মো. রোমেল , ইঞ্জিনিয়ার মেজবাহ উদ্দিন (রাজু), মনোয়ারা বেগম মনি, মীর কাউসার (বাবু), ফাতেমা বাদশা, জেলী চৌধুরী, জেসমীনা খানম, সখিনা বেগম, আঁখি সুলতানা, রিজিয়া বেগম (মুন্নী), তাহমিনা আকতার (মিনা), মো. আবু সালেহ, এডভোকেট ফিরোজ, শফিক আহম্মেদ (চকবাজার), আবদুস সাত্তার (পতেঙ্গা), মো. জসিম উদ্দিন (৪নং ওয়ার্ড), মো. হাসেম (২৩ নং ওয়ার্ড), বুলবুল (২৪ নং ওয়ার্ড), ব্যারিস্টার ফয়সাল দস্তগীর, মো. রাসেল (৪ নং ওয়ার্ড), মো. আতিক, মালেক ফারুকী, জমির আহম্মেদ, ইউসুফ শিকদার, দিদারুর রহমান সুমন (১২নং ওয়ার্ড), শামসুল আলম (২৩ নং ওয়ার্ড), মো. ইউসুফ (১৮ নং ওয়ার্ড), আলী ইউসুফ (১৮ নং ওয়ার্ড), মো. জাকির হোসেন (৮ নং ওয়ার্ড), আলী ফজল, জাহাঙ্গীর আলম, আশারাফ উজ জামান স্বপন, আক্তার হোসেন মনজু, হাজী জাকের হোসেন, মনজুর কাদের মিন্টু, কমিশনার আরজু সাহাবউদ্দিন, আব্দুল করিম ভুট্টো, মো: শাজাহান (১৭নং ওয়ার্ড), সাধুমিয়া (৩নং ওয়ার্ড), নুরুল আবছার তৌহিদ, মো. ইদ্রিস মিয়া (কালুরঘাট), এ্যাডভোকেট ইরফান, এম এ হামিদ, এস.এম সালাউদ্দিন (জামাল খান), আবু মোহাম্মদ হোসেন, নুর উদ্দিন নুরু, শাহেদা বেগম, বশির উদ্দিন, মো. তাসলিম, রাশেদ চৌধুরী, মো. রফিক (৪১ নং ওয়ার্ড), মাহাবুব এলাহী (৩৯ নং ওয়ার্ড), জমির আহম্মেদ, নবী সওদাগর (আলকরণ), হাজী এবাদুর রহমান (৩৮ নং ওয়ার্ড), আলহাজ্ব নুরুল আমিন (৩৬ নং ওয়ার্ড), মো. ইলিয়াস (৪১ নং ওয়ার্ড), লুৎফর (২৪ নং ওয়ার্ড), আব্দুল মাবুদ (২৭ নং ওয়ার্ড), এ্যাডভোকেট হাসান (৩৮ নং ওয়ার্ড), সুজা চৌধুরী (৩৮ নং ওয়ার্ড), এ্যাডভোকেট এফ এ সেলিম ও মো. আলী।

উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য : এডভাকেট দেলোয়ার হোসেন, শাহজাদা এনায়েত উল্লাহ খান, এমএ শুক্কর, আলহাজ্ব ওমর ফারুক, আবুল হোসেন, ডা. গোলাম মর্তুজা হারুন, ইঞ্জিনিয়ার আবু সুফিয়ান, ইঞ্জিনিয়ার জানে আলম (সেলিম), হাজী আবুল হাসেম চৌধুরী, অধ্যাপক নসরুল কাদির, ডক্টর হাসান মাহমুদ, ডক্টর সিদ্দিক আহম্মেদ চৌধুরী, অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, কাজী আকবর ও মো. হাসান চৌধুরী।

পাঠকের মতামত: